চলারপথে রিপোর্ট :
পাবনার ঈশ্বরদীতে বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছেন আরো ১০ জন। আজ ১৫ জুলাই শনিবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে পাবনা-রাজশাহী মহাসড়কের মুলাডুলি আমতলা নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত বাসের হেলপার ভরত চন্দ্র সরকার রাজশাহী জেলার পুঠিয়া উপজেলার কৃষ্ণপুর গ্রামের নারায়ণ চন্দ্র সরকারের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, সকালে রাজশাহী থেকে রাব্বি পরিবহন নামে একটি যাত্রীবাহী বাস পাবনার দিকে যাচ্ছিল। একই সময়ে বিপরীতমুখী দ্রুতগামী একটি ট্রাক নাটোরে দিকে যাচ্ছিল। মুলাডুলি আমতলা অতিক্রমকালে মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় ঘটনাস্থলে বাসের হেলপার নিহত হয়।
পাকশী হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশীষ কুমার স্যানাল বলেন, খবর পাওয়ার পরপরই পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা সেখানে উপস্থিত হয়ে উদ্ধার অভিযান শুরু করে। আহতদের ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন এলাকায় চিকিৎসা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ ব্যাপারে পাবনার পাকশী হাইওয়ে থানায় একটি মামলার প্রস্তুতি চলছে।
চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি :
চুয়াডাঙ্গায় অধিক মূল্যে পোশাক ও খাদ্যদ্রব্য বিক্রির অপরাধে ৬টি প্রতিষ্ঠানকে ২৯ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। চুয়াডাঙ্গা প্রশাসকের নেতৃত্বে বাজার মনিটরিং টিম এ জরিমানা করে। আজ ৪ এপ্রিল মঙ্গলবার দুপুরে চুয়াডাঙ্গা সমবায় নিউ মার্কেট, বড় বাজার পুরাতন গলি ও কাঁচা বাজার মনিটরিং করে জেলা প্রশাসন।
চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান জানান, মঙ্গলবার চুয়াডাঙ্গা নিউ মার্কেটে মনিটরিং করার সময় কয়েকটি দোকানে অধিক মূল্যে পোশাক বিক্রির প্রমাণ মেলে। এ অপরাধে নন্দন কালেকশনের মালিক সুমন পারভেজ খানকে ১০ ও হৃদয় গার্মেন্টেসের মালিক আকরাম আলী শেখকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এসময় পাশের আব্দুল্লাহ সিটিতে একই অপরাধে বিপুল গার্মেন্টস নামের একটি প্রতিষ্ঠানে ২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এর আগে বড় বাজার পুুরাতন গলি ও কাঁচা বাজারের অভিযানে শাড়ি হাউজ নামের প্রতিষ্ঠানে ৫ হাজার, আকাশ ফিশ হাউজের মালিক কালু মিয়াকে ৫ হাজার, রবগুল স্টোরকে ২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
জেলা প্রশাসক বলেন, সকল ব্যবসায়ীকে অধিক মূল্যে পণ্য বেচাকেনা থেকে বিরত থাকতে অনুরোধ করা হয়েছে।
বাজার মনিটরিংয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্তি পুলিশ সুপার আবু তারেক ও আনিসুজ্জামান, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শামিম ভূঁইয়া, চুয়াডাঙ্গা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে সহকারি পরিচালক সজল আহমেদ, বাজার বিপণন কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম প্রমুখ।
চলারপথে ডেস্ক :
‘মানুষ বন্ধক’ রেখে বাংলাদেশে ইয়াবা আনার মূলহোতা ও এক সহযোগীকে গ্রেফতার করেছে র্যাব। তাদের কাছ থেকে ৪০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার মধ্যরাতে কক্সবাজারের ঈদগাঁও ইউনিয়নে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে।
তারা হলেন- টেকনাফ সদর ইউনিয়নের হাজমপাড়া এলাকার বাসিন্দা জাকির আহমেদ জকির ও তার সহযোগী একই এলাকার বাসিন্দা মো. ইসমাইল।
র্যাব-১৫ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (আইন ও গণমাধ্যম) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আবু সালাম চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, গত ১৫ জানুয়ারি জসিম নামে এক বাংলাদেশি নাগরিককে মিয়ানমারের ইয়াবা ডিলার নির্যাতন করে। পরে সেই ভিডিও ভাইরাল হয়।
ওই ভিডিওতে জসিম জানান, টেকনাফ হাজমপাড়ার বাসিন্দা জকির নামে এক মাদক কারবারি তাকে মিয়ানমারের ইয়াবা ডিলারের কাছে বন্ধক রাখে। পরে ২৫ লাখ টাকার ইয়াবা নিয়ে আসে। ইয়াবার টাকা পরিশোধ না করায় জসিমকে শারীরিক নির্যাতন করে ডিলাররা। ভিডিও প্রকাশের পরেই মাদক কারবারিরা আত্মগোপনে চলে যায়। বিষয়টি র্যাবের নজরে আসার পর র্যাব-১৫ গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানোসহ একটি দল অভিযান অব্যাহত রাখে।
তিনি আরও জানান, একটি সূত্র ধরে র্যাব জানতে পারে জাকির হোসেন জকির মিয়ানমার থেকে ইয়াবার চালান নিয়ে সাগরপথে মহেশখালী হয়ে চৌফলদণ্ড ঘাটে আসবে। তারপর ঈদগাঁওতে ইয়াবার চালান পৌঁছে দেবে। র্যাব মঙ্গলবার রাতে আল মাছিয়া ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসার মসজিদের সামনে অভিযান শুরু করে। একপর্যায়ে একটি সিএনজিচালিত অটোরিক্সা থেকে নেমে দুজন লোক কৌশলে পালানোর চেষ্টা করে। র্যাব তাদের গ্রেফতার করে। তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় ৪০ হাজার ইয়াবা। এরপর তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে পরিচয় মেলে।
আবু সালাম চৌধুরী বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জকির জানায় সে টেকনাফ ও উখিয়া থানা এলাকার ‘ইয়াবা গডফাদার’। তার সহযোগীদের সহায়তায় বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন লোককে সীমান্তবর্তী মিয়ানমার এলাকায় বন্ধক রেখে ইয়াবার বড় বড় চালান নিয়ে আসে। জকিরের নামে টেকনাফে থানায় পাঁচটি মামলা রয়েছে। দুজনের নামে মামলা করে তাদের কক্সবাজার সদর থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
নরসিংদীর নিজামুল হক (৫৪) নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে মোবাইল ফোনে দাদা-নাতনি সম্পর্ক গড়ে তোলেন গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার এক নারী। এরপরই নিজামুলকে ডলার দেওয়ার কথা বলে তার সাড়ে ছয় লাখ টাকা হাতিয়ে নেন ওই রহস্যময়ী নারী। এ ঘটনায় প্রতারক চক্রের মূলহোতা শরিফুল ইসলামকে (৩৮) গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
আজ ১০ ফেব্রুয়ারি শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন পুলিশ সুপার কামাল হোসেন।
গ্রেফতার শরিফুল ইসলাম সাদুল্লাপুর উপজেলার জামালপুর ইউনিয়নের এনায়েতপুর গ্রামের মৃত গোলাম হোসেনের ছেলে।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, নরসিংদীর মৃত আলাউদ্দিনের ছেলে নিজামুল হকের মোবাইল ফোনে প্রায় তিন মাস আগে এক অজ্ঞাতনামা নারী ফোন করে দাদা-নাতনির সম্পর্ক সৃষ্টি করেন। এরপর ওই নারী নিজের দারিদ্রতার কথা বলে জানান – তার কাছে কিছু আমেরিকান ডলার আছে। তিনি এগুলো নিজামুল হককে দেওয়ার প্রস্তাব করেন। এরপর নিজামুল ১৩ জানুয়ারি ব্যবসার কাজে রংপুর এলে ওই নারীর অনুরোধে সাদুল্লাপুরে আসেন এবং তার বাড়িতে যান। সেখানে খাওয়া-দাওয়া শেষে ওই নারী তার পিতা হিসেবে একজনকে পরিচয় করিয়ে দেন।
একপর্যায়ে একটি ব্যাগে করে প্রায় এক হাজার পিস আমেরিকান ডলার তাকে দেখান এবং বলেন যে এখানে আট হাজার ডলার আছে। এই ডলারগুলো নিজামুলকে নিয়ে তাদেরকে সাত লাখ টাকা দিতে বলেন তিনি। তবে ভুক্তভোগী ওই ব্যক্তির কাছে টাকা না থাকায় তিনি বাড়িতে ফিরে যান। এরপর থেকে ওই নারী বিভিন্ন সময় ফোন করে তাকে আমেরিকান ডলারগুলো ক্রয় করার জন্য অনুনয়-বিনয় করে বিরক্ত করতে থাকেন।
এ অবস্থায় ৬ ফেব্রুয়ারি দুপুরের দিকে সাড়ে ছয় লাখ টাকা নিয়ে নিজামুল তার মেয়ের জামাইসহ নরসিংদী থেকে রংপুরে আসেন। তিনি বিভিন্ন ব্যবসায়িক কার্যক্রম করার পর সাদুল্লাপুরের ধাপেরহাট বাজারের চতরাগামী পাকা রাস্তার পাশে পৌঁছালে ওই নারী নিজামুলকে নিয়ে অজ্ঞাত স্থানে যান। এরপর অনেকগুলো লোকের সামনে ডলারের বিনিময়ে তার থেকে ছয় লাখ টাকা নেন। পরে নিজামুলকে ওই নারীর সহযোগীরা মোটরসাইকেলে উঠিয়ে ধাপেরহাট বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছে দেন। পরবর্তীতে ভুক্তভোগী ওই ব্যক্তি গাড়িযোগে নরসিংদীতে চলে যান। কিন্তু, পরে তিনি বুঝতে পারেন যে তিনি প্রতারণার শিকার। তখন তিনি সাদুল্লাপুর থানায় এজাহার দাখিল করেন।
ওই অভিযোগের ভিত্তিতে সাদুল্লাপুর থানা পুলিশের একটি দল অভিযান চালিয়ে বাদীর লুণ্ঠিত পাঁচ লাখ টাকা, অপরাধ কাজে ব্যবহৃত একটি মোটরসাইকেল, ইজিবাইক, চার্জারভ্যান ও নকল ডলার উদ্ধার করেন। ওই সময় প্রতারক চক্রের মূলহোতা শরিফুল ইসলাম গ্রেফতার হন।
চলারপথে রিপোর্ট :
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান আবু হেনা মোঃ রহমাতুল মুনিম গত মে মাসের ৬ তারিখ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া স্থল শুল্ক ষ্টেশনে স্থাপিত ব্যাগেজ স্ক্যানার উদ্বোধন করেন। আখাউড়া চেকপোস্ট দিয়ে আগত এবং বহিঃগমণকারী যাত্রীদের ব্যাগেজ চেকিং করার জন্য এই যন্ত্রটি স্থাপন করা হয়। ব্যাগেজ চেকিংয়ের পাশাপাশি কেউ মাদক কিংবা অবৈধ পণ্য বহন করছে কিনা সেটিও চিহ্নিত করা এর উদ্দেশ্য। কিন্তু উদ্বোধনের পর এক মাস পেরিয়ে গেলেও স্ক্যানার মেশিনে ব্যাগেজ চেকিং করা হয় না। স্ক্যানার বসানো কক্ষটি বেশির সময়ই থাকে তালাবদ্ধ। এতে এ চেকপোষ্ট দিয়ে পারাপার হওয়া যাত্রীদের ব্যাগেজ স্ক্যানিং কার্যক্রম ব্যহত হচ্ছে। শুল্ক কর্মকর্তাদের ইচ্ছার উপরও নির্ভর করছে চেকিংয়ের কার্যক্রম। ফলে কেউ মাদক বা অবৈধ কোন পণ্য নিয়ে আসা যাওয়া করছে কিনা তা চিহ্নিত হয় না।
আখাউড়া ইমিগ্রেশন সূত্রে জানা গেছে, আখাউড়া আন্তর্জাতিক চেকপোষ্ট দিয়ে প্রতিদিন গড়ে এক হাজার পর্যটক আসা যাওয়া করে। এতদিন স্থল শুল্ক স্টেশনে ব্যাগেজ চেকিংয়ের কোন যন্ত্র না থাকায় শুল্ক কর্মকর্তারা যাত্রীদের ব্যাগেজ চেকিং করে আসছেন। সঠিকভাবে চেকিং কার্যক্রম করার লক্ষ্যে এক মাস আগে ব্যাগেজ স্ক্যানার মেশিন স্থাপন করা হয়। কিন্তু স্ক্যানার মেশিন উদ্বোধনের পরও এক মাস ধরে অজ্ঞাত কারণে ব্যাগেজ চেকিং কার্যক্রম করা হচ্ছে না।
বৃহস্পতিবার দুপুরে সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, স্ক্যানার মেশিনের কক্ষটি তালাবদ্ধ। এক ঘন্টা অবস্থানকালে কোন যাত্রীর ব্যাগেজ স্ক্যান করতে দেখা যায় নি।
এ ব্যপারে জানতে চাইলে আখাউড়া স্থল শুল্ক ষ্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা হাবিবুল্লাহ খান বলেন, স্ক্যানার কক্ষের রংয়ের কাজসহ কিছু কাজ এখনও শেষ হয়নি। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান বিল্ডিংটি আমাদেরকে বুঝিয়ে দেয়নি। তবে স্ক্যানার মেশিন ঠিক আছে। আমরা মাঝে মধ্যে স্ক্যান করি। বিল্ডিংটি বুঝিয়ে দিলে আশা করি আগামী মাস থেকে পুরোপুরি স্ক্যানিং করতে পারব।
অনলাইন ডেস্ক :
ঈদ উপলক্ষে সাভারের সড়কগুলোতে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ বেড়েছে। আজ ২৭ জুন মঙ্গলবার রাত ৮টার পর নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের গাজীপুরের চন্দ্রা থেকে চক্রবর্তী পর্যন্ত অন্তত ১২ কিলোমিটার যানজটের সৃষ্টি হয়। যেখানে থেমে থেমে চলছে যানবাহন।
এদিকে, অন্যবারের মতো এবারও যাত্রীদের অভিযোগ, গন্তব্যে পৌঁছাতে গুনতে হচ্ছে বাড়তি ভাড়া।
আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলের পোশাককারখানা ছুটি হওয়ায় বিকেলে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল এলাকায় জড়ো হন উত্তরবঙ্গের যাত্রীরা। পারিবার-পরিজন নিয়ে যাত্রীবাহী বাসে চড়েন কেউ কেউ। কেউ আবার বাস না পেয়ে চড়ে বসেছেন মালবাহী ট্রাকে। তাতেও গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত টাকা।
শুধু বাইপাইল নয়, যানবাহনের দীর্ঘ সাড়ির সঙ্গে এমন চিত্র ছিল ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের আমিন বাজার, হেমায়েতপুর, সাভার বাসস্ট্যান্ড, নবীনগর, নয়ারহাট আর আব্দুল্লাহপুর-বাইপাইল সড়কের আশুলিয়া, জিরাবো, জামগড়া পয়েন্টেও।
বগুড়াগামী যাত্রী ইলিয়াস রুমেল ও সামসুল জানান, সরকারের বেধে দেয়াও ভাড়া কেউ মানছে না। যে যেভাবে পারছে ভাড়া হাঁকাচ্ছে। অসহায় হয়ে পড়েছেন যাত্রীরা। কেউ কেউ ভাড়ার দাপটের কারণে ঝুঁকি নিয়ে চড়ে বসছেন ট্রাকে।
ঢাকার গাবতলী থেকে ছেড়ে আসা শ্যমলী পরিবহনের চালক শাহজালাল বলেন, রাজধানী থেকে বের হতে কিছুটা যানবাহনের চাপ ছিল। এছাড়া বাইপাইলে কিছুটা আর চন্দ্রা ঢুকতে যানবাহনের জটলায় পড়তে হয়েছে। তবে কোথাও ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়নি।
পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সড়কগুলোর প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। শুধু তাই নয় কোথাও যানজটের খবর পেলেই মোবাইল টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার চেষ্টা করেন।
ঢাকা জেলা উত্তর ট্রাফিক ইনচার্জ (টিআই) জাহিদুল ইসলাম বলেন, সড়কের যানজট নিয়ন্ত্রণ রাখতে আমরা চেষ্টা করছি। বাড়তি ভাড়ার কেউ অভিযোগ করলে সেটা আমলে নিয়ে দ্রুত ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে।