চলারপথে রিপোর্ট :
চলতি বছরের এসএসসি বা সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়েছে আজ ২৮ জুলাই শুক্রবার। এবছর আখাউড়া উপজেলায় এসএসসি’র গড় পাশের হার ৫৬.০২%। মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৯ জন। দাখিল পরীক্ষায় শতকরা পাসের হার ৭২.৮৭। জিপিএ- ৫ পেয়েছে ৩ জন। এছাড়া একটি ভোকেশনাল টেক্সটাইল স্কুলের পাসের হার ৮৭.৫০%। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ জন। এবার আখাউড়া উপজেলায় ব্যাপক ফল বিপর্যয় ঘটেছে। বিষয়টি নিয়ে শিক্ষক-অভিভাবক মহলে মিশ্র প্রতিক্রিয়া হয়েছে। ফলাফল খারাপ হওয়ার জন্য করোনা মহামারির প্রভাব এবং পরীক্ষা কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা স্থাপনকে কারণ হিসেবে দেখছেন শিক্ষা প্রতিষ্টান সংশ্লিষ্টরা।
আখাউড়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে প্রাপ্ত তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা যায়, এবছর আখাউড়া উপজেলার ১৬টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ১ হাজার ৭১৭ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে উত্তীর্ণ হয়েছে ৯৬৭জন। শতকরা গড় পাসের হার ৫৬.৩২। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৭ জন। ১০টি জিপিএ-৫ পেয়ে উপজেলায় শীর্ষে রয়েছে ছতুরা চান্দপুর স্কুল এন্ড কলেজ। তাদের পাসের হার ৫৪.৭৮। এরপরে রয়েছে আখাউড়া নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। ১৬৪ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ১২৩ জন। শতকরা গড় ৭৫.০০। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯জন। সীমান্তবর্তী এলাকা হওয়া সত্বেও ৬টি জিপিএ-৫ পেয়ে ৩য় স্থানে রয়েছে তুলাই শিমুল উচ্চ বিদ্যালয়। তাদের শতকরা গড় পাসের হর ৬০.২৮।
এছাড়া আখাউড়া রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৬৩ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ১২২ জন। শতকরা গড় পাসের হার ৭৪. ০০। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন। সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় হয়েও ফলাফলে হতাশ করেছে দেবগ্রাম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়। এ বিদ্যালয় থেকে ১৩২ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ৭২ জন। গড় পাসের হার ৫৪.৫৫। জিপিএ-৫ পেয়েছে মাত্র ২ জন।
এছাড়া হীরাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের পাসের হার ৫৬.৮২, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১জন। শাহপীর কল্লা শহীদ উচ্চ বিদ্যালয়ের গড় পাসের হার ৪১.৯৪, আমোদাবাদ শাহ আলম উচ্চ বিদ্যালয় ৫৪.২৬%, জিপিএ-৫ পেয়েছে ২জন, মোগড়া উচ্চ বিদ্যালয় ৬১.১১%, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪জন, কর্মমঠ উচ্চ বিদ্যালয় ৫১.৬৯%, জিপিএ-ফাইভ ১জন, মনিয়ন্দ উচ্চ বিদ্যালয় ২৭.২৭%, ছয়গড়িয়া শাহ আলম উচ্চ বিদ্যালয় ১৯.৫০%, নুরপুর রুটি উচ্চ বিদ্যালয় ৪০.০০% গোলখার উচ্চ বিদ্যালয় ৫৩.৭৬% এবং ভাটামাথা উচ্চ বিদ্যালয়ের শতকরা গড় পাসের হার ২৮।
এদিকে উপজেলার ৭টি আলিয়া মাদ্রাসা থেকে ২৫৮ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ১৮৮জন। শতকরা গড়ে ৭২.৮৭। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দেবগ্রামের একজন অভিভাবক বলেন, দেবগ্রাম স্কুলে ঠিকমতো ক্লাশ হয় না। শিক্ষকরা ছাত্রছাত্রীদের পড়ালেখার খোঁজ খবর নেয় না। শিক্ষকদের মধ্যে গ্রæপিং আছে। আন্তরিকভাবে পাঠদান করায় না। যার খেসারত দিচ্ছে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা। তুলাই শিমুল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) মোঃ সাজ্জাত হোসেন বলেন, এবছর প্রথম বারের মতো পরীক্ষা কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়। পরীক্ষার্থীরা ক্যামেরায় অভ্যস্থ না হওয়ায় কিছুটা নার্ভাস হয়ে যায়। ফল খারাপের জন্য আমরা শিক্ষকরাও দায় স্বীকার করি। তবে ভবিষ্যতে যাতে ফল বিপর্যয় না ঘটে সেজন্য ইউএনও স্যার এবং শিক্ষা শিক্ষা অফিসারের নির্দেশ মোতাবেক আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো।
জানতে চাইলে আখাউড়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ আবুল হোসেন বলেন, করোনা মহামারির জন্য ছেলে মেয়েরা ২ বছর স্কুলে ক্লাশ করতে পারেনি। ফলাফলে এর একটা প্রভাব রয়েছে। তারপরও আমরা শিক্ষকদের নিয়ে বসে ফলাফল পর্যালোচনা করে কিভাবে আরও ভালো করা যায় সে ব্যপারে চেষ্টা করবো।
এ ব্যপারে জানতে চাইলে আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার অংগ্যজাই মারমা বলেন, নকলমুক্ত পরিবেশে সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা হয়েছে। পরীক্ষকরা খাতা কেটেছেন। ফলাফল খারাপ হওয়ার বিষয়ে তারাই ভালো বলতে পারবেন। তবে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেন ভালো ফলাফল করে শিক্ষকরা যাতে অধিকতর দায়িত্ব পালন করে সে বিষয়ে নির্দেশ দিব।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় বিজয় দিবসে যথাযথ নিয়মে পতাকা উত্তোলনে জনসচেতনা সৃষ্টি এবং বাজারের ব্যবসায়ীদের মাঝে জাতীয় পতাকা উপহার দেওয়া হয়েছে। আখাউড়া নববন্ধন খেলাঘর ব্যতিক্রম এ আয়োজন করে। ৫২তম বিজয় দিবস উপলক্ষে ৫২টি পতাকা উপহার দিয়েছে খেলা খেলাঘর।
আজ ১৫ ডিসেম্বর শুক্রবার দুপুরে পৌরশহরের সড়কবাজারে প্রধান অতিথি হিসাবে কর্মসূচির উদ্বোধন করেন আখাউড়া মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ জমশিদ শাহ।
নববন্ধন খেলাঘরের সভাপতি সাংবাদিক বিশ^জিৎ পাল বাবুর সভাপতিত্বে এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, মুক্তিযোদ্ধা বাহার মালদার, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল মমিন বাবুল, পৌর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু কাউছার ভূঁইয়া, যুবলীগ নেতা মনির হোসেন, নববন্ধন খেলাঘরের সাধারণ সম্পাদক জুটন বনিক, সাংগঠনিক সম্পাদক আকতারুজ্জামান সুমন, আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কমান্ডের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ যুবরাজ শাহ রাসেল, সাংবাদিক মাসুকুর রহমান, ইসমাইল হোসেন চৌধুরী প্রমুখ।
মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ জমশিদ শাহ বলেন, পতাকা উপহার দেওয়া একটি ব্যতিক্রমী উদ্যোগ। একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে এমন একটি আয়োজনে সম্পৃক্ত হতে পেরে আমি গর্বিত।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোঃ জিল্লুর রহমান চৌধুরী আখাউড়া স্থলবন্দর পরিদর্শন করেছেন।
আজ ২০ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার দুপুরে সাড়ে ১২টায় তিনি আখাউড়া স্থলবন্দরে এসে পৌঁছেন।
এসময় স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য জাহাঙ্গীর কবির ও তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোঃ হাসান আলী সঙ্গে ছিলেন। তিনি স্থলবন্দর, শুল্ক ষ্টেশন, ইমিগ্রেশন এলাকা ঘুরে দেখেন। সীমান্তের শূণ্য রেখায় পর্যন্ত গিয়ে বন্দরের অবকাঠামোসহ বিভিন্ন বিষয়ে খোঁজ খবর নেন এবং সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলেন। এসময় বন্দরের ব্যবসায়ীদের সাথেও কথা বলেন। ব্যবসায়ীরাও তাদের সুযোগ-সুবিধার কথা বন্দর চেয়ারম্যানকে অবকগত করেন।
পরিদর্শন শেষে স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোঃ জিল্লুর রহমান চৌধুরী বলেন, সরেজমিনে আখাউড়া স্থলবন্দর দেখতে এসেছি। এ বন্দরে ১৫ একর জায়গা রয়েছে। এরমধ্যে কিছু জায়গায় উন্নয়ন করা হয়েছে। বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ একটি প্রজেক্ট নিয়েছে। এ প্রজেক্টের আওতায় আখাউড়া স্থলবন্দর এবং তামাবিল স্থলবন্দরে ২১৭ কোটি টাকায় উন্নয়ন কাজ করা হবে। দ্রুত এর এ কাজ শুরু হবে। কাজ শেষ হলে আখাউড়া স্থল বন্দরে বিরাট পরিবর্তন আসবে। ফলে এখানে ব্যবসার আকার এবং সুযোগ অনেক বেশি হবে। ২০২৫ সালের মধ্যে প্রজেক্টি শেষ হবে বলে তিনি জানান।
স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য ও প্রজেক্ট পরিচালক জাহাঙ্গীর কবির জানান, এখানে পাকা ইয়ার্ড, গুদাম, কাঁচামালের পার্কিং, ওয়েব্রীজ, ট্রান্সশিপমেন্ট শেড, বিভিন্ন সরকারি সংস্থার অফিস এবং আবাসনের ব্যবস্থা করা হবে। যাতে ব্যবসায়ীরা খুব সহজে সকল সেবা নিতে পারেন।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাবেয়া আক্তার, আখাউড়া স্থলবন্দরের সহকারি পরিচালক মাহমুদুর রহমান, সিএন্ডএফ এজেন্ট সভাপতি হাসিবুল হাসান, সাধারণ সম্পাদক মোঃ ফোরকান খলিফা, ব্যবায়ী নেছার উদ্দিন ভূঁইয়া প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় খড়মপুর কেল্লা শাহ মাজারের পুকুরের পানিতে ডুবে মরিয়ম আক্তার (১০) এক শিশুর মৃত্যু আছে। শিশুটি তার পরিবারের সাথে মাজারে এসেছিল। মৃত মরিয়ম আক্তার জেলার বিজয়নগর উপজেলার পাহাড়পুর এলাকার মন মিয়ার মেয়ে।
১৮ অক্টোবর বুধবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শিশু মরিয়ম আক্তার তার পরিবারের লোকজনের সাথে মাজারে জিয়ারত করতে এসেছিল। হঠাৎ মাজারের পেছনের পুকুরের পানিতে পড়ে তলিয়ে যায়। পরে স্বজনরা খোঁজাখুজি করে পুকুরে তার মরদেহ ভাসতে দেখে।
আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসাদুল ইসলাম বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তিনি জানান, খবর পেয়ে আখাউড়া থানা পুলিশ নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রেরণ করে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিএনপি নেতাদের আটক ও জামিন বিষয়ে কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাকের বক্তব্যের ব্যাপারে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, এরমধ্যে কৃষিমন্ত্রী মহোদয় বলেছেন তিনি যে বক্তব্য দিয়েছেন তার উনার (কৃষিমন্ত্রীর) ব্যক্তিগত অভিমত। তা আমাদের দলের নয়। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন এটা দলের অভিমত নয়। আইনমন্ত্রী দৃঢ়তার সাথে বলেন, বিএনপির নেতা যাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদেরকে নির্দিষ্ট মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের বিচার এবং তাদের জামিনের ব্যপারে শুধু আদালত কথা বলতে পারে। আর কেউ নয়।
আজ ১৯ ডিসেম্বর মঙ্গলবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ার সড়ক বাজারে নির্বাচনী গণসংযোগে এসে সাংবাদিকদের সাথে তিনি এসব কথা বলেন।
‘গণভবনের নির্দেশে আইন চলে আদালতের নির্দেশে নয়’ বিএনপি যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী’র এমন অভিযাগ প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, উনি (রিজভী) কোথায় বসে বসে বাণী ছাড়েন। উনার বাণীগুলো সম্পূর্ণ অসত্য, তথ্যভিত্তিক নয়। বাংলাদেশে বিচার বিভাগ স্বাধীন বলে তিনি মন্তব্য করে বলেন, যখন বিএনপি ১৯৭৫ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার পরিবারকে হত্যা করে এই দেশে স্বৈর শাসক চালাচ্ছিল তখন যেমন বিচার বিভাগকে করায়ত্ত করা হয়েছিল সেই অবস্থা এখন আর নাই।
কসবা-আখাউড়ার সংসদ সদস্য প্রার্থী আনিসুল হক বলেন, কসবা-আখাউড়ার জনগণের কাছে আমার চাওয়া হচ্ছে, তাদের ভালোবাসা। আমি গত ১০ বছর তাদের সেবা করেছি। তাদের ভালোবাসা পেয়েছি। কসবা আখাউড়ার উন্নয়নের জন্য যা কিছু করতে হয় তাই আমি করবো।
ষ্টেশনে এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক তাকজিল খলিফা কাজল, মোগড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম. এ. মতিন, আখাউড়া উত্তর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ শাহজাহান, দক্ষিণ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ জালাল উদ্দিন, যুবলীরে যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল মমিন বাবুল, ছাত্রলীগের সভাপতি শাহাব উদ্দিন শাপলু, সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন নয়ন প্রমুখ।
পরে মন্ত্রী সড়ক বাজারে সাধারণ মানুষের সাথে গণসংযোগ করে লিফলেট ও ফুল দেন। গণনসংযোগ শেষে সেখান থেকে মন্ত্রী খড়মপুর কল্লা শাহ (র.) মাজার জিয়ারত করেন।
এর আগে তিনি বেলা ১২টায় ঢাকা থেকে মহানগর প্রভাতী ট্রেনে আখাউড়া রেলওয়ে জংশন ষ্টেশনে এসে পৌঁছেন।
এসময় ষ্টেশনে সহস্রাধিক আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগস অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীলা তাকে অভিনন্দন জানান। তিনি অপেক্ষমান নেতাকর্মীদেরকে কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেওয়ার আহবান জানান।