চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় সাংবাদিকের ওপর হামলার ঘটনায় ২ যুবককে আটক করেছে পুলিশ। ২৮ জুলাই শুক্রবার রাতে তাদের আটক করা হয়। এ ঘটনায় পুলিশ রাতেই দ্রুত বিচার আইনে মামলা নেয়।
আটককৃতরা হলেন, মাহাফুজ মিয়া (৭০) ও সুমন (২৯)। তারা সম্পর্কে বাবা-ছেলে।
এর আগে শুক্রবার সন্ধ্যায় দি কমফোর্ট ডায়াগনস্টিক সেন্টারে এক নারী কর্মচারী ডাক্তারের ভিজিট চাইলে আটককৃত সুমন তাকে লাঞ্ছিত করে। পরে সুমনের নেতৃত্বে ২০/২৫ জন যুবক সংঘবদ্ধ হয়ে ওই নারী কর্মচারীকে তুলে নিতে আসে।
এসময় খবর পেয়ে কালের কণ্ঠের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সহ-সভাপতি বিশ্বজিৎ পাল ছুটে এসে বাধা দিলে তাদয়ের ওপর হামলা চালায়। খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে ছুটে এলে তারা দ্রুত সটকে পড়ে। পরে পুলিশ রাতভর অভিযান চালিয়ে ঘটনার দুই মূলহোতাকে আটক করে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আখাউড়া থানা পুলিশের ভারপ্রাপ কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুল ইসলাম বলেন, আটককৃতদের মামলাসহ আদালতে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় ১২০০ শিক্ষার্থীর মাঝে ‘মোনালিসা ন্যাপকিন’ বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়েছে।
আজ ২ মে বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে পারশা নামে একটি এনজিও’র আয়োজনে বয়সন্ধিকালীন নারীর স্বাস্থ্যরক্ষা বিষয়ক এক অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের হাতে এসব ন্যাপকিন তুলে দেওয়া হয়। এটি বসুন্ধরা গ্রুপের মোনালিসা স্যানিটারি ন্যাপকিন এর একটি সমাজসেবামূলক উদ্যোগ। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন পারশা এর সভাপতি মাহবুবা আলম।
সহকারি প্রধান শিক্ষক কাজী ইকবাল হোসেনের সঞ্চালনায় এতে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. মোস্তফা কামাল, বসুন্ধরা গ্রুপের মার্কেটিং ম্যানেজার (হাইজিন ও কয়েল) মোহাম্মদ কারিমুল আরাফাত, আখাউড়া উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা বিধান কান্তি রুদ্র, ডা. অভিজিৎ চক্রবর্তী, ডা. কামরান উদ্দিন আহমেদ, নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দেবব্রত বণিক।
অনুষ্ঠানে বক্তারা শিক্ষার্থীদের বয়সন্ধিকালীন নানা সমস্যার কথা তুলে ধরেন। এ বিষয়ে নিজেদের পাশাপাশি পারিবারিকভাবেও সচেতন থাকার জন্য আহবান জানানো হয়। পরে অতিথিবৃন্দ বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থীর হাতে স্যানিটারি ন্যাপকিন তুলে দেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় দুই স্ত্রী ও একাধিক সন্তান রেখে অন্যের নববধূকে নিয়ে উধাও হয়েছে রানা হরিজন (৩৪) নামে এক যুবক। ওই নববধূকে (১৬) প্রেমের ফাঁদে ফেলে পালিয়েছে রানা। এ সময় নগদ অর্থ ও স্বর্ণালংকারও নিয়ে যায়।
রানা হরিজন আখাউড়া উপজেলা কার্যালয়ে পরিচ্ছন্নতা কর্মচারী হিসেবে কর্মরত। সে হরিজন কলোনির বাসিন্দা গাবুল হরিজনের ছেলে।
২২ রবিবার দুপুর ১২টার দিকে পৌরশহরের হরিজন কলোনিতে সংবাদ সম্মেলন করে এমন অভিযোগ করেন নববধূর মা।
সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করে নববধূর মা বলেন, কলোনির বাসিন্দা গাবুল হরিজনের ছেলে রানা হরিজন ইতোপূর্বে দুইটি বিয়ে করেছেন এবং তাদের সংসারে একাধিক সন্তানও রয়েছে।
তিনি বলেন, তার দুই মেয়েকে উচ্চশিক্ষা (অনার্স পাশ) দিয়ে পাত্রস্থ করেছেন। ছোট মেয়ে প্রীতি রাণী আখাউড়া রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে নবম শ্রেণিতে পড়াশোনা করছে; কিন্তু স্কুলে যাওয়া আসার পথে আমার মেয়েকে উত্ত্যক্ত করতে থাকে ওই বখাটে রানা হরিজন। আখাউড়া ইউএনও অফিসের কর্মচারী হওয়ায় প্রভাব দেখিয়ে তাকে কুপ্রস্তাব দেওয়ার পাশাপাশি বিয়ে করতে বলে রানা। এসব বিষয়ে সামাজিক সালিশে রানাকে একাধিকবার সতর্কও করা হয়েছে।
নববধূর মা আরো বলেন, রানা হরিজনের অত্যাচারের কারণে পড়াশোনা বন্ধ দিয়ে তার মেয়েকে সম্প্রতি অন্যত্র বিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিয়ের ১৪ দিন পর তার মেয়ে বেড়াতে আসলে রানা হরিজন ফুঁসলিয়ে প্রেমের ফাঁদে ফেলে তাকে নিয়ে উধাও হয়ে যায়। এ সময় নগদ ৯০ হাজার টাকা ও আড়াই ভরি স্বর্ণালংকারও সঙ্গে নিয়ে যায়।
যদিও গাবুল হরিজন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, আমার ছেলে ওই মেয়েকে নিয়ে পালিয়েছে সত্য। এখন কোথায় আছে আমরা কেউ জানি না। তবে খুঁজে বের করার চেষ্টা করছি।
আখাউড়া থানার ওসি আসাদুল ইসলাম বলেন, খবর নিয়ে যতদূর জানা গেছে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। বিয়ে হওয়ার পরেও মেয়েটি সে তার প্রেমিক রানার হাত ধরেই পালিয়েছে। তবে তাদের উদ্ধার করার জন্য পুলিশের একটি দল চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অংগ্যজাই মারমা বলেন, রানাকে আইনের আওতায় আনতে পুলিশকে নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
শশুড়-শাশুড়িকে শিক্ষা দিতে শ্যালককে অপরণ করে মুক্তিপনের টাকা নেওয়ার সময় ধরা খেলেন ভগ্নিপতি।
১৭ অক্টোবর মঙ্গলবার সন্ধ্যায় আখাউড়া পৌরশহরের রাধানগরের একটি বিকাশের দোকান থেকে অপহৃত শিশু আবু সাঈদ (৮) ও অভিযুক্ত অপহরণকারী সজিব মিয়াকে আটক করে পুলিশ।
সজিব নরসিংদী জেলার মনোহরদি উপজেলার দয়াগাঁও গ্রামের হারিছ মিয়ার পুত্র। এর আগে গত শনিবার বিকালে নারায়ণগঞ্জ জেলার আড়াইহাজার উপজেলার অছিতপুরা থেকে সোলমান মিয়ার শিশুপুত্র আবু সাঈদকে অপহরণ করে নিয়ে আসে তার ভগ্নিপতি। খবর পেয়ে শিশু আবু সাঈদের বাবা ও চাচা রাত ৮টায় আখাউড়া থানা আসে।
আখাউড়া থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বিকালে অপহরণকারী সজিব মিয়া শিশু আবু সাঈদের বাবার কাছে ফোন করে মুক্তিপণের জন্য টাকা চায়। আবু সাঈদের পরিবার টাকা পাঠানোর জন্য কৌশলে কিছু সময় চায়। পরে বিষয়টি আড়াই হাজার থানা পুলিশকে অবগত করেন। আড়াই হাজার থানা থেকে বিষয়টি আখাউড়া থানাকে জানানো হলে সাদা পোষাকে পুলিশে দোকানে অবস্থান নেয়। পরে অপহরণকারী টাকা উত্তোলন করতে এলে পুলিশ তাকে আটক করে। এসময় তার সাথে থাকা অপহৃত শিশু আবু সাঈদ উদ্ধার করা হয়।
আটক সজিব মিয়া বলেন, চার বছর আগে আমি বিয়ে করি। বিয়ের পর থেকে আমার স্ত্রী আমার অগোচরে ঘর থেকে বের হয়ে যায়। পরকিয়া করে। আমার শশুড়-শাশুড়িকে জানালেও তারা কোন বিচার করে না। উল্টা আমাকে শাসায়। তারপর আমি চিন্তা করি তাদেরকে একটা শিক্ষা দেওয়া দরকার। তাদের সন্তানকে অপহরণ করে নিয়া যামু। তারপর বুঝতে পারবে পরের ছেলের সাথে এমন করলে নিজের ছেলে বুকে না থাকলে কেমন লাগে। সজিব মিয়া আরও বলেন, আমার কাছে টাকা না থাকায় আমি তাদের কাছে এক হাজার টাকা পাঠাতে বলেছিলাম। মুক্তিপণ চাওয়ার কথা সে অস্বীকার করেছে।
শিশু আবু সাঈদের বাবা সোলমান মিয়া বলেন, চার মাস আগে আমার মেয়েকে তার কাছ থেকে সামাজিকভাবে সম্পর্ক শেষ করে নিয়ে আসি। তারপর সে আমার আমাকে ফুসলিয়ে আবার নিয়ে যায়। কিছু দিন আগে আমার মেয়েকে মারধর করে নাতিনকে রেখে তাড়িয়ে দেয়। পরে আমরা পুলিশ নিয়ে নাতিনকে নিয়ে আসি। এ ঘনটায় ক্ষুব্ধ হয়ে সে আমার ছেলেকে অপহরণ করে নিয়ে এসে ৪ লক্ষ টাকা দাবী করে।
আখাউড়া থানার ওসি মোঃ আসাদুল ইসলাম বলেন, মুক্তিপণের টাকা পাঠানোর জন্য আখাউড়া রাধানগরের একটি বিকাশ নম্বর দেয় আটক সজিব মিয়া। নারায়নগঞ্জের আড়াই হাজার থানা থেকে এমন একটি বিষয় আমাদেরকে জানালে পুলিশ ওই দোকানে অবস্থান নিয়ে অপহরণকারীকে আটক করে। এসময় অপহৃত শিশুটি উদ্ধার হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক বলেছেন, আমি যতদুুর এই মামলার কাগজপত্র দেখেছি। সেখান থেকে আমি বলতে পারবো বিচারিক আদালতে সুষ্ঠুভাবে আইনের যে ধারা আছে সে ধারা অনুযায়ী বিচার হয়েছে। আমি এর থেকে কিছু বলবো না। তার কারণ হচ্ছে, যিনি সাজাপ্রাপ্ত হয়েছেন তিনি নিশ্চয় আপিল করবেন। সেখানে কোন প্রভাব করুক সেটা আমি চাই না। ড. মোহাম্মদের ইউনুছের মামলায় আইনের ব্যত্যয় ঘটেছে, ১২ জন মার্কিন সিনেটরদের এমন মন্তব্যের প্রেক্ষিতে তিনি এসব কথা বলেন। আজ ২৬ জানুয়ারি শুক্রবার সকালে আখাউড়া রেলওয়ে ষ্টেশনে সাংবাদিকদের সাথে এসব কথা বলেন।
তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয় আনার ব্যাপারে সরকার বলিষ্ঠ পদক্ষেপ নিবে কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, যারা বাংলাদেশের আদালত দ্বারা সাজাপ্রাপ্ত এবং অত্যন্ত গর্হিত অপরাধ করে যারা সাজাপ্রাপ্ত তাদের সকলকে দেশে ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নিব। উদ্যোগ যেটা আছে সেটাকে আরো শক্তিশালী করার চেষ্টা করবো।
সরকার পরিকল্পিত ভাবে শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করছে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এমন মন্তব্যের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে আনিসুল হক বলেন, এটা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। এই সংসদের অধিবেশনেই শ্রম আইন পাশ হবে বলে তিনি জানান।
নিজ নির্বাচনী এলাকা কসবা ও আখাউড়া উপজেলা আওয়ামীলীগ কর্তৃক গণসংবর্ধনাসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ২দিনের সফরে সকালে আন্ত:নগর মহানগর এক্সপ্রেস ট্রেনে ঢাকা থেকে আখাউড়ায় আসেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
এসময় আওয়ামীলী, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, মহিলালীগসহ অঙ্গ সংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতাকমী আখাউডড়া রেলওয়ে ষ্টেশনে মন্ত্রীকে স্বাগত জানায়।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল, কসবা উপজেলা চেয়ারম্যান অ্যাড. রাসেদুল কাওছার জীবন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসরিন সফিক আলেয়া প্রমুখ।
উল্লেখ্য, কসবা-আখাউড়া সংসদীয় এলাকা থেকে টানা তিন বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ায় এবং টানা তিন বার আইনমন্ত্রী হওয়ায় শনিবার বিকালে আখাউড়া উপজেলা পরিষদ চত্বরে গণ সংবর্ধনা দিবে উপজেলা আওয়ামীলীগ। এর আগে গত ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে আওয়ামীলীগের মনোনয়নে আনিসুল হক এমপি নির্বাচিত হয়েছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড সম্পর্কে মহিলাদের অবহিতকরণ ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে তাদের সম্পৃক্তকরণের আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি, সার্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা সম্পর্কে অবহিতকরণ, গুজব, অপপ্রচার ও ডেঙ্গু প্রতিরোধ, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার লক্ষ্যে জেলা তথ্য অফিসের আয়োজনে ২১ নভেম্বর মঙ্গলবার আখাউড়া উপজেলা রেখা কাউন্সিলরের বাড়ি, দক্ষিণপাড়া, দেবগ্রাম, নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর শোষণ ও বঞ্চনামুক্ত সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ইতিমধ্যে সরকার মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে। ২০৪১ সালের মধ্যে ক্ষুধামুক্ত উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্যে জেলা তথ্য অফিস জনসচেতনতামূলক কাজটি করে যাচ্ছে।
জেলা তথ্য অফিসার মো: আসাদুজ্জামান কাউছার এর সভাপতিত্বে উক্ত সমাবেশে অতিথিবৃন্দদের মধ্যে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অংগ্যজাই মারমা।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, একটি জাতি তখনই উন্নত হবে যখন এ জাতির নতুন প্রজন্ম সুশিক্ষায় শতভাগ উন্নীত হবে।
বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা সমবায় অফিসার মো: নেওয়াজ শরীফ মজুমদার।
আরো বক্তব্য রাখেন আখাউড়া পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর রেখা আক্তার।