চলারপথে রিপোর্ট :
দীর্ঘ ৩৬ বছর পুলিশে চাকরি করে অবসরে গেলেন বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার কনস্টেবল সুলতান আহম্মদ। তার বিদায়ের দিনটি স্মরণীয় করে রাখতে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নিয়েছে বাঞ্ছারামপুর মডেল থানা পুলিশ। ফুলে ফুলে সজ্জিত গাড়িতে চড়িয়ে তাকে বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।
৩ আগস্ট বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে বাঞ্ছারামপুর থানা থেকে আখাউড়া উপজেলার ধরখার গ্রামের নিজ বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া হয় সুলতান আহম্মদকে। এর আগে ২ আগস্ট বুধবার রাতে বাঞ্ছারামপুর থানায় তাকে ফুল দিয়ে বিদায় জানানো হয়। কর্মজীবন শেষে এমন আয়োজনে মুগ্ধ তিনি।
অবসরপ্রাপ্ত কনস্টেবল সুলতান আহম্মদ জানান, চাকরিতে যোগদানের আগে প্রতিটি পুলিশ সদস্যকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়। কিন্তু বিদায়ের বেলায় তেমন কোনো আনুষ্ঠানিকতা থাকে না। বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার ওসির এমন উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই। পুলিশের প্রতিটি সদস্যকে এভাবেই বিদায় জানানো হোক। এ সময় তিনি সকলের কাছে দোয়া কামনা করেন।
বাঞ্ছারামপুর মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নূরে আলম বলেন, এসপি স্যার এমন মানবিক উদ্যোগ নিয়েছেন। এটা এসপি স্যারের উদ্যোগেরই একটা অংশ। বুধবার রাতে তাকে (সুলতান আহম্মদ) ফুল বিদায় জানানো হয়। বৃহস্পতিবার সকালে ফুলসজ্জিত গাড়িতে করে তাকে বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া হয়। বিদায়বেলায় অনেকের মন ভারাক্রান্ত থাকে। তিনি যেন আনন্দ ও হাসি মুখ নিয়ে বাড়িতে ফিরতে পারেন তার জন্যই এই আয়োজন। বিদায়বেলায় তার মুখে হাসি ফোটাতে পেরে আমরাও আনন্দিত।
চলারপথে রিপোর্ট :
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম এমপি বলেছেন, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে কাজ করছেন শেখ হাসিনা। হতদরিদ্র মানুষদের ভূমিসহ বসতবাড়ি নির্মাণ করে প্রমাণ করছে আওয়ামী লীগ গণমানুষের সরকার। এই প্রথম ভূমিহীন ঘরহীন লোকগুলো সামনের ঈদটিতে নিজ ভূমি ও ঘরে ঈদ আনন্দ উপভোগ করবে। বাংলার সাধারণ মানুষের আশার এবং ভরসার শেষ আশ্রয় হিসেবে শেখ হাসিনাকেই পাশে পায়।
আজ ৪ এপ্রিল মঙ্গলবার বাঞ্ছারামপুর উপজেলা নির্বাচন অফিস কর্তৃক আয়োজিত স্মার্ট কার্ড বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বাঞ্ছারামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একি মিত্র চাকমার সভাপতিত্বে আরো উপস্থিত ছিলেন বাঞ্ছারামপুর উপজেলা চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাদেকুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুল ইসলাম, বাঞ্ছারামপুর পৌর মেয়র তফাজ্জল হোসেন, সহকারি কমিশনার কাজী আতিকুর রহমান, বাঞ্ছারামপুর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সায়েদুল ইসলাম, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান জলি আক্তার, বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ নূরে আলম, উপজেলা প্রকৌশলী মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন প্রমুখ।
আলোচনা শেষে প্রধান অতিথি স্মাট কার্ড বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় আবদুল আহম্মদ ওরফে রুবেল নামে এক যুবককে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে পুলিশি হেফাজতে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে।
এ ঘটনায় বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার পরিদর্শকসহ (তদন্ত) তিনজনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা হয়েছে।
গতকাল রবিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা ও দায়রা জজ আদালতে রুবেলের মা বাদী হয়ে এ মামলা করেন। জেলা ও দায়রা জজ শারমিন নিগার মামলাটি আদেশের জন্য রেখেছেন। মামলায় আসামি করা হয়েছে বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) তরুণ কান্তি দে, এএসআই আল আমিন মানিক ও উপজেলার মধ্যপাড়ার রবি উল্লাহকে। ভুক্তভোগী রুবেল বাঞ্ছারামপুর উপজেলার সোনারামপুর ইউনিয়নের চরশিবপুর গ্রামের লিল মিয়ার ছেলে।
মামলার আর্জি সূত্রে জানা যায়, মামলার তিন নম্বর আসামি রবি উল্লাহর সঙ্গে রুবেলের পরিবারের লোকজনের আগে থেকে বিরোধ ছিল। রবি উল্লাহর বিরুদ্ধে তারা আদালতে মামলাও করেছেন, যা চলমান রয়েছে। ১৪ মার্চ বিকাল ৪টার দিকে তারই প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় কোনো কারণ ছাড়াই এক নম্বর আসামি এএসআই আল আমিন অপর ৪ পুলিশ সদস্যকে নিয়ে বাড়ি থেকে রুবেলকে তুলে নিয়ে যায়। ঘটনাস্থলে তাকে এলোপাতাড়ি কিল, ঘুসি, লাথিসহ লাঠি দিয়ে মারধর করে তারা। থানায় নিয়ে পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) তরুণ কান্তি দে ও এএসআই আল আমিন আবারও তাকে লাঠি দিয়ে বেধড়ক পেটায়। এতে রুবেলের পুরো শরীর মারাত্মক জখম হয়। থানায় নির্যাতনের বিষয়ে রুবেলের মা আমেনা বেগম সংবাদ সম্মেলনের প্রস্তুতি নিলে ১৬ মার্চ দুপুর ২টায় রুবেলকে একটি মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়।
রুবেলের মা আমেনা বেগম বলেন, আমার ছেলেকে ১৪ মার্চ বাড়ি থেকে তুলে নেওয়া হয় অথচ ১৬ মার্চ আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠায় পুলিশ। ২৪ ঘণ্টার বেশি হেফাজতে রেখে আমার ছেলেকে নির্যাতন করেছে পুলিশ।
এ বিষয়ে বাদীপক্ষের আইনজীবী মাসুদুর রহমান বলেন, বাঞ্ছারামপুর থানা পুলিশ হেফাজতে নির্যাতনের ধারায় দুই পুলিশ সদস্যসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করা হয়েছে। আদালত মামলাটি আদেশ দেওয়ার জন্য রেখেছেন। ২০ মার্চ সোমবার আদেশ দিতে পারেন। এ বিষয়ে বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) তরুণ কান্তি দের বক্তব্য জানতে তার মোবাইল ফোনে কল করলেও তিনি রিসিভ করেননি।
বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুরে আলম বলেন, শুনেছি আদালতে একটি লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। তবে আমাদের পুলিশের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ মিথ্যা। এএসআই আল আমিন মানিক বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুরে মাসহ দুই শিশুকে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আজ ১৭ অক্টোবর মঙ্গলবার সকাল ৯টার দিকে খবর পেয়ে ঘর থেকে তাদের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহতরা হলেন- সৌদিপ্রবাসী শাহ আলমের স্ত্রী জেসি আক্তার (৩৫), বড় ছেলে মাহিন (১৪) ও ছোট ছেলে মহিন (৭)।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নবীনগর সার্কেল) সিরাজুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, পুলিশের একাধিক টিম ঘটনার রহস্য উদ্ধার করতে কাজ শুরু করেছে। বিস্তারিত পরে জানানো হবে।
স্থানীয়দের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, ওই বাড়ির মালিক শাহ আলম সৌদি আরবে রয়েছেন। বাড়িতে সন্তানদের নিয়ে থাকতেন স্ত্রী জেসি।
সকাল ৯টার দিকে গৃহপরিচারিকা এসে বাড়ির গেট লাগানো দেখেন। অনেক ডাকাডাকি করলেও কেউ গেট খুলছিলেন না। সাড়া-শব্দ না পেয়ে কিছুদূরে জেসির শাশুড়ির বাড়ি থেকে চাবি এনে দরজা খোলেন স্থানীয়রা। এ সময় ঘরের মেঝেতে দুই সন্তানসহ জেসির রক্তাক্ত মরদেহ দেখতে পান তাঁরা।
ওই ঘরে সাত মাসের শিশু ওজিহা খাটের ওপর কান্না করছিল। শিশু ওজিহাকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।
বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জানান, খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে মাথায় কোপের চিহ্ন পাওয়া গেছে মা ও বড় ছেলের। ধারণা করা হচ্ছে, ভোরের দিকে পূর্বপরিকল্পিতভাবে কেউ এই হত্যাকাণ্ড ঘটাতে পারে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাঞ্ছারামপুরে প্রথম শ্রেনীর এক স্কুল ছাত্রী (৭) নিজ বিদ্যালয়ের ধর্ষণের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ ১৩ নভেম্বর সোমবার সকালে এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ স্কুলের দপ্তরি কাম নৈশ প্রহরী মোঃ দিদার মিয়া (৩০) কে রেফতার করেছে।
রেফতারকৃত দিদার মিয়া নিজকান্দি গ্রামের লাল মিয়ার ছেলে। এ ঘটনায় ভিকটিমের মা বাদী হয়ে বাঞ্ছারামপুর মডেল থানায় মামলা দায়ের করেছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, উপজেলার ফরদাবাদ ইউনিয়নের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণীর শিক্ষার্থী সোমবার সকালে সোয়া ৯টার দিকে স্কুলে যায়। পরে বিদ্যালয়ের নৈশ প্রহরী কাম দপ্তরি দিদার মিয়া তাকে চকলেট দেওয়ার লোভ দেখিয়ে বিদ্যালয়ের দক্ষিণ পাশের পুরাতন ওয়াশব্লকের বাথরুমে নিয়ে তাকে ধর্ষণ করে। বিষয়টি কাউকে না বলতে তাকে ভয় দেখায়। মেয়েটি অসুস্থ হয়ে পরলে সে বাড়িতে চলে যায়। বাড়িতে গিয়ে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ শুরু হলে তার মা বিষয়টি দেখতে পেয়ে তাকে জিজ্ঞাস করলে মাকে সে বিষয়টি বলে।
পরে তাকে প্রথমে বাঞ্ছারামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসা হয়। অবস্থার অবনতি দেখে কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রেরণ করে।
ভিকটিমের মা সাংবাদিকদের জানান, আমি এই ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক বিচার চাই। আমার মেয়ের মতো যেনো অন্য কোন শিশু এই ধরনের ঘটনার শিকার না হয়।
এ ব্যাপারে ওই বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নাজমুল হোসেন বলেন, এটা খুবই দুঃখজনক ঘটনা। আমি ন্যাক্কারজনক ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবি করি।
এ ব্যাপারে বাঞ্ছারামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক মনিরা আঞ্জুম সাথী বলেন, এই ধরনের ঘটনায় গাইনি ডাক্তার দ্বারা পরীক্ষা করতে হয়। তাই আমরা তাকে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাঠিয়েছি। ব্লিডিং হয়েছে বলে মনে হয়েছে। হাসপাতালে আনার আগে তাকে গোসল করানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আলম জানান, এক শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে দিদার নামে একজনকে গ্রেফতার করেছি। এ ঘটনায় শিক্ষার্থীর মা বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছেন। আমরা ওই শিক্ষার্থীর মেডিকেল পরীক্ষার জন্য তাকে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাঠিয়েছি।
চলারপথে রিপোর্ট :
বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনীই আত্মনির্ভরশীল জাতি তৈরি করবে। অসমাপ্ত আত্মজীবনী পড়তে পড়তে বারবার ডুবে যাই শৈশব- কৈশোর- যৌবনে যেখানে বাধা, সেখানেই ন্যায়ের পথে পরিচালিত হয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু। তিনি বাংলার মানুষ হয়েও বিশ্ব মানব হয়ে উঠতে পেরেছিলেন। তিনি নিজ জন্মভূমি ও বিশ্বকে নিয়ে চিন্তা-চেতনায় নিয়োজিত ছিলেন।
বাঞ্ছারামপুর উপজেলার ফরদাবাদ ইউনিয়নের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার মান উন্নয়নে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম এমপি।
১৮ ফেব্রুয়ারি শনিবার দুপুরে বাঞ্ছারামপুরের ফরদাবাদ গ্রামের ডক্টর রওশন আলম কলেজ মাঠে ফরদাবাদ ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃক আয়োজিত অনুষ্ঠানে ২ হাজার ৫শ শিক্ষার্থীদের মাঝে অব. তাজুল ইসলাম এমপির ব্যক্তিগত উদ্যোগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত আত্মজীবনী বই বিতরণ করা হয়।
ফরদাবাদ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. দেলোয়ার হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ফরদাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাশিদুর ইসলাম।
তাছাড়াও বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন- বাঞ্ছারামপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একি মিত্র চাকমা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি প্রিন্সিপাল আবুল খায়ের দুলাল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান সনি আক্তার সুচি, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান সায়েদুল ইসলাম ভূঁইয়া বকুল, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান জলি আক্তার, বাঞ্ছারামপুর পৌরসভার মেয়র তোফাজ্জল হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও উজানচর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কাজী জাদিদ আল রহমান জনি, উপজেলা সহকারী ভূমি কর্মকর্তা কাজী আতিকুর রহমান, বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার ওসি মো. নূরে আলম, উপজেলা প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর আলম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি গোলাম জিলানি, উপজেলা আওয়ামী লীগের জনস্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক মির্জা কামরুল হাসান বেগ, ডক্টর রওশন আলম কলেজের অধ্যক্ষ মো. রফিকুল ইসলাম, বাঞ্ছারামপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মাহমুদুল হাসান ভূঁইয়া, ফরদাবাদ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি সাধারণ সম্পাদক মো. দেলোয়ার হোসেন।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন- ছলিমাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জালাল মিয়া, ফরদাবাদ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন মেম্বার, ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম খান, উপজেলা শ্রমিক লীগের সদস্য ওমর ফারুক, বাঞ্ছারামপুর সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি মাসুদ রানা, সাধারণ সম্পাদক আশিকুল ইসলাম মাসুদ প্রমুখ।