চলারপথে রিপোর্ট :
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম এমপি বলেছেন, এদেশের মাটির মালিক দেশের জনগণ, ক্ষমতায় আসতে হলে জনতার কাছে যেতে হবে। প্রবাসে বসে আর টকশোতে কথা বলে ক্ষমতায় আসতে পারবেন না। জাতির জনকের কথায় রক্ত দিয়ে এদেশের স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছি। আর তারই সুযোগ্য কন্যা মামনীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নত রাষ্ট্রে পরিনত হচ্ছে দেশ।
তিনি আরো বলেন, ১৫, ২১ আগষ্ট যারা ঘটিয়েছে তারা নির্বাচনে আসতে ভয় পায়, কিন্তু ষড়যন্ত্রে তারা নাম্বারে এক। আগামী নির্বাচনে ষড়যন্ত্রকারীদেরকে জনগণ ভোট দিবে না, জনগণ শেখ হাসিনাকেই আবার নির্বাচিত করে দেশের রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসিন করবে।
আজ ২১ আগস্ট সোমবার বাঞ্ছারামপুর ক্যাপ্টেন এবি তাজুল ইসলাম অডিটোরিয়ামে উপজেলা আওয়ামী লীগ কর্তৃক আয়োজিত ২১আগষ্ট গ্রেনেড হামলার আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
বাঞ্ছারামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে আরো উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. মহি উদ্দিন আহমেদ মহি, জেলা আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি প্রিন্সিপাল আবুল খায়ের দুলাল, উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুল ইসলাম, সহ-সভাপতি মো. সায়েদুল ইসলাম বকুল ভূইয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী জাদিদ আল রহমান জনি, বাঞ্ছারামপুর পৌর মেয়র তফাজ্জল হোসেন, সাংস্কৃতিক সম্পাদক মাহবুুুবুর রহমান উজ্জল, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি মাহমূদুল হাসান ভূঁইয়া, উপজেলা শ্রমিকলীগ আহ্বায়ক সৈয়দ আ. আজিজ, উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি এমএস রানা, সাধারণ সম্পাদক আঃ রাজ্জাক, পৌর ছাত্রলীগ সভাপতি হিমেল সরকার, সাধারণ সম্পাদক সামুয়েল আহমেদ, কলেজ ছাত্রলীগ সভাপতি মাসুদ রানা, সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান মাসুদ প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
৬ দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২৪ জুন মঙ্গলবার বাংলাদেশ হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশন উপজেলা শাখার আয়োজনে এই কর্মসূচি পালিত হয়। এতে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের কর্মরত স্বাস্থ্য সহকারীরা কর্মসূচিতে অংশ নেন।
তাদের দাবি, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মাঠ পর্যায়ে কর্মরত স্বাস্থ্য সহকারীদের নিয়োগবিধি সংশোধন করে স্নাতক সম্মান সংযুক্ত করে ১৪ তম গ্রেড প্রদান এবং ইন সার্ভিস ডিপ্লোমা প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ১১তম গ্রেডে উন্নীত করতে হবে। এছাড়া, তাদের টেকনিক্যাল পদমর্যাদা নিশ্চিত করা এবং পদোন্নতির ক্ষেত্রে ধারাবাহিকতা বজায় রেখে উচ্চতর গ্রেডে উন্নয়ন দিতে হবে।
বাঞ্ছারামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য সহকারীরা জানান, দীর্ঘদিন ধরে তারা অবমূল্যায়নের শিকার। তাদের দাবি পূরণ না হলে আগামীতে আরো কঠোর কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে।
বক্তারা বলেন, স্বাস্থ্যখাতে টেকনিক্যাল কর্মীদের গুরুত্ব অপরিসীম। তাদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত না হলে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার কাঠামো দুর্বল হয়ে পড়বে। সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ দ্রুত তাদের দাবি পূরণের উদ্যোগ নেবে বলে তারা আশা প্রকাশ করেন।
এ সময় বাংলাদেশ হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশন বাঞ্ছারামপুর উপজেলার সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক এ কে এম শাকির মাহমুদ, মেজবাউল আলম, আব্দুল আজিজ, মনির হোসেন, মাইন উদ্দিন, কামাল উদ্দিন, বশির আহমেদ, আল আমিন, শাহিন কাদির, নুরজাহান, মাহফুজা আক্তার, রোহোনা আক্তার, আজহারুল হক এবং মো. সালাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
নতুন সেতু নির্মাণ করতে হবে। তাই ভেঙে ফেলা হয় বেইলি সেতু। এর কয়েক মাস পেরিয়ে গেলেও নির্মাণকাজ শুরু হয়নি। বিকল্প রাস্তা নির্মাণ না করেই সেতুটি ভেঙে ফেলায় দুর্ভোগে পড়েছেন মানুষ।
বাঞ্ছারামপুর উপজেলার ফরদাবাদ গ্রামের বেইলি সেতুটি গত জানুয়ারি মাসের শেষ দিকে ভেঙে ফেলেন ঠিকাদার। ঢাকা-বাঞ্ছারামপুর-মুরাদনগর-কুমিল্লা সড়কে ছিল সেতুটি। বিকল্প সড়ক নির্মাণ না করায় ঝুঁকি নিয়ে পাশের কাঁচা মাঠ দিয়ে চলাচল করছে যানবাহন। কোনো রকম ঘোষণা ছাড়াই ব্রাহ্মণবাড়িয়া সড়ক ও জনপথ বিভাগ বেইলি সেতুটি ভেঙে ফেলায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এলাকাবাসী।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তিতাস নদী থেকে বারিয়াদহ বিলের সঙ্গে যুক্ত খালের ওপর একটি বেইলি সেতু ছিল। ১৯৯০ সালে সেতুটি নির্মাণ করা হয়। এই সেতু দিয়ে ঢাকার সঙ্গে বাঞ্ছারামপুর, মুরাদনগর, দেবীদ্বার, নবীনগর, হোমনা উপজেলার সড়ক যোগাযোগ রয়েছে। ফরদাবাদ গ্রামের শান্তির বাজারসংলগ্ন খালটির ওপর ৩১ দশমিক ৪২ মিটার দৈর্ঘ্য ও ১০ দশমিক ২৫ মিটার প্রস্থের সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে সড়ক ও জনপথ বিভাগ। ৫ কোটি ৯৬ লাখ টাকা ব্যয়ে সেতুটি নির্মাণ করছে আমিনুল হক প্রাইভেট লিমিটেড ও হাসান টেকনো বিল্ডার্স (জেবি) নামে দুটি প্রতিষ্ঠান। গত ২ জানুয়ারি কার্যাদেশ পায় প্রতিষ্ঠান দুটি। কাজটি ২০২৪ সালের ১ জানুয়ারি শেষ করতে হবে।
সরেজমিন দেখা গেছে, পুরোনো বেইলি সেতুটি ভেঙে ফেলা হয়েছে। এখনও নির্মাণ হয়নি বিকল্প সড়ক। এ কারণে রাস্তার পাশের ফরদাবাদ আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠ দিয়ে যাতায়াত করছে যানবাহন। মাঠের নরম মাটিতে যানবাহন প্রায়ই আটকে গিয়ে দীর্ঘ যানজট তৈরি হচ্ছে। বৃষ্টির কারণে বড় বড় গর্ত ও মাটি কাদা হয়ে যাওয়ার কারণে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে। দুই মাস ধরে সেতুর কাজ বন্ধ রয়েছে। মাটি কাটার কারণে সেতুর দক্ষিণ পাশের ফরদাবাদ আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের দ্বিতল মার্কেটের দুটি কলামের মাটি সরে গিয়ে বিপজ্জনক অবস্থায় রয়েছে। উত্তর পাশের আলমগীর হোসেনের বাড়িতে নির্মিত মার্কেটের তলার মাটি সরে গিয়ে মার্কেটে ফাটল দেখা দিয়েছে। কয়েকটি দোকানের ভাড়াটিয়া তাদের মালপত্র নিয়ে সরে গেছে।
ফরদাবাদ গ্রামের দেলোয়ার হোসেন বলেন, গত জানুয়ারি মাসে কাজ শুরু হলেও কিছুদিন পর কাজ বন্ধ হয়ে যায়। বিকল্প সড়ক নির্মাণ না হওয়ায় ঝুঁকি নিয়েই যানবাহনগুলো স্কুলের মাঠ দিয়ে যাচ্ছে। এতে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। যানবাহন চলার কারণে মাঠে খেলাধুলা করতে পারছে না শিক্ষার্থীরা।
বিষয়টি নিয়ে কথা হয় মুরাদনগর উপজেলার রামচন্দ্রপুর বাজারের ব্যবসায়ী কবির হোসেনের সঙ্গে। তাঁর ভাষ্য, বৃষ্টি হলেই মালবাহী ট্রাক মাঠের কাদামাটিতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে থাকছে। এমন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় বিকল্প সড়ক নির্মাণ না করেই সেতুটি ভাঙা কর্তৃপক্ষের খামখেয়ালিপনা।
সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক বাবু মিয়া বলেন, হটাৎ করে সেতুটি ভেঙে ফেলায় ও বিকল্প সড়ক নির্মাণ না করায় এই সড়ক দিয়ে যেতে অনেক বেগ পেতে হচ্ছে। প্রায়ই ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানজটে আটকে থাকতে হচ্ছে।
তবে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান দুটির স্থানীয় প্রতিনিধি মোস্তফা কামালের দাবি, জায়গা না থাকায় বিকল্প সড়ক নির্মাণ করা হয়নি। স্কুল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেই মাঠ দিয়ে রাস্তা নেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে এই জায়গায় ইট-সুরকি ফেলে দেওয়া হবে।
পাশের ভবনগুলোতে ফাটল ও ঝুঁকির বিষয়ে তাঁর বক্তব্য, উন্নয়নকাজের সময় কিছু সমস্যা হতে পারে। ৭-৮ মাস ধরে নির্মাণসামগ্রী এনে রাখা হয়েছে। কিন্তু বিদ্যুতের খুঁটির কারণে কাজ করা যাচ্ছে না।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মীর নিজাম উদ্দিন আহমেদ বলেন, যাবতীয় কাজের দায়িত্ব ঠিকাদারের। দ্রুত সময়ের মধ্যে বিকল্প সড়ক নির্মাণ করার জন্য তাঁকে বলে দেওয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুরে বজ্রপাতে মানিক মিয়া (৬২) নামে এক কৃষক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় হানিফ মিয়া (৬০) নামের আরেক কৃষক আহত হয়েছেন।
আজ ২৮ এপ্রিল সোমবার বিকেলে বাঞ্ছারামপুর উপজেলার সোনারামপুর ইউনিয়নের শান্তিপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত মানিক মিয়া উপজেলার চরমরিচাকান্দি গ্রামের মৃত কালা গাজীর ছেলে।
বাঞ্ছারামপুর থানার উপপরিদর্শক ফারুক আলম জানান, জমিতে কাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে মানিক মিয়া ও হানিফ মিয়া বজ্রপাতে আহত হন এবং মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পরে তাদের হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মানিক মিয়াকে মৃত ঘোষণা করেন এবং হানিফ মিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা পাঠানো হয়। তিনি আরো জানান, পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই মানিক মিয়ার লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুরে মাসহ দুই শিশুকে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আজ ১৭ অক্টোবর মঙ্গলবার সকাল ৯টার দিকে খবর পেয়ে ঘর থেকে তাদের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহতরা হলেন- সৌদিপ্রবাসী শাহ আলমের স্ত্রী জেসি আক্তার (৩৫), বড় ছেলে মাহিন (১৪) ও ছোট ছেলে মহিন (৭)।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নবীনগর সার্কেল) সিরাজুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, পুলিশের একাধিক টিম ঘটনার রহস্য উদ্ধার করতে কাজ শুরু করেছে। বিস্তারিত পরে জানানো হবে।
স্থানীয়দের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, ওই বাড়ির মালিক শাহ আলম সৌদি আরবে রয়েছেন। বাড়িতে সন্তানদের নিয়ে থাকতেন স্ত্রী জেসি।
সকাল ৯টার দিকে গৃহপরিচারিকা এসে বাড়ির গেট লাগানো দেখেন। অনেক ডাকাডাকি করলেও কেউ গেট খুলছিলেন না। সাড়া-শব্দ না পেয়ে কিছুদূরে জেসির শাশুড়ির বাড়ি থেকে চাবি এনে দরজা খোলেন স্থানীয়রা। এ সময় ঘরের মেঝেতে দুই সন্তানসহ জেসির রক্তাক্ত মরদেহ দেখতে পান তাঁরা।
ওই ঘরে সাত মাসের শিশু ওজিহা খাটের ওপর কান্না করছিল। শিশু ওজিহাকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।
বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জানান, খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে মাথায় কোপের চিহ্ন পাওয়া গেছে মা ও বড় ছেলের। ধারণা করা হচ্ছে, ভোরের দিকে পূর্বপরিকল্পিতভাবে কেউ এই হত্যাকাণ্ড ঘটাতে পারে।
চলারপথে রিপোর্ট :
অনুমিত হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম এমপি বলেছেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। অসহায় হতদরিদ্রদের কথা চিন্তা করে গুচ্ছগ্রাম তৈরি করে অসহায় হতদরিদ্রদের মনে শক্তি ও সাহস যুগিয়েছে। জায়গাসহ মানসম্মত পাকা বাড়ি নির্মাণ করে দলিলসহ মালিকানা হস্তান্তর করায় তাদের সামাজিক আত্মমর্যাদা বৃদ্ধি করেছে। দেশের লোক আজকে শান্তিতে বসবাস করছে। তিনি বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় থাকতে অর্থ পাচার করেছে। বিদ্যুৎ-এর নামে খাম্বা বানিয়ে কোটি কোটি টাকা লুটপাট করেছে। ক্ষমতায় আসার জন্যে পেট্রল বোমা মেরে মানুষ হত্যা করেছে। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগকে সুসংগঠিত পৃথিবীর ইতিহাসে এক বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। মানবতার মা শেখ হাসিনা আজ বিশ্ব নেত্রী।
মহান মে দিবসের বিশেষ আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বাঞ্ছারামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ কর্তৃক আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মো. সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মহি উদ্দিন আহমেদ, উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুল ইসলাম, মহিলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক জলি আক্তার, সহসভাপতি সায়েদুল ইসলাম বকুল ভূইয়া, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কবির হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী জাদিদ আল রহমান জনি, বাঞ্ছারামপুর পৌর মেয়র তফাজ্জল হোসেন, সহকারি কমিশনার ভূমি মো. নজরুল ইসলাম, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি মাহমূদূল হাসান ভূইয়া, উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি এমএস রানা, সাধারন সম্পাদক আঃ রাজ্জাক, বাঞ্ছারামপুর পৌর ছাত্রলীগ সভাপতি হিমেল সরকার, সাধারণ সম্পাদক সামুয়েল আহমেদ, কলেজ ছাত্রলীগ সভাপতি মাসুদ রানা, সাধারণ সম্পাদক আশিকুল ইসলাম মাসুদ প্রমুখ।