চলারপথে রিপোর্ট :
খেলাধুলায় অংশগ্রহণ করি, মাদকমুক্ত সমাজ গড়ি এই শ্লোগানকে সামনে রেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়া কাজীপাড়া দরগা মহল্লা (পশ্চিমপাড়া) ঘরোয়া লীগ ফুটবল ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২৫ আগস্ট শুক্রবার বিকেলে ১ যুগ পুর্তি উপলক্ষে জেলা ঈদগাহ মাঠে খেলাটি আয়োজন করেন কাজীপাড়া শৈশব গ্রুপ।
ফাইনাল খেলায় শৈশব লাল দল বনাম শৈশব নীল দল অংশগ্রহণ করেন।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্যানেল মেয়র ও কাজীপাড়া ৮ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সাংবাদিক মীর মোঃ শাহীন। বিশেষ অতিথি ছিলেন কাজীপাড়া সাবেক কাউন্সিলর খন্দকার শাহ আলম, বিশিষ্ট ব্যবসায়িক নাদিম মিয়া, আরাফাত হোসেন মিল্লাত, এডভোকেট মাসুদ পারভেজ, এডভোকেট কাউসার, দলিল লেখক রুবেল প্রমুখ।
খেলা পরিচালনা করেন মোঃ রাব্বি মিয়া।
খেলায় শৈশব নীল দলকে হারিয়ে বিজয় হয় শৈশব লাল দল। পরে অতিথিরা বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
জাতিসংঘ ঘোষতি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা-২০৩০ র্অজনে কাজ করা পিস অ্যান্ড হারমোনি ট্রাস্ট-এর অঙ্গীকার; পৃথিবীর সকল বিপন্ন, জীবন্ত ও লুপ্ত ভাষা পুনরোদ্ধার, রক্ষা ও বিকাশে অবদান রাখা অন্যতম অভীস্ট। এ অঙ্গীকার ও অভীস্ট বাস্তবায়ন প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে সহজতম উপায়ে ক্রীড়া-বিনোদনের মাধ্যমে পৃথিবীর সকল মাতৃভাষা পৃথিবীর সকল ভাষাভাষী মানুষকে শেখানোর প্রয়াসে পিস অ্যান্ড হারমোনি ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠা করেছে পৃথিবীর র্সবপ্রথম মাতৃভাষা স্কুল।
মাতৃভাষা স্কুলের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের জন্য বৈচিত্র্যর্পূণ প্রস্তুতি নিচ্ছি। এর ধারাবাহিকতায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ইতিহাস ঐতিহ্য সংস্কৃতির সাথে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সংযোগ ঘটানোর প্রয়াস চলছে। ভারতের শিল্পকলা বিশেষ করে সঙ্গীত, নৃত্য ও নাটক কাশে ভারতের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়রে অর্ন্তভুক্ত ভারতের সর্বপ্রথম রাষ্ট্রীয় একাডেমি সঙ্গীত নাটক একাডেমির জেনারেল কাউন্সিলের সদস্য ও মেঘালয়ের শিলং এর গীতাঞ্জলি ডান্স একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা মিসেস মনিকা চন্দ পিস অ্যান্ড হারমোনি ট্রাস্টের আমন্ত্রণে ২৮ থেকে ৩০ জুলাই ৩ (তিন) দিনের সফরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এসেছেন। প্রথম দিন ২৮ জুলাই সড়কপথে ও ২৯ জুলাই জলপথে তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঐতিহ্যবাহী স্থান সমূহ অবলোকন করেন।
আজ ৩০ জুলাই রবিবার প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতের এই বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পাইকপাড়াস্থ ট্রাস্টের সহযোগি প্রতিষ্ঠান মাদার ল্যাংগুয়েজ স্কুলের হল রুমে সংবর্ধনা ও শিল্পী মাহমুদ শরীফ খানের পরিচালনায় মসলিন কাপড়ে হ্যান্ড-পেইন্ট শীর্ষক ওয়ার্কশপের আয়োজন করা হয়। প্রধান সমন্বয়কারী আবু নাসের সবাইকে মাদার ল্যাঙগুয়েজ বোর্ড প্রদর্শন করেন।
এছাড়াও অনুষ্ঠানে মনিকা চন্দ-এর সঙ্গে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাংস্কৃতিক সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ শুভেচ্ছা বিনিময়সহ ভারত বাংলাদেশর ভাষা সংস্কৃতি বিষয়ে মত বিনিময় করেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বরেণ্য কবি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব সাহিত্য একাডেমির সভাপতি কবি জয়দুল হোসেন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন পিস এন্ড হারমোনি ট্রাস্ট ও মাদার ল্যাংগুয়েজ স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা কবি আনিস মুহম্মদ। সার্বিক কার্যক্রম তুলে ধরেন প্রতিষ্ঠানের হেড অব ক্রিয়েটিভ আশরাফ পিকো।
প্রতিষ্ঠানের হেড অব সিভিক এ্যাঙ্গেজমেন্ট আল আমীন শাহীনের সঞ্চালনায় আলোচনা করেন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট শিপন চন্দ্র সিংহ, পৌর কাউন্সিলর মিজান আনছারী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাবেদ রহিম বিজন, প্রেস ক্লাবের সাবেক সহ-সভাপতি দৈনিক কুরুলিয়ার সম্পাদক ইব্রাহিম খান সাদাত, আখাউড়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি মোঃ মানিক মিয়া, ভাষা সাহিত্য অনুশীলন কেন্দ্রের পরিচালক ওসমান গণি সজিব, কমরেড নজরুল ইসলাম, তিতাস বার্তার সম্পাদক আব্দুল মতিন শানু, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সদস্য সচিব সঞ্জিব ভট্টাচার্য, সাংস্কৃতিক সংগঠক হাবিবুর রহমান পারভেজ, সুর সম্রাট দি আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গনের সংঙ্গীত প্রশিক্ষক রওনক সুলতানা পারভিন, অংকুর শিশু কিশোর সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা আনিছুল হক রিপন প্রমুখ। কবিতা আবৃত্তি করেন রাবেয়া জাহান তিন্নি, শারমীন আক্তার, নুসরাত জেরিন, বাংলাদেশ টেলিভিশনের নৃত্য পরিচালক জিয়া আমিন এর পরিচালনায় নৃত্য পরিবেশন করেন নৌশিন ইকরা, রিধা মনীষা। অনুষ্ঠানে সংবর্ধিত নৃত্য ব্যক্তিত্ব মনিকা চন্দ বলেন, ভারত-বাংলাদেশের সম্প্রীতির বন্ধন ঐতিহ্যমন্ডিত। পিস এন্ড হারমোনি ট্রাস্টের আমন্ত্রণে বাংলাদেশে এসে আমি খুবই আনন্দিত; ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আতিথিয়তায় মুগ্ধ হয়েছি। এখানে এসে আমি ঐতিহ্যবাহী তিতাস নদী ভ্রমণসহ রসুলপুর ও কুরুলিয়া খাল হয়ে বিখ্যাত উপন্যাসিক অদ্বত মল্ল বর্মণের জন্মভিটা দেখার সৌভাগ্য হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে অবস্থিত উপমহাদেশের অন্যতম বৃহৎ কালভৈরর বিগ্রহ ও মন্দির পরিদর্শন করেছি। তিতাস পাড়ের সংস্কৃতি-সমৃদ্ধ মানুষের আন্তরিক সান্নিধ্য লাভ করেছি। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সামাজিক সাংষ্কৃতিক সম্প্রীতির জন্য নিবেদিত এক ঝাঁক তরুণের সাথে আমার সেতুবন্ধন তৈরী হয়েছে। এই অভিজ্ঞতা আমার জীবনের এক অনন্য অধ্যায় হয়ে থাকবে। শান্তির জন্য ভাষা এই শ্লোগানকে ধারণ করে মাদার ল্যাঙগুয়েজ স্কুলের শাখা সর্বভারতে বিস্তারের মাধ্যমে বিশ্ব শান্তির জন্য কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছি। তিনি বাংলাদেশ এবং ভারতের সম্প্রীতির বন্ধন আরো শক্তিশালী করার লক্ষ্যে দু’দেশের যৌথ নদীভিত্তিক উৎসব করার পরিকল্পনার কথা জানান। এ ছাড়াও আগামী সেপ্টেম্বর-২০২৪খ্রি. মেঘালয়ে অনুষ্ঠিতব্য সংস্কৃতি উৎসবে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চতুর্থ ধাপে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৩টি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শোভন (আনারস) প্রতীক ৯২,৫৫২ ভোট পেয়ে বে-বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন (ঘোড়া) প্রতীক পেয়েছেন ১৮ হাজার ৪১৪ ভোট।
বিজয়নগর উপজেলায় জাবেদ আহমেদ (আনারস) প্রতীক ৪৫ হাজার ১৩৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি বর্তমান চেয়ারম্যান নাছিমা মুকাই আলী (ঘোড়া) প্রতীক পেয়েছেন ৩৮ হাজার ৯৮৫ ভোট।
নবীনগর উপজেলায় মো. ফারুক আহম্মেদ (আনারস) প্রতীক ৫৮ হাজার ৩৪৭ ভোট পেয়ে বে-সরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস পেয়েছেন ২৫ হাজার ৬৮১ ভোট।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশের দায়িত্বশীল একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সূত্রটি জানায়, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আইনশৃংখলা বাহিনী ছিলো তৎপর। বিভিন্ন অভিযোগে ১০৭ মামলায় ৩ লাখ ৮২ হাজার ৯ শত টাকা জরিমানা ও ৩৩ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বাররা (সদস্য) কোনো দলীয় প্রার্থী ছিলেননা- এমন দাবি করে পরিষদ বহাল রাখার দাবি জানানো হয়েছে। আজ ২০ অক্টোবর রবিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে হওয়া এক মানববন্ধনে এ দাবি জানানো হয়। পরে এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য সংস্থা (বাইসস) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার উদ্যোগে বেলা ১১টার দিকে প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
ইউপি সদস্য মোহাস্মদ রফিকুল ইসলাম সবুজের সভাপতিত্বে এতে বক্তব্য রাখেন মোহাম্মদ শাহীন, রাবিহার বেগম, দেলোয়ার হোসেন প্রমুখ। পরে একই দাবিতে জেলা প্রশাসকের কাছে একটি স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
জেলা প্রশাসকের পক্ষে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) জেসমিন সুলতানা স্মারকলিপি গ্রহন করেন।
এ সময় বক্তারা বলেন, ‘স্থানীয় সরকার বিভাগের একেবারে তৃণমূল পর্যায়ের জনপ্রতিনিধি হচ্ছেন ইউনিয়ন পরিষদ সদস্যরা। আমরা দলীয় প্রার্থী ছিলাম না। ইউনিয়ন পরিষদ বিলুপ্ত করা হলে জনভোগান্তির সৃষ্টি হবে। আমরা আশা করবো জনভোগান্তি যেন না হয় সে চিন্তা করে ইউনিয়ন পরিষদ বহাল রাখা হবে।’
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনিটের অ্যাডহক নির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়েছে। ১৮ অক্টোবর বুধবার সোসাইটির মহাসচিব কাজী শফিকুল আযম স্বাক্ষরিত একপত্রে ১০ সদস্য বিশিষ্ট অ্যাডহক কমিটি অনুমোদন দেন। (স্মারক নং-এসজি (ইউ.এ)- ১৮৫০/২০২৩)।
কমিটিতে সৈয়দ মিজানুর রেজাকে ভাইস-চেয়ারম্যান, মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লাকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়।
কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন, অ্যাডভোকেট সৈয়দ আবদুল কবির তপন, মশিউর রহমান লিটন, মোঃ জায়েদুল হক, আশিকুর রহমান পাঠান, মুক্তিযোদ্ধা আবু হোরায়রাহ, আবদুল আজিজ, এম.এ. এইচ মাহবুব আলম ও নদী পারভীন।
পত্রে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনিটে বর্তমানে কোন কমিটি না থাকায় সংশ্লিষ্ট ইউনিটের কার্যক্রমকে সচল ও গতিশীল রাখতে এবং একটি নির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটি গঠনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সোসাইটির মাননীয় চেয়ারম্যান মহোদয়ের অনুমোদনক্রমে ১৮ অক্টোবর ২০২৩ হতে ১৭ই জানুয়ারি ২০২৪ পর্যন্ত তিন মাস মেয়াদে একটি এ্যাডহক নির্বাহী কমিটি গঠন করা হলো।
উল্লেখ্য যে, বর্ণিত এ্যাডহক কমিটির কোন ব্যক্তি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। কমিটি তাদের মেয়াদের মধ্য নির্বাচন কমিশন গঠন করে সুষ্ঠ, সুন্দর ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনের মাধ্যমে একটি নির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির গঠন করে নির্বাচিত কমিটির নিকট দায়িত্ব হস্তান্তর করবেন।
এখানো উল্লেখ্য যে, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত না হওয়া পর্যন্ত ভাইস-চেয়ারম্যান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে ইউনিটের সকল কার্যক্রম সম্পাদন করবেন।
এছাড়াও ২০১৩ সালে অডিট এর প্রতিবেদন অনুযায়ী ১৯৩৭ জন আজীবন সদস্যের প্রত্যেকেই ভোটার হিসেবে গণ্য হবেন এবং তাদের প্রত্যেকের উন্নয়ন ফি এর ১৫০০ টাকার বিষয়টি স্থানীয়ভাবে সমাধানের জন্য অনুরোধ করা হল।
চলারপথে রিপোর্ট :
“নারীর সমঅধিকার, সমসুযোগ, এগিয়ে নিতে হোক বিনিয়োগ” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালিত হয়েছে।
এ উপলক্ষ শুক্রবার সকালে জেলা প্রশাসন ও মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের আয়োজনে শহরের কাউতলী মোড় থেকে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও র্যালী বের হয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পরে জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান। মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ভিকারন্নিছার সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো: সাইফুল ইসলাম, সদর উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান শামীমা আক্তার প্রমুখ।