চলারপথে রিপোর্ট :
২০২৩ সালের এসএসসিতে আখাউড়ায় বোর্ড বৃত্তি পেয়েছে ১১ জন। এর মধ্যে ব্যবসায় শিক্ষায় ৫ জন, মানবিক ২ জন, বিজ্ঞান ৪ জন, এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড মঙ্গলবার এক বিজ্ঞপ্তিতে বোর্ড বৃত্তির তথ্য প্রকাশ করেছে। সরকারি নিয়ম ও নীতিমালা অনুযায়ী বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের নিয়মিত শিক্ষার্থীদের মেধাবৃত্তি ও সাধারণ বৃত্তি প্রদান করা হয়।
আখাউড়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার মোগড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ৪জন, নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৩ জন, তুলাই শিমুল উচ্চ বিদ্যালয়ের ২ জন, আখাউড়া রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ১ জন এবং হীরাপুর শহীদ নোয়াব মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়ের ১ জন শিক্ষার্থী সাধারণ গ্রেডে বৃত্তিপ্রাপ্ত হয়েছে।
সুত্রে আরো জানা গেছে, বিনা বেতনে অধ্যয়নের সুযোগ এবং বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা মাসিক ৩৫০ টাকা পাবে। এছাড়া বইপত্র ও যন্ত্রপাতি কেনার জন্য প্রতি বছর এককালীন ৪৫০ টাকা পাবে। বৃত্তির মেয়াদ ২ বছর।
জানতে চাইলে নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দেবব্রত বনিক বলেন, ছাত্রীদের কঠোর পরিশ্রম এবং শিক্ষকদের আন্তরিক পাঠদানের কারণে আমাদের ৩ জন শিক্ষার্থী বোর্ড বৃত্তি পেয়েছে। এজন্য ছাত্রী ও তাদের অভিভাবককে অভিনন্দন জানাই। আগামীতেও যাতে আমাদের সাফল্য অব্যাহত থাকে সেজন্য সবার আর্শীবাদ চাই।
আখাউড়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ আবুল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
উল্লেখ্য, উপজেলায় দুইটি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়সহ স১৬টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া স্থলবন্দরে এক ভারতীয় যাত্রীর কাছ থেকে দাঁতের রুট ক্যানেল চিকিৎসায় ব্যবহৃত ১৭ বক্স ওষুধ জব্দ করেছে শুল্ক কর্তৃপক্ষ।
১৫ সেপ্টেম্বর রোববার বিকেল সোয়া ৩টার দিকে ব্যাগেজ স্ক্যানিংয়ের সময় ওষুধগুলো জব্দ করা হয়।
তবে আনোয়ারা বেগম (৪৬) নামের ওই যাত্রীকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তার বাড়ি ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলা শহরের দক্ষিণ রামনগর এলাকায়।
স্থলবন্দরের শুল্ক বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বিকেলে ভারতীয় যাত্রী আনোয়ারা বেগম আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশে আসেন। ইমিগ্রেশন সম্পন্নের পর ব্যাগেজ স্ক্যানিংয়ের সময় তার ব্যাগ থেকে ১৭ বক্স ওষুধ পাওয়া যায়। এসব ওষুধের দাম কয়েক লাখ টাকা। পরবর্তীতে সন্দেহজনক মনে হওয়ায় শুল্ক কর্তৃপক্ষ ওষুধগুলো জব্দ করে ওই যাত্রীকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
আখাউড়া স্থল শুল্ক স্টেশনের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মো. সাদরুল হাসান চৌধুরী জানান, ওষুধগুলো জব্দ করে ওই যাত্রীকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
রাতের আঁধারে সুযোগ বুঝে ফল-ফলাদি চুরি করতেন একদল চোর। পরে গাছের মালিকদের গালাগালিতে নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে চিঠি দিয়ে মালিকের কাছে ক্ষমা চাইলেন চোর। সেই সঙ্গে ফিরিয়ে দিয়েছেন চুরি করা ফলও।
এমনই এক আলোচিত ঘটনা ঘটেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের বাউতলা গ্রামে। মালিকের বাড়িতে চুরি করা ফল পৌঁছে দিয়ে চিঠির মাধ্যমে ক্ষমা চাওয়ার বিষয়টি নিয়ে এখন গ্রামজুড়ে আলোচনা চলছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত কয়েক দিন ধরে বাউতলা গ্রামে পেঁপে, কলা, আমসহ গাছের নানা রকমের ফল চুরির ঘটনা ঘটছে। শখের বশে বাড়ির আশপাশে লাগানো নানা প্রকারের ফল-ফলাদি কে বা কারা চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে। প্রতিদিন ফল-ফলাদি চুরি হওয়ায় অনেকের মাঝে এক রকম চাপা ক্ষোভ বিরাজ করে। সর্বশেষ ঐ গ্রামের আবু তাহের মিয়ার মেয়ে আসমা আক্তার এবং সাদ্দাম হোসেনের বাড়ি থেকে কলা ও পেঁপে চুরি হয়। এ নিয়ে আসমা আক্তার কষ্টে চোরদের উদ্দেশ্যে গালাগালি করেন। এ ঘটনার দুই দিন পর রাতের কোনো এক সময় তাদের বাড়ির বারান্দায় চুরি করা একটি পাকা কলার বড় কাঁদি রেখে যান চোরেরা। সঙ্গে একটি চিঠিও দিয়ে যান।
ওই চিঠিতে চোরের দল লিখেছে, ‘আমরা আপনার কলা গাছ থেকে কলা চুরি করেছি। তাই আপনারা আমাদেরকে গালাগালি করেছেন। আমরা আমাদের ভুল বুঝতে পেরেছি। তাই আমাদের পরিমাণ মতো কলা খেয়ে বাকিটা আপনার জন্য নিয়ে এসেছি। আপনারা আমাদেরকে মাফ করে দেন। আর যদি গালাগালি করেন তাহলে বাকি কলা নিয়ে যাব।’
এ সময় সাদ্দাম হোসেন বলেন, বাড়িতে কোনো গাছের ফল-ফলাদি রাখা যাচ্ছে না। শখ করে বিভিন্ন জায়গা থেকে এনে কলা, পেঁপেসহ নানা প্রকারের ফলের গাছ লাগানো হয়। অনেক গাছে ফল এসেছে। কিন্তু কে বা কারা রাতের আঁধারে নিয়ে যায়।
তিনি আরো জানান, একটি চিঠি পাওয়া গেছে। স্থানীয় ইউপি সদস্যের মাধ্যমে সন্দেহমূলক ছেলেদের হাতের লেখা পরীক্ষা করে বোঝা যাবে এ কাজগুলো কারা করছে। সবার মাঝে কৌতূহল জেগেছে গ্রামে এসব কারা করছে সে বিষয়ে জানার জন্য।
স্থানীয় বাসিন্দা আবু কালাম বলেন, মৌসুমী ফল মানুষ শখ করে বাড়ির আশপাশে লাগিয়ে থাকে। এসব চুরি করে নিয়ে যাওয়া দুঃখজনক।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় কৃষকদের কাছ থেকে সরাসরি বোরো ধান সংগ্রহ শুরু হয়েছে। আজ ১৪ মে মঙ্গলবার সকালে আখাউড়া উপজেলা পরিষদ ভবনের সামনে কৃষকদের কাছ থেকে সরাসরি ধান সংগ্রহ করে অভিযানের উদ্বোধন করা হয়। সরকারের কাছে ধান বিক্রি করতে পেরে কৃষকরা খুশি। উপজেলা প্রশাসন, খাদ্য বিভাগ ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্যোগে এ কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সজীব কাউসারের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) রাবেয়া আক্তার। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা জাহিদ হাসান, সহকারী কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. মাজহারুল ইসলাম, খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুন নাহার, উপ সহকারি কৃষি কর্মকর্তা মো. মোস্তাফিজুর রহমান, মো. মশিউর রহমান প্রমুখ।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, উপজেলায় মোট ৫৪৩ মেট্রিক টন ধান সংগ্রহ করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি কেজি ধানের মূল্য ধরা হয়েছে ৩২ টাকা।
৭৬৬ জন কৃষক থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত ধান সংগ্রহ চলবে। প্রত্যেক কৃষক তিন টন করে ধান দিতে পারবেন।
ধান দিতে আসা কৃষক তোতা মিয়া জানান, তিনি বেশ খুশি। খুব সহজেই সরকারের কাছে তিনি ধান বিক্রি করতে পেরেছেন। দামও ভালো পেয়েছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় পাওনা টাকা ফেরত চাওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নারীসহ উভয় পক্ষের অন্তত ৭ জন আহত হয়েছেন।
আজ ১৮ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার সকালে আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের রাজেন্দ্রপুর গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন পুতুল বেগম (৬০) কালা মিয়া (২৮), তাজুল ইসলাম ছোটন (২৫), আলো আক্তার (২২), জহুরা বেগম (৫০), রুনা আক্তার (২৫) ও সোহেদা বেগম (৫০)। আহতদের মধ্যে পুতুল বেগম আশঙ্কাজনক অবস্থায় জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভর্তি করা হয়েছে। অন্যরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, উপজেলার রাজেন্দ্রপুর গ্রামে মৃত মজো মিয়ার ছেলে হৃদয় মিয়া তার সৎ চাচা ফারুকের কাছ থেকে এক বছর আগে টাকা ধার নেয়। ওই পাওনা টাকা ফেরত চাইলে দু’জনের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। এরই সূত্র ধরে বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে হৃদয়ের বড় চাচা আলফাজ মিয়াসহ তাদের লোকজন ফারুক মিয়াকে লাঞ্ছিত করে। এক পর্যায়ে উভয় পক্ষ দেশিয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনার খবর পেয়ে থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে স্থানীয়দের নিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
সংঘর্ষের ঘটনায় উভয় পক্ষের অন্তত ৭ জন নারী-পুরুষ আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে গুরুতর আহত পুতুল বেগমকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অন্যদের আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
আখাউড়া থানার ওসি নূরে আলম জানান, পরিস্থিতি এখন শান্ত রয়েছে। এ ঘটনায় লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় এক শিক্ষকের আকষ্মিক মৃত্যুতে লাশ কাঁধে নিয়ে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা।
১২ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিতার বিকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স উত্তেজিত ছাত্র-জনতা লাশবাহী খাটিয়া নিয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক ঘুরে আখাউড়া উপজেলা পরিষদ ভবনের সামনে গিয়ে বিক্ষোভ করে। পরে সেখানে অবস্থান পালন করেন। বিক্ষোভ মিছিল থেকে ওই শিক্ষকের মৃত্যুতে উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে অভিযুক্ত করে বিচার দাবি করা হয়। নিহত ওই শিক্ষক হলেন উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের হীরাপুর শহীদ নোয়াব মেমোরিয়্যাল উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক (ইংরেজি) এরফানুল ইসলাম শরীফ। সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত লাশ উপজেলা পরিষদ চত্বরে ছিল। পরে সেনাবাহিনী এসে ছাত্র ও নিহতের স্বজনদের সাথে কথা বলেন তাদেরকে বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানোর আশ্বস্ত করেন। পরে স্বজনরা লাশ নিয়ে বাড়িতে চলে যায়।
নিহত শিক্ষকের ছোট ভাই মোঃ আওলাদ হোসেন অভিযোগ করেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গাজালা পারভীন রুহি’র মানসিক নির্যাতনে অসুস্থ হয়ে তার ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে। আওলাদ হোসেন বলেন, শহরের রাধানগরে তাদের বাড়ি। বাড়ির পূর্ব সীমানা ঘেঁষে উপজেলা পরিষদের একটি পুকুর আছে। পুকুর পাড়ে একটি ছোট গেইট আছে। এটি দিয়ে তারা মাঝে মধ্যে উপজেলা পরিষদের মসজিদে নামাজ পড়তে যান।
বৃহস্পতিবার সকালে ইউএনও শিক্ষক শরীফের বাসায় গিয়ে তাকে খোঁজ করেন। তাকে না পেয়ে পুকুরের পাড়ে গেট রাখার কারণ জিজ্ঞাসা করেন। গেট বন্ধ করে দেওয়ার নির্দেশ দিয়ে চলে যান। পরে দুপুরে ইউএনও শরীফের কর্মস্থল হীরাপুর স্কুলে গিয়ে তার ভাই শিক্ষক শরীফের সাথে খারাপ আচরণ করে মানসিক নির্যাতন করেন। ইউএনওর নির্যাতনে তার ভাই মারা গেছে বলে তিনি অভিযোগ করেন। তিনি এর সুষ্ঠু তদন্ত করে ইউএনও’র বিচার দাবি করেন।
বিদ্যালয়ের একটি সূত্র জানায়, বেলা পোনে ১২টার দিকে মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবুল হোসেনকে সাথে নিয়ে স্কুলে যান। এক পর্যায়ে ইউএনও গাজালা পারভীন রুহি অফিস কক্ষে এরফানুল ইসলাম শরীফের সঙ্গে একান্তে কথা বলেন। এ সময় অন্য শিক্ষকদেরকে অফিস কক্ষ থেকে বের করে দেন। প্রায় ২০ মিনিট কথা বলার পর ইউএনও বিদ্যালয় থেকে চলে যান। ইউএনও চলে যাওয়ার কিছুক্ষন পর শিক্ষক শরীফ বুকে ব্যাথা অনুভব করে অসুস্থ হয়ে পড়েন। তখন অন্যান্য শিক্ষকরা তাকে আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ইসিজি করে মৃত্যু ঘোষণা করেন।
বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক সাজ্জাদ হোসেন বলেন ইউএনও মেডাম শিক্ষক শরীফের সাথে একান্তে কথা বলেছেন। আমাদেরকে বের হয়ে যেতে বলেন। তাই দুজনের মধ্যে কি কথা হয়েছে বলতো পারবো না।
জানতে চাইলে ইউএনও গাজালা পারভীন রুহি বলেন, আমি তাকে নির্যাতন করিনি। আমি ওই স্কুলের সভাপতি সেজন্য স্কুলে গিয়ে তার বেতনভাতা সংক্রান্ত বিষয়ে একান্তে কথা বলেছি। উপজেলা পরিষদের পুকুরের পাশে তাদের বাড়ির গেইট থাকায় সেটি দেখার জন্য তার বাড়িতে গিয়েছিলাম।