চলারপথে রিপোর্ট :
মাদক মামলা ৬ মাসের কারাদন্ড প্রাপ্ত হারুনুর রশিদ (৩৮) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ৬ অক্টোবর শুক্রবার বিকেলে তাকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়। হারুন জেলা শহরের শেরপুরের মৃত কুদ্দুস মিয়ার ছেলে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম হোসেন গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, হারুনুর রশিদ বিরুদ্ধে থানায় ইয়াবাসহ গ্রেফতারের মামলা ছিল। সেই মামলায় তার বিরুদ্ধে ২০১৪ সালে আদালত ছয়মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড দেন। একই সঙ্গে এক হাজার টাকা জরিমানা অথবা অনাদায়ে আরো এক মাসের কারাদন্ডের রায় দেন। রায়ের পর দীর্ঘ ৯ বছর তিনি পলাতক ছিলেন। পরে বৃহস্পতিবার রাতে শেরপুর থেকে গ্রেফতার করা হয়। শুক্রবার বিকেলে তাকে আদালতে পাঠান।
চলারপথে রিপোর্ট :
কোন রাজনৈতিক সংগঠনে পদ-পদবী রেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচন করা যাবে না। নির্বাচন করতে চাইলে ৬ মাস আগে দলত্যাগ করে পত্রিকায় ঘোষণা দিতে হবে। পরে আবার দলীয় পদে ফিরে গেলে প্রতারণা বিবেচনায় ক্লাবে যে পদে নির্বাচিত হয়েছেন সেটিসহ সাধারণ সদস্য পদ বাতিল হবে। ২৩ নভেম্বর শনিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের গঠনতন্ত্র সংশোধন বিষয়ক বিশেষ সাধারণ সভায় এই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা হয়। একইভাবে ক্লাবের সদস্যরা সাংবাদিকতার অন্য কোনো সংগঠনের নেতৃত্বে থেকে প্রেস ক্লাবের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ আরো কয়েকটি পদে নির্বাচন করতে পারবেনা বলে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। অন্য পদগুলো হচ্ছে সিনিয়র সহ-সভাপতি, সহ-সভাপতি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও অর্থ সম্পাদক।
এ সব পদে নির্বাচন করতে হলে অন্য সংগঠনে যুক্ত থাকা পদ থেকে ৬ মাস আগে পদত্যাগ করতে হবে এবং এতদসংক্রান্ত প্রমাণাদি নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কাছে পেশ করতে হবে। নির্বাচন পরবর্তী অন্য সংগঠনের (যে সংগঠনের পদ থেকে পদ ত্যাগ করেছেন) পদে ফিরে গেলে তার সাধারণ সদস্যপদসহ বাতিল হবে।
গতকালের এই সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রেস ক্লাব সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন। সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লার সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন ক্লাবের সদস্য মোঃ আরজু, খ.আ.ম. রশিদুল ইসলাম, সৈয়দ মিজানুর রেজা, মোঃ সাদেকুর রহমান, মনজুরুল আলম, আ.ফ.ম কাউছার এমরান, নিয়াজ মোঃ খান বিটু, আল-আমিন শাহীন, দীপক চৌধুরী বাপ্পী, আবদুন নূর, সৈয়দ মোঃ আকরাম, পিযুষ কান্তি আচার্য, এমদাদুল হক, জয়দুল হোসেন, মফিজুর রহমান লিমন, শিহাব উদ্দিন বিপু, মোঃ নজরুল ইসলাম শাহাজাদা, এইচ.এম. সিরাজ, মোঃ নজরুল ইসলাম ভূইয়া বিল্লাল, উজ্জ্বল চক্রবর্তী প্রমুখ। অনুষ্ঠানে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন মোঃ আশিকুল ইসলাম।
সভায় গঠনতন্ত্রের খসড়া অনুমোদিত হয়। সভায় ঐক্যবদ্ধ থেকে প্রেস ক্লাবের সুনাম, মর্যাদা অক্ষুন্ন রাখার এবং সকল অপশক্তিকে গঠনতান্ত্রিক ভাবে মোকাবেলা করার আহবান জানানো হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিশ্ব নদী দিবসে তরী বাংলাদেশ এর র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। আজ ২২ সেপ্টেম্বর রবিবার বিশ্ব নদী দিবস উপলক্ষে নদী ও প্রকৃতি সুরক্ষা সামাজিক আন্দোলন তরী বাংলাদেশ এর বর্ণাঢ্য র্যালি দানবীর লোকনাথ রায় চৌধুরী ময়দান থেকে শুরু হয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে শেষ হয়। র্যালি শেষে প্রেসক্লাব মিলনায়তনে তরী বাংলাদেশ এর আহবায়ক শামীম আহমেদ এর সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভাপতির বক্তব্যে তিনি বলেন, নদীমাতৃক বাংলাদেশের সকল নদ-নদী দখল-দূষণ, নাব্যতা সংকটসহ নদীর বালু লুন্ঠনের মহোৎসব এখনই থামানো না গেলে বাংলাদেশের নদ নদীর অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যাবে। যার জলন্ত উদাহরণ সাম্প্রতিক সময়ে হয়ে যাওয়া আকস্মিক বন্যার প্রকোপ। তিনি আরো বলেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান একজন পরিবেশ কর্মী এবং দীর্ঘদিন যাবৎ নদী-প্রকৃতি সুরক্ষায় কাজ করছেন। আমরা আশা করি তিনি নদী সুরক্ষায় যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণে উদ্যোগী হবেন।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি দীপক চৌধুরী বাপ্পী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর ডিগ্রি কলেজের কার্যকরী কমিটির সভাপতি এবিএম মোমিনুল হক, দৈনিক কুরুলিয়া সম্পাদক ইব্রাহিম খান সাদাত, সিনিয়র সাংবাদিক কাউসার ইমরান, কমরেড নজরুল ইসলাম, নারী নেত্রী ফজিলাতুন নাহার প্রমুখ।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন তরী বাংলাদেশ এর আহবায়ক কমিটির সদস্য খালেদা মুন্নী। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ফরহাদুল ইসলাম পারভেজ, সাংবাদিক হারুন আল রশিদ প্রমুখ।
এ সময় বক্তারা বলেন, ঐতিহ্যবাহী তিতাস নদীর শহরের অংশে সব ক’টি বাজারের বর্জ্য সরাসরি নদীতে যাচ্ছে এছাড়াও নদীর সাথে যুক্ত খালগুলো বিশেষ করে টাউনখাল দখল দূষণে বিলীন প্রায়।
পরিবেশ কর্মীদের আন্দোলনের প্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসন কর্তৃক দখলদারদের চিহ্নিত করে তালিকা ও আংশিক উচ্ছেদ অভিযান হলেও দীর্ঘদিন তদারকি না থাকায় দখলদারেরা পুনঃদখলের পাঁয়তারা করছে।
তিতাস নদীর শিমরাইলকান্দি থাকে মেড্ডা পর্যন্ত দখলদারদের চিহ্নিত করলেও উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়নি। অনুরূপ লালপুর সড়কের পাশে থাকা প্রায় ১৪ কিলোমিটার খালে দখলদারদের চিহ্নিত করা হলেও উচ্ছেদ কার্যক্রম শুরু হয়নি।
বিরাশার মোড়ে সরকারি খাল দখল করে অবৈধভাবে টিনশেড মার্কেট নির্মাণের ফলে বারোমাস জলাবদ্ধতা লেগে থাকে। এতে মারাত্বক জনদূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এসব বিষয় নিয়ে বিভিন্ন সময় আলোচনা হলেও সমাধান পাওয়া যায়নি। পানি উন্নউন বোর্ড কর্তৃক তিতাস নদী খননের কথা শোনা গেলেও মূলতঃ নদী থেকে বালু উত্তোলন আর বালুর ব্যবসা হয়েছে। নদীর বালু দিয়ে বিল ভরাট করা হয়েছে। উপশহরের নামে বিল লুণ্ঠনের পরিকল্পনা প্রায় শেষ পর্যায়ে। পৌরসভার পরিধি বৃদ্ধির জন্য শহরের উত্তর, দক্ষিণ ও পশ্চিমে পর্যাপ্ত জায়গা থাকলেও তিতাস নদীর পূর্বপাড় বিলের জায়গাকে অন্তর্ভুক্ত করার অপচেষ্টা চলছে। নদী রক্ষায় নদীর সীমানা নির্ধারণ, সঠিক খনন ও নৌপথ সচল রাখার গুরুত্বারোপ করেন বক্তারা। তাঁরা আরো বলেন বিলের মাঝ দিয়ে নির্মিত ব্রাহ্মণবাড়িয়া-বিজয়নগর সড়কের পাশে ফসলী জমি প্লট হিসেবে বেচাকেনা হচ্ছে এবং চটকদার বিজ্ঞাপন নানা মাধ্যমে দেখা যাচ্ছে। কোথাও কোথাও প্লট ভরাটের কার্যক্রমও চলছে। যা পরিবেশ আইনে দণ্ডনীয় অপরাধ। পরিশেষে বক্তারা জেলা নদী রক্ষা কমিটির আহবায়ক ও জেলা প্রশাসক হিসাবে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে মহোদয়ের কঠোর হস্তক্ষেপ প্রত্যাশা করেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন আবদুল মতিন শিপন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বন্যার্ততের সহায়তার জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিল্পী সমাজ কর্তৃক সংগ্রহীত ১ লক্ষ টাকা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দিদারুল আলমের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। ১৮ সেপ্টেম্বর বুধবার জেলা প্রশাসকের বাংলোতে শিল্পী সমাজের প্রধান সমন্বয়ক বাংলাদেশ টেলিভিশনের সঙ্গীত পরিচালক আলী মোছদ্দেক মাসুদ ও নির্বাহী সমন্বয়ক আল আমীন শাহীন এ সহায়তার অর্থ জেলা প্রশাসকের হাতে তুলে দেন। এ সময়ে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দিদারুল আলম বলেন, সাম্প্রতিক ভয়াবহ বন্যা মোকাবেলা দেশের মানুষ যে ভূমিকা রেখেছে তা অনুস্মরণীয়। বন্যার্তদের সহায়তায় শিল্পী সমাজের মানবিক কর্মসূচি প্রসংশনীয়। শিল্পীদের পরিচিতি পর্বে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সমন্বয়ক ইব্রাহিম খান সাদাত। অন্যান্যের মধ্যে ছিলেন আনিছুল হক রিপন, আলী মাউন পিয়াস, মোহাম্মদ হোসেন, আনিছুল হক রিপন, ফরিদ আহমেদ সাগর, জয়নাল আবেদীন, জিহাদ হেসেন লিটন প্রমুখ। এ সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিল্পী সমাজের পক্ষ থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাহিত্য সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য বিকাশে গতিধারার লক্ষ্যে দাবি জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা প্রশাসনের আয়োজনে আগামী ৫ আগস্ট বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের ৭৫তম জন্মবার্ষিকী, ৮ আগস্ট বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের ৯৪ তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন এবং ১৫ আগস্ট স্বাধীনতার মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমমানের ৪৯ তম শাহাদাত বার্ষিকী জাতীয় শোক দিবস পালন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা আজ ২৯ জুলাই সোমবার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সকালে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত প্রস্তুতিমূলক সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান।
সভায় বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোহাম্মদ মোঃ বিল্লাল হোসাইন, ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মাহমুদা আক্তার।
সভায় দিবস গুলো যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপনের ব্যাপক কর্মসূচী গ্রহন করা হয়েছে।
সভায় জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এম.এম মাহমুদুর রহমান, পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আঃ কুদদূসসহ জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তা, মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংষ্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানী লিমিটেড জনবীমা ব্রাহ্মণবাড়িয়া এরিয়া-১৯ এর আয়োজনে ফেব্রুয়ারি ক্লোজিং মাস উপলক্ষে ব্যবসা পরিকল্পনা ও উন্নয়ন সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ৭ মার্চ বৃহস্পতিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া টি.এ রোডস্থ ফারুক টাওয়ারে এরিয়া কার্যালয়ে ব্যবসা পরিকল্পনা ও উন্নয়ন সভা অনুষ্ঠিত হয়।
কোম্পানীর সহকারী ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১৯ এর এরিয়া ইনচার্জ মো: রফিকুল ইসলাম সভাপতিত্বে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রধান ইনর্চাজ মো: জহিরুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানী লিমিটেডের সহকারী ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কাশেম। প্রধান অতিথি বিমা কর্মীদের সঠিক সুন্দর দিক নির্দেশনা ও পরামর্শ প্রদান করে বলেন, দেশের বীমা খাতে ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স প্রথম বেসরকারি বীমা কোম্পানী। ১৯৮৫ সালের জম্ম। আগামী ২৩ এপ্রিল আমার ৪০ বছরে পা রাখবো। দীর্ঘ ৩৯ বছরের পথচলায় স্বচ্ছতা ,বিশ্বস্ততা আর উন্নত গ্রাহক সেবার কারণে ন্যাশনাল লাইফ পৌঁছে গেছে মানুষের আস্থার শীর্ষে এবং ন্যাশনাল লাইফ দেশে এক নম্বরে রয়েছে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানী লিমিটেডের ভাইস প্রেসিডেন্ট (উন্নয়ন) হেলাল আহমেদ জনবীমা পূবাঞ্চল, কোম্পানীর সহকারী এরিয়া ইনচার্জ মো: কামাল হোসেন, সহকারী এরিয়া ইনচার্জ মো: জামাল উদ্দিন। উন্নয়ন সভায় বক্তব্য রাখেন, সহকারী জোন ইনচার্জ মো: আকবর আলী, আক্তার হোসেন, সাদেুকুল ইসলাম, এজিএম বাবুল মিয়া,তাকলিমা বেগম, আসমা বেগম,শাবান আক্তার, ঝুমা বেগমসহ ব্রাঞ্চ ম্যানেজারগন। এসময় ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানী লিমিটেড জনবীমার ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নাসিরনগর ও নবীনগর বিকেন্দ্রীক জেলায় কর্মরত সহকারী জোন ইনচার্জ, এজিএম, ব্রাঞ্চ ম্যানেজার,সুপারভাইজার ও কালেক্টররা অংশগ্রহন করেন।