চলারপথে রিপোর্ট :
বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস আজ। হাত ধোয়াকে জীবনযাপনের অংশ করে নেওয়া অর্থাৎ অভ্যস্ত করানোর লক্ষ্যে দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। এ দিবস পালনের অন্যতম উদ্দেশ্য হলো হাত ধোয়ার সুফল সম্পর্কে মানুষকে জানানো। এবার হাত ধোয়া দিবসের প্রতিপাদ্য ‘হাতের পরিচ্ছন্নতায় এসে সবে এক হই’।
২০০৮ সাল থেকে দিবসটির সূচনা। ওই বছর ১৫ অক্টোবর সুইডেনের স্টোকহোমে বিশ্ব পানি সপ্তাহে জিএইচপি বিশ্বব্যাপী আঞ্চলিক ও স্থানীয় পর্যায়ে সাবান দিয়ে হাত ধোয়া সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে সর্বপ্রথম এ দিবসটি পালন করা হয়। পরে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে দিবসটি প্রতি বছর পালন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বাংলাদেশেও সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থার উদ্যোগে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে দিবসটি পালনের কথা রয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া অসুস্থ, তাই তাকে শর্তসাপেক্ষে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। যেহেতু তিনি একজন দণ্ডপ্রাপ্ত তাই তার দেশের বাইরে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। আর যদি তিনি সুস্থ হয়ে থাকেন তাহলে তাকে বাকি সাজা খাটতে হবে।
আজ ১১ জুন রবিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে ‘মিট দ্য রিপোর্টার্স’ অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। ‘ল রিপোর্টার্স ফোরাম’ এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
আইনমন্ত্রী বলেন, সংবিধান অনুযায়ী খালেদা জিয়ার নির্বাচন করার কোন সুযোগ নেই। পাশাপাশি পলাতক তারেক রহমান একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামি, তিনিও নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না।
দশবছর পর জামাত ঢাকায় সমাবেশ করার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তাদেরকে অনুমতি দেওয়ার মালিক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। অতএব স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করুন।
অপরাধী সংগঠন হিসেবে জামাতের নিবন্ধন বাতিলের বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, অপরাধী সংগঠন হিসেবে জামাতের বিচার করার জন্য যথেষ্ট তথ্যপত্র রয়েছে। তবে তারা বিচারে যতক্ষণ পর্যন্ত দোষী সাব্যস্ত না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত তাদেরকে অপরাধী দল হিসেবে বলা যাবে না।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ল রিপোর্টার্স ফোরামের সভাপতি আশুতোষ সরকার এবং সঞ্চালনা করেন ফোরামের সাধারণ সম্পাদক আহাম্মেদ সরোয়ার হোসেন ভূঁঞা।
আইন সচিব গোলাম সারোয়ার, যুগ্ম সচিব বিকাশ কুমার সাহা ও ফোরামের অন্য নেতৃবৃন্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
গাজীপুরের শ্রীপুরে আগুন পোহাতে গিয়ে চুলায় পুড়েছে ফুটপাতে বসে কাঁচামাল দোকানী জুয়েল রানার সম্বল ৬৫ হাজার টাকা। গতকাল বুধবার রাতে পৌর এলাকার লোহাগাছ গ্রামের দক্ষিন পাড়ায় এ দুর্ঘটনায় ঘটে।
দোকানী জুয়েল রানার মা জরিনা খাতুন বলেন, ” সামান্য পূঁজি নিয়ে শ্রীপুর বাজারের রাস্তার পাশে বসে কাঁচামাল বিক্রি করে জুয়েল। ছেলেটার অনেক জ্বর ছিল। জ্বর নিয়েই বেচা বিক্রি শেষে রাতে বাড়িতে আসে। হাড় কাঁপানো শীতে শরীর থরথর করে কাঁপতে ছিল তাঁর। তা নিবারণ করতে রান্নার চুলোয় আগুন পোহাতে যান। এসময় তার লুঙ্গির গোছে থাকা ৫৬ হাজার ৩৫৫ টাকা চুলোয় পড়ে যায়। পরে ধোঁয়া ছাড়তে দেখে নিচে তাকিয়ে তারাহুরো করে টাকাগুলো উঠিয়ে নেয় সে। এতে সব টাকার বেশীরভাগই পুড়ে যায়।
দোকানী জুয়েল রানা বলেন,”শীতে আমার মাথা ঘুরিয়ে পড়ার উপক্রম হয়েছিল। পরে আগুন পোহাতে গিয়ে চুলায় টাকা পড়ে যায়। উঠাতে গিয়ে আমার হাতও কিছুটা পুড়ে গেছে।
শ্রীপুর সোনালি ব্যাংকের ব্যবস্থাপক রেজাউল করিম বলেন, “পুড়ে যাওয়া টাকা গুলো ব্যাংকে নিয়ে এসেছিল। আমি উনাকে বাংলাদেশ ব্যাংকে যোগাযোগ করার পরামর্শ দিয়েছি”।
চলারপথে রিপোর্ট :
ময়মনসিংহ নগরীতে অভিনব কায়দায় একটি জুয়েলারি দোকানে চুরির ঘটনা ঘটেছে। এতে ৩২ লাখ টাকা মূল্যের ৩০ ভরি সোনা লুট হয়েছে বলে দাবি করেছেন ভুক্তভোগী মালিক। ১৭ জানুয়ারি বুধবার সকাল পৌনে ৭টার দিকে নগরীর ৩২ নম্বর বাসাবাড়ী রোড ট্রাঙ্কপট্টি এসএস কমপ্লেক্সের কিরণ জুয়েলার্সে একটি চুরির ঘটনা ঘটে।
আজ ১৮ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার এ ঘটনায় কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলা দায়ের করেছেন দোকানের মালিক শ্রী রিপন সেন।
তিনি জানান, ঘটনার পর সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা গেছে ৬/৭ জন অজ্ঞাত লোক দোকানের সাঁটারের সামনে চাদর ও ছাতা ধরে রেখে ৪টি তালা ভেঙে এক নারীকে দোকানের ভেতরে ঢুকিয়ে দিয়ে ৩০ ভরি সোনা লুট করে নিয়ে গেছে। এ সময় মার্কেটের নাইটগার্ড তাদের শব্দ শুনে বেরিয়ে এলে তারা আসামি ধরতে এসেছে বলে ডিবি পুলিশ বলে পরিচয় দেয়।
রিপন বলেন, সকাল ৮টার দিকে দোকান খুলে দেখি দোকানের সাটার ও কেচি গেট এবং কাউন্টারের তালা ভাঙা। তারা এ দোকান থেকে ৩০ ভরি সোনা ও ৫০ ভরি রোপার গহনা চুরি করে নিয়ে গেছে। এ ঘটনার খবরে ডিবি ও থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে বলেও জানান ভুক্তভোগী রিপন সেন।
এ ব্যাপারে কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাঈন উদ্দিন বলেন, এ ঘটনায় অজ্ঞাতদের আসামি করে থানায় মামলা দায়ের হয়েছে। ঘটনার তদন্ত চলছে। খুব দ্রুত এই চোর চক্রকে ধরতে অভিযান চলছে।
অনলাইন ডেস্ক :
সংলাপের কথা শুনে বিএনপির নেতাদের আবারও জিহ্বায় পানি এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, সংলাপ নিয়ে আপাতত আমরা ভাবছি না, ভাবব কি না সেটা পরের বিষয়। গতবারের কথা আমাদের মনে আছে; এক বার নয়, দুই বার তাদের সঙ্গে সংলাপে বসেছি। রেজাল্ট কী?
ঐতিহাসিক ৬ দফা দিবস উপলক্ষে ৮ জুন বৃহস্পতিবার বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।
কাদের বলেন, নিষেধাজ্ঞার জন্য নালিশ করতে করতে বিএনপি এখন নিজেরাই ফাঁদে পড়েছে। তারা নিজেরাই ‘ফাঁদে পড়ে কান্দে’। এখন তারা নালিশ করে নিষেধাজ্ঞার পরিবর্তে পেয়েছে ভিসানীতি। এই ভিসানীতি নিয়ে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। কাকে ভিসা দেবে, কাকে দেবে না, একটা সেই দেশের ব্যাপার। আমরাও আমাদের দেশে কাকে ভিসা দেব, কাকে দেব না, সেটাও আমাদের ব্যাপার। এ নিয়ে ভয় পাওয়ার কী আছে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ফখরুল সাহেবের জিহ্বায় পানি আসছে। মনে করছে আওয়ামী লীগ তাদেরকে সংলাপে ডাকবে। এই সংলাপের কথা আমরা ভাবছি না। নিরপেক্ষ কে? আপনার নেত্রী বলেছে শিশু এবং পাগল। শিশু এবং পাগল ছাড়া কেউ নিরপেক্ষ নয়। কাজেই আপনি শিশু এবং পাগলের মধ্যে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নিরপেক্ষ ব্যক্তি খুঁজে বের করুন। তারপর বোঝা যাবে কী হবে। আর এটা নিয়ে মাথা খারাপ করে কাজ নেই, এই তত্ত্বাবধায়ক আর আসবে না, তত্ত্বাবধায়ক মরে গেছে। এই মরা জিনিসকে আর জীবিত করার চেষ্টা করবেন না। তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করেনি, এটা নিষিদ্ধ করেছেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত।
তিনি বলেন, বিএনপি নমিনেশন লন্ডন থেকে দেয়, ঢাকা থেকে দেয়, নয়াপল্টন থেকে দেয়, গুলশান থেকে দেয়। বিভিন্ন জায়গা থেকে নমিনেশন বিক্রি করে। এটাই হচ্ছে বিএনপি। মনে আছে ওই নমিনেশন বাণিজ্য, অনেকের পকেট খালি করেছে। একেক জায়গায় তিনজন চারজন করে নমিনেশন পেয়েছে, এটা হচ্ছে বিএনপি।
কাদের বলেন, আমাদের স্বাধীন নির্বাচন কমিশন ছিল না। খালেদা জিয়ার ইচ্ছায় নির্বাচন কমিশন ছিল আজিজ মার্কা নির্বাচন কমিশন। সেটা আর হবে না। সেই দিন চলে গেছে। আমাদের নেত্রী পার্লামেন্ট আইন করে স্বাধীন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন। নির্বাচন কমিশন নিয়ে আপনাদের চিৎকার করার কোনো কারণ নেই।
সেতুমন্ত্রী বলেন, আজকে বিদেশি বন্ধুরা তারা চায় নিরপেক্ষ নির্বাচন। তারা চায় ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার ইলেকশন। আমাদের নেত্রী দেশি বিদেশিদের আশ্বস্ত করে বলেছেন যে, নিরপেক্ষ অবাধ নির্বাচন করব। বিএনপি চায় তত্ত্বাবধায়ক। বিএনপি চায় শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করতে হবে। এটা মামা বাড়ির আবদার।
নেতাকর্মীদের উদ্দেশে কাদের বলেন, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা নিয়মের মধ্যে থাকুন। আপনারা আমাদের শপথে থাকুন। আমাদের আবারও ৬ জুন, ৭ মার্চের শপথ নিতে হবে।
তিনি বলেন, বিএনপি গণতন্ত্র গিলে খেয়েছে। নির্বাচন ব্যবস্থা গিলে খেয়েছে। এরা মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ গিলে খেয়েছে। এদের হাতে দেশ নিরাপদ নয়। এরা যদি ক্ষমতা ফিরে পায়, বিএনপি নামের বিষধর সাপ গোটা দেশ গিলে খাবে।
বিদ্যুৎ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা জনগণকে বলেছি, আপনারা সময় দিন। ১০-১৫টা দিন সময় দিন। সব ঠিক হবে। বঙ্গবন্ধু কন্যার ওপর ভরসা রাখুন।
নতুন ভোটারদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, বাংলাদেশের তরুণ সমাজ, এবার তোমরা যারা প্রথমবার ভোট দেবে তোমরা স্মার্ট বাংলাদেশের পক্ষে ভোটটা দেবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ঐতিহ্যবাহী শত বছরের স্কুল পরশুরাম সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের শ্রেণিকক্ষ সংকটে ক্লাস করতে হচ্ছে পুরনো জরাজীর্ণ ভবনে। ভবনটির টিনের চাল ফুটো থাকায় অনর্গল বৃষ্টির পানি পড়ে শ্রেণিকক্ষে। ফলে বাধ্য হয়ে শিক্ষার্থীদের ছাতা মাথায় দিয়ে ক্লাস করতে হচ্ছে।
যারা ছাতা ব্যবহার করছেন না তাদের বই, খাতা ও স্কুল ব্যাগ বৃষ্টির পানিতে ভিজে যাচ্ছে। সরকারি এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির এ দুরাবস্থার কারণে অনেক শিক্ষার্থী ক্লাস করতে আসছেন না বলে জানা যায়।
স্কুলটি নতুন একটি ভবন থাকলেও সেখানে রয়েছে শ্রেণিকক্ষ সংকট। শ্রেণি কক্ষ সংকটের কারণে ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের পুরাতন আধা পাকা টিনসেডের কক্ষে পাঠদান করানো হচ্ছে।
শ্রেণি কক্ষে গিয়ে দেখা যায় টিনের চাল ফুটো থাকায় সরাসরি বৃষ্টির পানি পড়ছে শ্রেণিকক্ষে। ফলে অনেকটা বাধ্য হয়েই শ্রেণি কক্ষের বেশীর ভাগ শিক্ষার্থী ছাতা মাথায় দিয়ে ক্লাস করছে।
স্কুল সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে প্রায় এক হাজার শিক্ষার্থী রয়েছে পরশুরাম সরকারি পাইলট হাই স্কুলে। স্কুলের নতুন ভবনের দ্বিতীয় তলায় রয়েছে প্রধান শিক্ষক ও সহকারি শিক্ষকদের অফিস কক্ষ। নিচ তলায় শুধুমাত্র তিনটি শ্রেণিকক্ষ রয়েছে। বাধ্য হয়েই পুরাতন টিনসেডের কক্ষে শিক্ষার্থীদের পাঠদান কাজ চালিয়ে নিতে হচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষক জানান, বেশ কয়েক বছর ধরেই জরাজীর্ণ টিনসেডের বিল্ডিং শিক্ষার্থীদের পাঠদান করাচ্ছেন তারা। বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টির পানির কারণে শিক্ষার্থীদের ক্লাস করানো অনেকটা কষ্টকর ব্যাপার।
অভিভাবকরা জানান, শ্রেণিকক্ষে পানি পড়ায় তাদের সন্তানরা স্কুলে যেতে রাজি হচ্ছে না। স্কুলটির অধিকাংশ ক্লাসরুমের অবস্থায় খুবই জরাজীর্ণ। একটু বৃষ্টি হলেই চালের পানি গড়িয়ে ভেতরে পড়ে। বৃষ্টি একটু বেশি হলেই শিক্ষার্থীদের ছাতা কিংবা পলিথিন মাথায় দিয়ে বসতে হয়।
পরশুরাম সরকারি পাইলট হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক আতাউর রহমান চৌধুরী আসিফ বলেন, ঝুকিপূর্ণ বোঝার পর শিক্ষার্থীদের এ ভবনে ক্লাস করাতে হচ্ছে। বিষয়টি ইতিপূর্বে স্থানীয় সংসদ সদস্যকে একাধিকবার অবহিত করা হয়েছে। পুরাতন টিনসেডটি সংস্কারের জন্যও কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো সাড়া পাইনি। তাই এই বৃষ্টির মধ্যে বাধ্য হয়েই পুরাতন টিনসেডে ক্লাস নিতে হচ্ছে।
এ বিষয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো. সফিউল আলম তালুকদার বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে আমরা অবগত। বিদ্যালয়ে শ্রেণিকক্ষ সংকট থাকায় বাধ্য হয়ে জরাজীর্ণ ভবনে ক্লাস চলছে। নতুন ভবন নির্মান করা হলে এই সমস্যার সমাধান হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) সৈয়দা শসসাদ বেগম বলেন, ঘটনাটি আমি আজই প্রথম জেনেছি। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে। সরেজমিন দেখে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।