চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিভিন্ন থানায় ৩২ বিএনপির নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ২৯ অক্টোবর রবিবার রাতে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। আজ ৩০ অক্টোবর সোমবার দুপুরে তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
জেলা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাজধানীতে রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনা ঘটে। এরপরই দেশব্যাপী হরতাল ঘোষণা করা হয়। এরই প্রেক্ষিতে রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিভিন্ন স্থানে নাশকতার পরিকল্পনা ও চেষ্টা চালানো হয়। জেলার অনেক জায়গায় ককটেল নিক্ষেপ করে। এসব ঘটনা পুলিশ ৬৯ জনকে আটক করে। পরে রবিবার জেলার আট থানায় এক হাজার ৪২জনকে আসামি করে মামলা করে পুলিশ এবং গ্রেফতারদের আদালতে পাঠায়।
রবিবার রাত ব্যাপী জেলার বিভিন্নস্থানে অভিযান চালিয়ে আরো ৩২জনকে গ্রেফতার করা হয়। এরমধ্যে জেলার নাসিরনগরে ছয়জন, বাঞ্ছারামপুরে ছয়জন, বিজয়নগরে ৪জন, সদরে আটজন ও নবীনগরে আটজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। গ্রেফতারকৃতরা বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ে রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।
এ বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বলেন, নাশকতার পরিকল্পনার অভিযোগে ৩২জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এরমধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে আগেও মামলা ছিল। যে কোনো অপ্রীতিকর পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ কাজ করে যাচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রশাসনের হস্তক্ষেপে এক কিশোরীর বাল্য বিয়ে বন্ধ হয়েছে। আজ ৪ এপ্রিল শুক্রবার দুপুরে সদরের পৌর এলাকার নয়নপুরের ঘটনা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিফাত মো. ইশতিয়াক ভূঁইয়ার নির্দেশে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুক্তা গোস্বামী ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান চালিয়ে এই বাল্য বিয়ে বন্ধ করেন। কনে স্থানীয় একটি মাদ্রাসার শিক্ষার্থী।
স্থানীয় এবং উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহরের ভাদুঘর দক্ষিণপাড়া এলাকার বরকত আলীর ছেলে মো. নিলয়ের সঙ্গে পারিবারিকভাবে শহরের নয়নপুর জামে মসজিদের পাশের বাড়ির অপ্রাপ্ত বয়সের ওই কিশোরীর বিয়ের তারিখ নির্ধারণ হয়। দুপুরে ওই কিশোরীর বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু স্থানীয় লোকজন এই বাল্যবিয়ের বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা প্রশাসনকে অবগত করেন। গোপন সূত্রের তথ্যের ভিত্তিতে কনের বাড়ির উদ্দেশ্যে বরপক্ষের যাত্রা সংবাদ পান নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি)। দুপুর দুইটার দিকে কনের বাড়িতে হাজির হন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুক্তা গোস্বামী। বাল্যবিয়ে বন্ধ করেন তিনি। বাল্য বিয়েতে রাজি হওয়ায় ছেলের বাবাকে চার হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুক্তা গোস্বামী বলেন, কনে অপ্রাপ্ত বয়সের। কনের দাদা ও বরের বাবা আর বাল্যবিয়েতে রাজী হবেন না মর্মে মুচলেকা দিয়েছেন।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিফাত মো. ইশতিয়াক ভূঁইয়া বলেন, ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান চালিয়ে অপ্রাপ্ত বয়সের ওই কিশোরীর বাল্য বিয়ে বন্ধ করা হয়েছে। উভয়পক্ষ মুচলেকা দিয়েছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
৮ ডিসেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিন সকাল ৯টার দিকে মুজিবনগর সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে মুক্তিযুদ্ধের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল জোনের প্রধান জহুর আহমেদ চৌধুরী স্থানীয় পুরাতন কাচারী প্রাঙ্গনে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করে ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে শত্রুমুক্ত ঘোষণা দেন।
এদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া হানাদার মুক্ত দিবস উপলক্ষে জেলা আওয়ামীলীগ ও জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে কর্মসূচি গ্রহন করা হয়েছে। জেলা আওয়ামীলীগের কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে শুক্রবার সকাল ১০টায় বঙ্গবন্ধু স্কয়ারের জাতীয় বীর আবদুল কুদ্দুস মাখন পৌর মুক্তমঞ্চে স্থাপিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিকে পুষ্পস্তক অর্পন ও বেলা ১১টায় স্থানীয় আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গনের মিলনায়তনে আলোচনা সভা।
জেলা প্রশাসনের কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে সকাল ১০টায় শহরের কাউতলীতে শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের নামফলক সম্বলিত স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তক অর্পন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে শত্রুমুক্ত করতে ৩০ নভেম্বর থেকে জেলার আখাউড়া সীমান্ত এলাকায় মিত্রবাহিনী পাকবাহিনীর ওপর বেপরোয়া আক্রমণ চালাতে থাকে। ১ ডিসেম্বর আখাউড়া সীমান্ত এলাকায় ২০ পাকিস্তানী সৈন্য নিহত হয়। ৩ ডিসেম্বর আখাউড়ার আজমপুরে প্রচন্ড যুদ্ধ হয়। সেখানে ১১ পাকিস্তানি সৈন্য নিহত হয়। শহীদ হন ৩ মুক্তিযোদ্ধা।
এরই মধ্যে বিজয়নগর উপজেলার মেরাশানী, সিঙ্গারবিল, মুকুন্দপুর, হরষপুর, আখাউড়া উপজেলার আজমপুর, রাজাপুর এলাকা মুক্তিবাহিনীর দখলে চলে আসে।
৪ ডিসেম্বর পাক হানাদাররা পিছু হটতে থাকলে আখাউড়া অনেকটাই শত্রুমুক্ত হয়। এখানে রেলওয়ে স্টেশনের যুদ্ধে পাক বাহিনীর দু’শতাধিক সেনা হতাহত হয়। ৬ ডিসেম্বর আখাউড়া সম্পূর্ণভাবে মুক্ত হয়।
এরপর চলতে থাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত করার প্রস্তুতি। মুক্তিবাহিনীর একটি অংশ কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়ক দিয়ে এবং মিত্রবাহিনীর ৫৭তম মাউন্ট ডিভিশন রেজিমেন্টের সদস্যরা আখাউড়া-ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেললাইন ও উজানিসার সড়ক দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের দিকে অগ্রসর হতে থাকে।
শহরের চারিদিকে মুক্তিবাহিনী অবস্থান নিতে থাকায় ৬ ডিসেম্বর পাক সেনারা পালিয়ে যাওয়ার সময় রাজাকারদের সহায়তায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া কলেজের অধ্যাপক কে. এম লুৎফুর রহমানসহ জেলা কারাগারে আটক অর্ধশত বুদ্ধিজীবী ও সাধারণ মানুষকে চোখ বেঁধে শহরের করুলিয়া খালের পাড়ে নিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে।
৭ ডিসেম্বর রাতের আঁধারে পাকিস্তানীরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর ছেড়ে আশুগঞ্জের দিকে পালাতে থাকে। পরে ৮ ডিসেম্বর কোনও ধরনের প্রতিরোধ ছাড়াই ব্রাহ্মণবাড়িয়া শত্রুমুক্ত হয়।
৮ ডিসেম্বর সকাল ৯টার দিকে মুজিবনগর সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে মুক্তিযুদ্ধের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল যুদ্ধের পরিচালনাকারী জহুর আহমেদ চৌধুরী স্থানীয় পুরাতন কাচারী প্রাঙ্গনে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন। একই দিন সন্ধ্যায় জেলার সরাইল উপজেলা শত্রুমুক্ত হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাল্য বিবাহ নিরোধ আইন-২০১৭, বিধিমালা-২০১৮, জেন্ডার সমতা ও শিশু বিষয়ক এক ওরিয়েন্টেশন আজ ১১ মে বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হয়।
বেলা ১১টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত ওরিয়েন্টেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলামের সঞ্চালনায় ওরিয়েন্টেশনে বাল্য বিবাহ নিরোধ আইন-২০১৭ এবং বিধিমালা ২০১৮ নিয়ে বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট হেলেনা পারভীন।
জেন্ডার সমতা, শিশু অধিকার ও শিশু সুরক্ষা বিষয় নিয়ে বক্তব্য রাখেন ইয়ং পাওয়ার ইন সোশ্যাল এ্যাকশন (ইপসা) এর সিইএমবি প্রকল্পের বিভাগীয় প্রকল্প সমন্বয়কারী ফারহানা ইদ্রিস।
বক্তব্য রাখেন জেলা মহিলা বিষয়ক কার্যালয়ের উপ-পরিচালক ভিকারুন্নেছা, প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি খ.আ.ম. রশিদুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি মনজুরুল আলম, সাংবাদিক জয়দুল হোসেন প্রমুখ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ইসপার জেলা সমন্বয়কারী গোলাম ছরওয়ার।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম বলেন, বাল্য বিয়ে বন্ধে সচেতনতার কোন বিকল্প নেই। তিনি বলেন, বাল্য বিয়ে বন্ধে ইমাম ও পুরোহিতদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। তিনি বলেন, বাল্য বিয়ে বন্ধে মাঠ পর্যায়ে কাজ করতে হবে। জনগনকে সচেতন করতে হবে। আমরা সবাই যদি বাল্য বিয়ে বন্ধে যার যার অবস্থান থেকে কাজ করি তাহলে বাল্য বিয়ে প্রতিরোধ করা সম্ভব। তিনি সাংবাদিকদেরকে এ ব্যাপারে লেখনীর মাধ্যমে জনগনকে সচেতন করার আহবান জানান। ওরিয়েন্টেশনে জেলায় কর্মরত বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
কয়েকদিন ঝড়ো হাওয়ার সাথে হালকা হতে মাঝারী বৃষ্টিতে জলবায়ুর চলমান অবস্থার সাথে প্রখর সূর্যের অসহনীয় তাপপ্রবাহে খানিকটা শীতল প্রবাহ বয়ে যাবার পর আবারও প্রায় দুই সপ্তাহ যাবৎ তাপপ্রবাহে গরমের পারদ বেড়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় যখন ৩৫ হতে বেড়ে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে বিরাজ করছে, ঠিক সে সময় জনসচেতনতায় উদ্যোগ নিয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিভিল সার্জন অফিস।
আজ ২৫ মে শনিবার দুপুরে সিনিয়র স্বাস্থ্য শিক্ষা কর্মকর্তা নাজবাহুল ইসলাম (বকুল) এর নেতৃত্বে ৩ কর্মকর্তা-স্বাস্থ্যকর্মীর একটি টিম ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদরের বিভিন্ন স্পটে জনসচেতনতামূলক কার্যক্রমের আওতায় “গরম যখন চরমে সবাই চলি নিয়মে” প্রতিপাদ্যে প্রচন্ড গরমে স্বাস্থ্য বার্তা শিরোনামে ৬টি নির্দেশনাযুক্ত করণীয় বিষয় উল্লেখিত সহস্রাধিক রঙিন প্রচারপত্র পথচারীদের মধ্যে বিতরণ করেন।
এতে মুদ্রিত নির্দেশনায় রয়েছে : তীব্র গরমে ঘরের বাইরে গেলে সাদা ছাতা বা ক্যাপ ব্যবহার করুন, সরাসরি রোদ এড়িয়ে চলুন। শরীরে পানিশূন্যতায় খাবার স্যালাইন এবং প্রচুর খাবার গ্রহণ করুন। শিশু, গর্ভবতী মা, বয়স্ক ও মারাত্মক ঝুঁকিপুর্ণ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা সতর্ক থাকুন। সম্ভব হলে একাধিকবার গোসল করুন। গরমের সময়ে ঢিলেঢালা পাতলা সুতি পোশাক পরিধান করুন, গাঢ় রঙিন পোশাক এড়িয়ে চলুন। প্রয়োজনে “স্বাস্থ্য বাতায়ন ১৬২৬৩ নম্বরে” যোগাযোগ করুন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিভিল সার্জন অফিসের এই কার্যক্রম পথচারী সবার প্রশংসা অর্জন করেছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবস উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিনদিন ব্যাপি উন্নয়ন মেলা শুরু হয়েছে। উন্নয়ন মেলা উপলক্ষে আজ ১৭ সেপ্টেম্বর রবিবার সকালে সদর উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সকালে এক বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়ে বিভিন্ন রাস্তা প্রদক্ষিণ করে।
র্যালি শেষে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফিরোজুর রহমান।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সেলিম শেখের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লোকমান হোসেন, মহিলা-ভাইস চেয়ারম্যান শামীমা আক্তার, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম ভূঞা, সাধারণ সম্পাদক এম.এ.এইচ মাহবুব আলম।
আলোচনা সভায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সেলিম শেখ বলেন, স্থানীয় সরকার উন্নয়ন হলে, দেশ উন্নত হবে। সরকার স্থানীয় পর্যায়ে যে উন্নয়নমূলক কাজ করেছে তা সকলের কাছে বেশী করে প্রচার করতে হবে। উন্নয়ন মূলক কাজের প্রচজারের ক্ষেত্রে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সচিবদের গুরুত্বপূর্ন ভ‚মিকা রয়েছে।
তিন দিনব্যাপী উন্নয়ন মেলায় সদর উপজেলার ৩টি স্টল ও সদর উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের ১১ স্টলসহ ১৪টি স্টল অংশ গ্রহণ করে।