চলারপথে রিপোর্ট :
কসবায় অস্বচ্ছল এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিশেষ শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করা হয়েছে। এছাড়াও বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন মানুষদের মানবিক সহায়তা প্রদান করা হয়।
খাড়েরা সবুজ সংঘের এ কার্যক্রমের আওতায় ২৬জন অস্বচ্ছল এসএসসি পরীক্ষার্থীকে শিক্ষাবৃত্তি এবং ২৬ জন বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন মানুষের মাঝে মানবিক ভাতা কার্ড প্রদান করা হয়।
আজ ৩ নভেম্বর শুক্রবার সকালে খাড়েরা মোহাম্মদিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মিলনায়তনে এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাবেদ রহিম বিজন।
সবুজ সংঘের সভাপতি বিশিষ্ট লেখক লোকমান হোসেন পলার সভাপতিত্বে এ কার্যক্রমের উদ্ধোধন করেন খাড়েরা ইউপি চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান মনির।
বিশেষ অতিথি ছিলেন খাড়েরা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা কবির আহমেদ খান, বাদৈর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শিপন আহমেদ ভূইয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের পাঠাগার সম্পাদক এইচ. এম. সিরাজ, কসবা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আবুল খায়ের স্বপন, খাড়েরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মীর হেলাল উদ্দিন, খাড়েরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি আবু হামজা ও খাড়েরা মোহাম্মদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য দুলাল মিয়া।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সাবেক সংস্কৃতি ও তথ্য-প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মজিবুর রহমান খান, জোবায়ের মাহমুদ তপন, নুরুল আমিন, শিক্ষক নেতা নরুল ইসাম চৌধুরী ও আবদুল রাজ্জাক। অনুষ্ঠানে সুবিধাভোগী শিক্ষার্থী, বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন নারী-পুরুষ, সাংবাদিক ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলে।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাবেদ রহিম বিজন বলেন, সবুজ সংঘের মানবিক কার্যক্রম অত্যন্ত প্রশংসনীয়। এ কাজটি সমাজের সকলের দ্বারা হয়ে ওঠে না। লোকমান হোসেন পলা সবুজ সংঘের মাধ্যমে এ মানবিক কাজটি করছেন। তিনি সমাজের বিত্তবানদের এ ধরনের কাজে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
সবুজ সংঘের সভাপতি লোকমান হোসেন পলা জানান, সবুজ সংঘের এ মানবিক কার্যক্রম ৩য় বৎসরে পদার্পন করেছে। অস্বচ্ছল এসএসসি পরীক্ষার্থীদের ফর্ম ফিলাপের জন্য উপজেলার খাড়েরা ও বাদৈর ইউনিয়নের ৭টি উচ্চ বিদ্যালয় ও ১টি মাদ্রাসার ২৬জন শিক্ষার্থীকে ২ হাজার টাকা করে বিশেষ শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করা হয়েছে। তাছাড়া খাড়েরা ইউনিয়নের ২৬জন বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন মানুষের মাঝে মানবিক ভাতা কার্ড প্রদান করা হয়। এই কার্ডধারীরা প্রত্যেক মাসের প্রথম শুক্রবার ৫ শত টাকা করে মানবিক ভাতা পাবেন। এদিকে সবুজ সংঘের উদ্যোগে রমজান মাসে ইফতার এবং ঈদ-উল-ফিতর ও ঈদ-উল-আযহায় ঈদ সামগ্রী বিতরণ করা হয়। তিনি জানান, এ কার্যক্রমে আমাদের এলাকার সমমনা বন্ধুরা আর্থিকভাবে সহযোগিতা করে থাকেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
৯৮ কেজি গাঁজা উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ ২৪ মার্চ সোমবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার কুটি ইউনিয়নের রানিয়ারা পূর্বপাড়া বাদরখাল ব্রীজের পাশে ঝোপ থেকে এই গাঁজা উদ্ধার করা হয়।
কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আবদুল কাদের জানান, গোপন সূত্রের তথ্যের ভিত্তিতে সকালে কুটি ইউনিয়নের রানিয়ারা পূর্বপাড়া বাদরখাল ব্রীজের পূর্বপাশে ঝোপের মধ্যে থেকে ৯৮ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। এ সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে মোঃ জসিম উদ্দিন, রমজান প্রকাশ মেছতা রমজান, মোঃ রমজান ও সজল নামে চার মাদক ব্যবসায়ী পালিয়ে যায়। তাদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কসবা-আখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনিত প্রার্থী টানা দুই বারের আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। প্রতীক বরাদ্দের পর ১৯ ডিসেম্বর থেকে ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৪ দিন নিজ নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ করে প্রচারণা চালিয়েছেন। এসময় তিনি ওলী আউলিয়ার মাজার জিয়ারত করেছেন। বেশ কয়েকটি নির্বাচনী পথসভায় যোগদান করে নৌকা প্রতীকে ভোট চেয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন। প্রতিটি সভায় দলীয় নেতাকর্মীসহ বিপুল সংখ্যক মানুষের স্বতস্ফুর্ত উপস্থিতি ছিল।
গতকাল শুক্রবার বিকালে আখাউড়া উপজেলার মনিয়ন্দ ইউনিয়নের কর্মমঠ খেলার মাঠে এক বিশাল নির্বাচনী জনসভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতার এক পর্যায়ে আবেগ আপ্লুত কন্ঠে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন ‘আমার মুরব্বিয়ান, আমি সত্যিকারের এতিম’। আপনাদেরকে দেখে আমি আমার কষ্ট ভুলে যাই। আপনাদের পাশে থেকে আমি আমার কষ্ট ভুলে যাই। আজকে এইটুকু দাবি করে গেলাম আগামী ৭ জানুয়ারি নির্বাচনে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে আমাকে নৌকা মার্কায় ভোট দিবেন। আমি আবার ফিরে আসবো। আমি আপনাদের থেকে দুরে থাকতে পারি না। আমি আবার ফিরে আসবো ইনশাল্লাহ। আপনাদের উন্নয়নের দায়িত্ব আমার। আমি আপনাদেরকে ভালোবাসি’। মন্ত্রীর এমন আবেগ তাড়িত বক্তৃতায় উপস্থিত লোকজনের হৃদয় ছুঁয়ে যায়। মুহুর্তেই বিশাল মঞ্চে নিরবতা নেমে আসে।
তিনি আরও বলেন, সারা বিশ্বের মানুষের কাছে প্রমান করতে হবে জনগন নির্বাচন চায়। তাই সন্তান হিসেবে আপনাদের কাছে আমার দাবী ভোট কেন্দ্রে গিয়ে নৌকা মার্কায় আমাকে ভোট দিবেন। আমি সারা বিশ্বে দেখাবো যে আমার মানুষ আমাকে কত ভালোবাসেন। এসময় উপস্থিত লোকজন দু’হাত উঁচু করে তাকে সমর্থন জানান।
জানা যায়, বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর, সংবিধান প্রণেতা, বরেণ্য আইনজীবি, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক এড. সিরাজুল হক ও জাহানারা হকের সুযোগ্য সন্তুান আনিসুল হক। তাঁর এক ভাই আরিফুল হক রণী ও এক বোন সায়মা ইসলাম। তাঁর সহধর্মীনি নূর আমাতুল্লাহ রিনা হক। আনিসুল হকের মা-বাবাসহ পরিবারের সবাই প্রয়াত হয়েছেন।
আনিসুল হকের ছোট ভাই আরিফুল হক ২০১৭ সালের ১০ মার্চ যুক্তরাষ্ট্রে মারা যান। বড় বোন সায়মা ইসলাম মৃত্যু বরণ করেন ২০১৮ সালের ১৫ জুলাই। বিয়ের কিছু দিন পর ১৯৯১ সালের ২ জানুয়ারি সড়ক দূর্ঘটনায় স্ত্রী নূর আমাতুল্লা রিনা হকের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়। তাঁর বাবা এড. সিরাজুল হক প্রয়াত হন ২০০২ সালের ২৮ অক্টোবর। ২০২০ সালের ১৮ এপ্রিল রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আনিসুল হকের মা জাহানারা হক ইন্তেকাল করেন।
মনিয়ন্দ ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ কামাল ভূইয়ার সভাপতিত্বে সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন মনিয়ন্দ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাহবুবুল আলম চৌধুরী দীপক। বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তাকজিল খলিফা কাজল প্রমুখ। উল্লেখ্য, কসবা-আখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪) আসনে আওয়ামীলীগ মনোনিত প্রার্থী সহ তিনজন প্রতিদ্ব›িদ্বতা করছেন। অপর দুজন হলেন এনপিপি ও তরিকাত ফেডারেশনের প্রার্থী।
চলারপথে রিপোর্ট :
কসবায় সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে পালানোর সময় জহিরুল ইসলাম (৪৫) নামে আটক করেছে কাজিয়াতলি বিওপি ক্যাম্পের বিজিবি সদস্যরা। ২৩ সেপ্টেম্বর সোমবার রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার গোপিনাথপুর ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী গ্রাম সুতারমুড়া থেকে তাকে আটক করা হয়েছে। আটককৃত জহিরুল কুমিল্লা সদর উপজেলার ধর্মপুর এলাকার মৃত আব্দুল বারেকের ছেলে। পরে ওই রাতেই কুমিল্লা কতোয়ালী মডেল থানা পুলিশের নিকট তাকে সোপর্দ করা হয়েছে।
সুলতানপুর ব্যাটালিয়ন (৬০ বিজিবি) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানান সোমবার রাতে কসবা উপজেলার গোপিনাথপুর ইউনিয়নের কাজিয়াতলি বিওপি’র টহল দল অবৈধ পথে ভারতে পালানোর সময় জহিরুল ইসলামকে আটক করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাসে সে কাজিয়াতলি সীমান্ত দিয়ে অবৈধ পথে ভারতে পালানোর চেষ্টার কথা স্বীকার করে। তার নাম পরিচয় জানতে চাইলে সে মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর তথ্য দেয়। পরে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সে কুমিল্লা সদর উপজেলার ধর্মপুর এলাকার মৃত আব্দুল বারেকের ছেলে ও আওয়ামী লীগ সমর্থিত কুমিল্লা সদর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম টুটুলের চাচাতো ভাই। চেয়ারম্যানের ভাই হিসেবে সে অনেক অপকর্মে জড়িত ছিলো। সে কুমিল্লার চিহ্নিত একজন সন্ত্রাসী। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ছাত্রদের দমন-পীড়নে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে। তার বিরুদ্ধে কুমিল্লা কতোয়ালী মডেল থানায় ৪টি মামলা রয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবায় নিমবাড়ী গ্রামে মাদ্রাসা ছাত্রী হোসনে আরা রত্মা ( ১৪) হত্যাকান্ডের ঘটনায় দায়েরকৃত মামলার প্রধান আসামি রতন ভূইয়াকে গ্রেফতার করেছে কসবা থানা পুলিশ।
১৪ জানুয়ারি রবিবার রাতে তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় কসবা থানা পুলিশ পাশ্ববর্তী মুরাদনগর উপজেলার কোম্পানীগঞ্জ বাস ষ্ট্যান্ড এলাকা থেকে রতন মিয়াকে গ্রেফতার করে পুলিশ। রতন মিয়া উপজেলার মুলগ্রাম ইউনিয়নের নিমবাড়ী গ্রামের মৃত সুদন ভূঁইয়ার ছেলে।
আজ ১৫ জানুয়ারি সোমবার দুপুরে মাদ্রাসাকৃত রতন মিয়াকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে এবং ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, গত ১০ জানুয়ারি মাদরাসা ছাত্রী হত্যাকান্ডের ঘটনায় নিহতের পিতা বাদি হয়ে কসবা থানায় মামলা দায়ের করেন। ওই মামলা হওয়ার পর পলাতক আসামীদের খুঁজতে আধুনিক তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় নেয়া হয়। রবিবার রাত প্রায় নয়টার দিকে পাশ্ববর্তী মুরাদনগর উপজেলার কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের কোম্পানীগঞ্জ বাসষ্ট্যান্ড এলাকায় তার অবস্থান সনাক্ত করে অভিযান চালিয়ে প্রধান আসামী রতন মিয়াকে গ্রেফতার করা হয়।
কসবা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ রাজু আহাম্মেদ জানান, মাদরাসা ছাত্রী হোসনে আরা হত্যাকান্ডে মামলার প্রধান আসামী রতন ভূইয়াকে মাদ্রাসা করতে সক্ষম হয়েছি।
সোমবার তাকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। মূল ঘটনা উৎঘাটন করতে আদালতের নিকট ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
কসবা উপজেলায় হাজারো জনসাধারণের অংশগ্রহণে বায়েক ইউনিয়ন বিএনপির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সদস্য আলহাজ্ব কবির আহমেদ ভূঁইয়ার প্রতি সমর্থন জানিয়ে এবং কসবা উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট ফখরুদ্দিন খান ও সাধারণ সম্পাদক শরিফুল হক স্বপনের নির্দেশনায় এই বিক্ষোভ মিছিলটি অনুষ্ঠিত হয়।
আজ ৪ এপ্রিল শুক্রবার বিকেলে কসবা উপজেলার বায়েক ইউনিয়নের বায়েক চৌমুহনী থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে বায়েক ইউনিয়নের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে বায়েক গ্যাস পাম্পের সামনে এসে প্রতিবাদী বক্তব্যের মাধ্যমে শেষ হয়।
বিক্ষোভ সমাবেশটি বায়েক ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মো. নাজমুল হাসান ও সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন এর নেতৃত্বে অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. রেজাউল করিম ভূঁইয়া।
বক্তব্য রাখেন ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. মনির হোসেন, সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. রফিকুল ইসলাম, যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মামুন, মো. কামাল প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, “আমরা অতীতে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি, কারাবরণ করেছি। আজ আমাদের ওপর ভিত্তিহীন ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলা দায়ের করা হয়েছে।”
এ সময় ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডের নেতা-কর্মী, ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
বক্তারা অবিলম্বে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান এবং ভবিষ্যতে বৃহত্তর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দেন।