চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়াস্থ আশুগঞ্জ উপজেলা কল্যাণ সমিতির সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে সভাপতি মিজানুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক ইখতিয়ার উদ্দিন স্বপন সহ ৭১ সদস্য বিশিষ্ট ৩ বছরের জন্য কমিটি গঠন করা হয়েছে।
গতকাল শনিবার রাতে শহরের মুন্সেফপাড়ায় ‘‘হ্যালো কিচেন চাইনিজ রেস্টুরেন্টে’’ ব্রাহ্মণবাড়িয়াস্থ আশুগঞ্জ উপজেলা কল্যাণ সমিতির আয়োজিত অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন হবিগঞ্জ চুনারুঘাট সরকারি কলেজের প্রফেসর উপাধ্যক্ষ মোঃ মাহবুবুর রহমান মানিক, মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ডা. সঞ্চীব সূত্রধর।
অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনায় ছিল এস এম তোফায়েল আলী রুবেল ও মো. জসিম উদ্দিন বেপারী।
ডা. ইকবাল হোসাইনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় সিনিয়র সহ-সভাপতি ডা. ফাইজুর রহমান ফায়েজসহ আশুগঞ্জ উপজেলার নানা শ্রেনীপেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন।
সভায় নব গঠিত কমিটির ৭১ সদস্য বিশিষ্ট সকলকে পরিচয় করিয়ে দেন ডা. ইকবাল হোসাইন।
কমিটির সদস্যবৃন্দ হলো: সভাপতি মিজানুর রহমান, সিনিয়র সহ সভাপতি ডাঃ ফাইজুর রহমান ফয়েজ, সহ সভাপতি মোঃ সাজিদ মিয়া, মোঃ ফারুকুল ইসলাম, শেখ মোঃ জালাল উদ্দিন, মোঃ সালাউদ্দিন সরকার, মোঃ রফিকুল ইসলাম, মোঃ এস আলম, মোঃ আহাদ মিয়া, মোঃ শফিকুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক ইখতিয়ার উদ্দিন স্বপন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এস এম তোফায়েল আলী রুবেল, মোঃ উবায়দুল হক সুচি, মোঃ জসিম উদ্দিন বেপারী, এম এ মোমেন, সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল হক সুমন চৌধুরী, মোঃ মোজাম্মেল হক চৌধুরী, এ এইচ এম তারিকুল ইসলাম সোহেল, মোঃ মোখলেছুর রহমান ভূইয়া, মোঃ শাহজাহান, হাজী আসকর দেওয়ান জামাল, মোঃ নাসির খান, মোঃ তাইফুর রহমান তারেক, অর্থ সম্পাদক মোঃ রফিকুল ইসলাম রতন, সহ অর্থ সম্পাদক ইমদাদুল হক, প্রচার প্রকাশনা ও সাংবাদিকতা সম্পাদক সীমান্ত খোকন, আইন সম্পাদক এড. মোঃ বশির আহমেদ, সহ আইন সম্পাদক এড. মোঃ সাইফুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক মোঃ কামাল হায়দার, সহ দপ্তর সম্পাদক এইচ এম আব্দুল্লাহ্ আল মামুন, আপ্যায়ন সম্পাদক আবুল কালাম মাষ্টার, সহ আপ্যায়ন সম্পাদক মোঃ রাজন মিয়া, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক এহসানুল আমিন তুষার, সহ তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক তারিফুর রহমান, সমাজ কল্যাণ সম্পাদক জিয়াউদ্দিন, সহ সমাজ কল্যাণ সম্পাদক ওবায়দুল হক চৌধুরী, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ শরিফ উদ্দিন সজল, সহ ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আলী আজগর, দূযোর্গ ও ত্রাণ সম্পাদক রাসেল খন্দকার, সহ দূর্যোগ ত্রাণ সম্পাদক এটিএম সামসুজ্জামান জামাল, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক জিয়া হায়দার বাবু, সহ মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ জয়নাল আবেদীন, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক ডাঃ জান্নাতুল আলম ভেরুনিকা, সহ মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মোহসেনা আক্তার, শিক্ষা সম্পাদক প্রফেসর এস কে হাবিব, সহ শিক্ষা সম্পাদক এড. মোস্তাক আহমেদ, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক আনিসুল হক রিপন, সহ-ক্রিড়া ও সম্পাদক রাকিবুল ইসলাম, আইটি বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আবু সায়েদ, সহ আইটি বিষয়ক সম্পাদক রুবেল মিয়া, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ ছালাউদ্দিন, সহ স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ বাচ্চু মিয়া, কার্য নির্বাহী সদস্য এটিএম ফাইজুল কবির, নিয়াজ মনিরুল ইসলাম, নজরুল ইসলাম শাহজাদা, ডাঃ মোঃ আক্তার হোসেন, ডাঃ মনির হোসেন, ডাঃ ফয়সাল আল আহসান, ডাঃ মুশফিকুর রহমান পলাশ, ডাঃ ফৌজিয়া জাফরীন টিকলী, ডাঃ ফোরকান উদ্দিন, ডাঃ শামীমা সুমি, মোঃ নাসির উদ্দিন, মকবুল হোসেন, মোঃ নাসির উদ্দিন আহমেদ, মাহবুব আলম সুজন, দেলোয়ার হোসেন দুলাল, জাকির চৌধুরী, মোর্শেদ কামাল, কাউসার আহমেদ।
সংগঠনের পক্ষ থেকে সমিতির সাধারণ সভায় সমিতির গঠনতন্ত্র উপস্থাপন ও অনুমোদন করা হয়।
এ সময় আশুগঞ্জ উপজেলার সকল সদস্যদের আন্তরিক অভিনন্দন জানানো হয়।
সভায় উপস্থিত সকলে একে অপর পেয়ে অনেক উচ্ছ্বসিত।
দাফন সম্পন্ন
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরের লক্ষীমুড়া গ্রামের নিহত হারুন মিয়ার দাফন সম্পন্ন হয়েছে। রোববার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় মনিপুর বন্দরবাজার বালুর মাঠে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় স্থানীয় হারুন মিয়ার আত্মীয় স্বজনসহ সহস্রাধিক মানুষ অংশগ্রহণ করে। এর আগে শনিবার (১০ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে হারুন মিয়া নিজ বাড়িতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। পরদিন দুপুরে ময়নাতদন্তের পর হারুন মিয়ার মরদেহে এসে পৌঁছায় তার নিজ এলাকায়। মরদেহ পৌঁছার পর থেকেই স্থানীদের ভিড় বাড়ে তার বাড়িতে। এরপর জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। জানাজায় উপস্থিত ছিলেন, বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাজু আহমেদ, পত্তন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. তাজুল ইসলাম, আওয়ামীলীগ নেতা হৃদয় আহমেদ জালাল, সাবেক মেম্বার সেলিম মিয়া, হোসেন মিয়া, মাওলানা সিরাজ আকরামসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গরা। নিহত হারুন মিয়ার ভাতিজা সোহেল বলেন, দুধ মিয়া সরাসরি করিম মিয়ার পক্ষে নিয়েছে। যার কারণে আমার চাচা হারুন মিয়া হত্যার শিকার হয়েছে। আমার চাচার হত্যার সাথে দুধ মিয়া জড়িত। দুধ মিয়াসহ যারা আমার চাচাকে হত্যা করেছে তাদের ফাঁসির দাবি জানাই।
বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজু আহমেদ জানান, শান্তিপূর্ণ ভাবে হারুন মিয়ার জানাযা সম্পন্ন হয়েছে। এলাকায় স্বাভাবিক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। অভিযুক্ত আসামীদের দ্রুত গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে তিনি জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার বগইর মডেল স্কুল এ- কলেজে এসএসসি পরীক্ষাথীদের বিদায় সংবর্ধনা, মিলাদ এবং দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বগইর মডেল স্কুল এ- কলেজের মাঠে বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি আলহাজ¦ আবুল কাসেম ভুইয়ার সভাপতিত্বে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এবং প্রাথমিক এবং গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপ সচিব প্রফেসর আলমগীর খন্দকার।
বিশেষ অতিথি ছিলেন,মুক্তিযোদ্ধা মো.রোকন উদ্দিন,দাতা সদস্য মো.হুমায়ুন কবীর ভুইয়া,অভিভাবক সদস্য মো. শাহজাহান খান, বিদ্যুৎশাহী সদস্য মো.নুরুল হত ঠাকুর, অভিভাবক সদস্য লুৎফুর রহমান, মো. লিয়াকত আলী ভূঁইয়া, অভিভাবক সদস্য আলমগীল সরকার প্রমুখ।
প্রাথমিক এবং গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপ সচিব প্রফেসর আলমগীর খন্দকার এবং ব্ক্তারা বলেন,বগইর স্কুল ইতিমদ্যে আশুগঞ্জ তথা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার মধ্যে একটি আলোচিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করেছে।ভবিষ্যতে ধাপে ধাপে শিক্ষাক্ষেত্রে আরো উন্নতি করবে এমনটাই আশা করছেন এলাকাবাসী।
আশুগঞ্জ প্রতিনিধি :
আশুগঞ্জ উপজেলায় সিঁদ কেটে ঘরে ঢুকে মা ও দুই সন্তানকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করেছে দুর্বৃত্তরা। আশুগঞ্জ উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়নের খোলাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে স্থানীয়রা তিনজনকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাঠান।
আহতরা হলেন- মনির হোসেনের স্ত্রী আকলিমা (৩৫), তার দুই সন্তান মোহাম্মদ (৮) ও মারিয়া (৬)।
স্থানীয় সূত্র জানায়, মনির মিয়া ইটভাটা শ্রমিক। গ্রামের অন্য বাড়িঘর থেকে মনির মিয়ার বাড়িটি কিছুটা দূরে। সেখানে চারচালা টিনের ঘর ও মেঝে কাঁচা অবস্থায় আছে। ইট তৈরির মৌসুম থাকায় তিনি ভাটায় আছেন। বাড়িতে শুধু তার স্ত্রী ও দুই শিশুসন্তান থাকে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুর রউফ বলেন, বুধবার রাতের কোনো এক সময় ঘরের সিঁদ কেটে ভেতরে ঢুকে মনিরের স্ত্রী ও দুই শিশু সন্তানকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে রেখে যায় দুর্বৃত্তরা। সকালে এলাকাবাসীর মাধ্যমে খবর পেয়ে এসে দেখি তিনজন রক্তাক্ত ও অচেতন অবস্থায় বিছানায় পড়ে আছে। তাদের দ্রুত স্থানীয়দের দিয়ে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাঠানো হয়।
আব্দুর রউফ আরো বলেন, তিনজনকে কুপিয়ে জখম করলেও ঘরের কোনো জিনিস নেয়নি। বিষয়টি রহস্যজনক মনে হচ্ছে। পুলিশকে খবর দিয়েছি।
এ বিষয়ে আশুগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজাদ রহমান বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয় জেলার আশুগঞ্জে ব্যাংক ডাকাতি করতে গিয়ে নৈশপ্রহরী রাজেশ বিশ্বাস হত্যা মামলার দুই আসামিকে যাবজ্জীবন ও তিন জনকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
আজ ২৫ জুন মঙ্গলবার দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক আব্দুল হান্নান এ রায় প্রদান করেন। রায়ে আশুগঞ্জ উপজেলার বগইর গ্রামের জামাল হোসেন ও আড়াইসিধা গ্রামের জমির হোসেনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও দুইবছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এ ছাড়াও একই উপজেলার চরচারতলা গ্রামের মো. মোস্তফা, শাহাদাৎ হোসেন ও মাসুম কবিরকে ১০ বছরের কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও দুই মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়। এর মধ্যে যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা আদালতে উপস্থিত থাকলেও অন্য তিন আসামি পলাতক রয়েছেন। এ ছাড়া স্বাক্ষ্য প্রমাণ না থাকায় সাদ্দাম নামে একজনকে খালাস দেওয়া হয়।
মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবি (পিপি) দ্বীন ইসলাম বলেন, খুনসহ ডাকাতির ঘটনায় আদালত যে রায় দিয়েছেন তা সন্তোষজসক। দেশে এভাবে ন্যায় বিচার হলে অপরাধ প্রবণতা কমে আসবে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া কোর্ট পরিদর্শক কাজী দিদারুল আলম বলেন, আলোচিত মামলাটির আসামিদের যথাযথ সাজা হওয়ায় অন্যান্য অপরাধীররা এ ধরনের অপরাধ থেকে নিভৃত থাকবে। উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর ব্রাহ্মবাড়িয়ার আশুগঞ্জে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেডের (বিডিবিএল) শাখায় ডাকাতি করতে গিয়ে নৈশপ্রহরী রাজেশ বিশ্বাসকে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। পরে ২৬ সেপ্টেম্বর তার রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় বাদী হয়ে ওই শাখার ব্যবস্থাপক মোবাশ্বের হোসেন বাদী হয়ে অজ্ঞাতদের আসামি করে মামলা করেন। পুলিশ দীর্ঘ তদন্তশেষে ৬ জনকে অভিযুক্ত করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য মো. জিয়াউল করিম খাঁন সাজু বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৩১ হাজার ২৪৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি বর্তমান চেয়ারম্যান মো. হানিফ মুন্সী পেয়েছেন ২৮ হাজার ৩৪০ ভোট।
বাঞ্ছারামপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তৃতীয়বারের মতো চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মো. সিরাজুল ইসলাম। বাঞ্ছারামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম ৮২ হাজার ৮১৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি আমিনুল ইসলাম তুষার পেয়েছেন দুই হাজার ১৬২।
জেলা পুলিশের দায়িত্বশীল একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সূত্রটি জানায়, কোনো উপজেলাতেই অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী ছিলো তৎপর। বিভিন্ন অভিযোগে নয়জনের সাজা দেওয়া হয়েছে।