চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) আসনে আওয়ামীলীগের নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণায় গুরুত্ব পাচ্ছে মাদকের বিষয়টি। আওয়ামীলীগে ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরাও ইতিমধ্যেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে মাদক বিরোধী পোষ্ট ও স্ট্যাটাস দিচ্ছেন।
আজ ১৯ ডিসেম্বর মঙ্গলবার সকাল ১০টায় বিজয়নগর উপজেলার সিঙ্গারবিল ইউনিয়নের সিঙ্গারবিল বাজারে এক পথ সভায়ও মাদকের বিষয়টি তুললেন নির্বাচনে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।
সিঙ্গারবিল বাজারের পথ সভায় প্রধানমন্ত্রীর সাবেক একান্ত সচিব ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) আসনের টানা তিনবারের সংসদ সদস্য র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বলেন, বাজারে দুধ ও পাওয়া যায় মদও পাওয়া যায়। আপনাদের উপর ছেড়ে দিলাম আপনারা কোনটা কিনবেন। তবে আমার পরামর্শ থাকবে আপনারা দুধ কিনবেন।
পথসভায় র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকারের আমলে বিজয়নগরে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়িত হয়েছে। আমি গত ১৩ বছরে কি করতে পেরেছি সেটা আপনারা জানেন। আগামী ৭ জানুয়ারি ভোট দেয়ার সময় আপনারা বিষয়টি বিবেচনা করবেন। তিনি মাদক ব্যবসায়ীকে না বলে উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে আগামী নির্বাচনে নৌকা মার্কাকে বিজয়ী করার আহবান জানান।
এ সময় র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপির সাথে জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার সাবেক মেয়র মোঃ হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন, বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জহিরুল ইসলাম ভ‚ইয়া, বিজয়নগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মিসেস নাছিমা লুৎফুর রহমান (নাসিমা মুকাই আলী), উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মাহমুদুর রহমান মান্নাসহ দলীয় নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। সিঙ্গারবিল বাজারের পথ সভার পর মোকতাদির চৌধুরী এমপি সিংগারবিল বাজার থেকে বিষ্ণুপুরে যান।
উল্লেখ্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) আসনে আওয়ামীলীগ, স্বতন্ত্র ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ৮জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এই আসনের টানা তিনবারের সংসদ সদস্য। তিনি প্রধানমন্ত্রীর সাবেক একান্ত সচিব ছিলেন। গত ১৩ বছরে নির্বাচনী এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার মধ্যে দিয়ে ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে শহীদ স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তক অর্পন ও কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়। ২৬ মার্চ মঙ্গলবার ভোরে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে ৩১ বার তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে দিবসটির শুভ সূচনা করা হয়।
পরে স্থানীয় ফারুকী পার্কের শহীদ স্মৃতিসৌধে জেলা প্রশাসনের পক্ষে পুষ্পস্তবক অর্পন করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন জেলা প্রশাসনের পক্ষে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান, জেলা পুলিশের পক্ষে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন।
পরে পুলিশের একটি চৌকষ দল গার্ড অব অনার প্রদান করেন। পরে শহীদ স্মৃতিসৌধ সর্বস্তরের মানুষের জন্য উম্মুক্ত করা হলে জেলা আওয়ামীলীগের পক্ষে দলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, পৌরসভার পক্ষে মেয়র মিসেস নায়ার কবীর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব, বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি,ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনিট, জেলা পরিষদ, সড়ক ও জনপথ বিভাগসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তক অর্পন করা হয়।
স্মৃতিসৌধে আসা বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম ভ‚ঞা বলেন, আমাদের দাবি ২৫ মার্চ কালরাত্রিকে গণহত্যা দিবসটি হিসেবে আর্ন্তজাতিকভাবে স্বীকৃতি দেয়া ও জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে সকলকে একযোগে কাজ করা।
এদিকে সকাল সাড়ে ৮টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নিয়াজ মুহাম্মদ স্টেডিয়ামে বর্ণাঢ্য কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়। কুচকাওয়াজ শেষে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ডিসপ্লে প্রদর্শন করে। ডিসপ্লেতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঐতিহ্যবাহি পুতুল নাচসহ ইতিহাস ঐতিহ্য ও মহান স্বাধীনতার সংগ্রামের দৃশ্য তুলে ধরা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিজয়নগরে জমকালো আয়োজনে বিজয়নগর ডায়াবেটিস সমিতির উদ্বোধন করা হয়েছে৷
২৪ ডিসেম্বর মঙ্গলবার দুপুরে বিজয়নগর উপজেলার চম্পকনগর বাজারে অবস্থিত ৩ স্টার প্লাজার তিনতলায় অবস্থিত ডায়াবেটিস সমিতির উদ্বোধন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের উপ পরিচালক মোহাম্মদ আবদুল কাইয়ুম।
বিজয়নগর ডায়াবেটিস সমিতির উদ্বোধন করেন বিজয়নগর উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার ও পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ মাছুম৷
বিজয়নগর ডায়াবেটিস সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. জয় লাল বিশ্বাসের সভাপতিত্বে ও কোষাধ্যক্ষ হাফেজ মুহাম্মদ সেলিম ভূইয়ার সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) বিজয়নগর উপজেলার আহবায়ক জমির হোসেন দস্তগীর, বিজয়নগর উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির মো. আবু সাঈদ সরকার, হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালের আর এম ও ডা. মো. সুমন ভূইয়া, বিজয়নগর উপজেলা সমাজসেবা অফিসার আফরোজা বেগম, বিজয়নগর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. জিয়াদুল হক বাবু, বিজয়নগর বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. কাজী ইকবাল হোসেন৷
অনুষ্ঠানের উদ্বোধন শেষে সকলে মঙ্গল কামনা করে দোয়া করা হয় ৷দোয়া পরিচালনা করেন হাফেজ সেলিম ভুইয়া৷
এছাড়াও অন্যান্যের মধ্যে বিভিন্ন ফার্মাসিউটিক্যালসের রিপ্রেজেনটেটিভ ও বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধি কর্মকর্তা ও আমন্ত্রিত অতিথিসহ সবাই উপস্থিত ছিলেন৷
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ‘জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস-২০২৫’ উদযাপন উপলক্ষে অগ্নিকাণ্ড বিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধি মহড়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১০ মার্চ সোমবার দুপুর ১টার দিকে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সামনে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় এ মহড়া অনুষ্ঠিত হয়। অগ্নিকাণ্ড বিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধি মহড়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা ত্রাণ ও পূনর্বাসন কর্মকর্তা মো. মাজহারুল ইসলাম।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন মো. মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া ফায়ার সার্ভিসের উপ-সহকারী পরিরাচাল নিউটন দাস, জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আবাসিক চিকিৎসক ডঃ কাজী সানজিদা হক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া ফায়ার সার্ভিসের উপ-সহকারী পরিরাচাল নিউটন দাস জানান, যারা ভবন তৈরি করবেন তারা অবশ্যই বাংলাদেশ ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড অনুসরন করে ভবন তৈরি করবেন। সচেতন হলে যে কোন দুর্যোগ অনেকাংশে কমে আসবে।
জেলা ত্রাণ ও পূনর্বাসন কর্মকর্তা মো. মাজহারুল ইসলাম বলেন, দুর্যোগের পূর্বভাস প্রস্তুতি বাঁচায় প্রাণ ক্ষয়ক্ষতি” এই প্রতিবাদ্য বিষয়কে সামনে রেখে এই মহড়া। দুর্যোগে ক্ষতিগহ মানুষকে যত তাড়াতাড়ি ক্ষয়ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে পারি এটাই আমাদের উদ্দেশ্য। জনগন সচেতন হলে যে কোন দুর্যোগ থেকে খুব সহজে রক্ষা পাওয়া যায়। সাধারণ মানুষকে সচেতন করতেই এই মহড়া। পরে ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে অনুষ্ঠিত হয় অগ্নিকান্ড বিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধি মহড়া। এতে জেলা রেড ক্রিসেন্ট ইউনিয়নের সদস্যরা অংশ গ্রহন করেন। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
১ ডিসেম্বর ছিল বিশ্ব এইডস দিবস। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের উদ্যোগে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে দিবসটি পালিত হয়েছে।
আজ ১ ডিসেম্বর শুক্রবার সকালে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রাঙ্গন হতে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়। র্যালি শেষে শহীদ ডা. মিলন সভা কক্ষে এক মনোজ্ঞ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ একরাম উল্লাহ সভার সভাপতিত্ব করেন।
প্রধান অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. সাইফুল ইসলাম।
বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ইকবাল হোসেন এবং ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সহকারী পরিচালক ডা. মো. শাখাওয়াত হোসেন।
এবারের বিশ্ব এইডস দিবস এর প্রতিপাদ্য বিষয় হলো ‘কমিউনিটির আমন্ত্রন এইডস হবে নিয়ন্ত্রণ’ (Let Communities Lead) বিষয় ভিত্তিক বক্তব্য রাখেন ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মেডিসিন কনসালটেন্ট ডা. মো. মারুফ হোসেন, উন্মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন বন্ধু ওয়েল ফেয়ার সোসাইটির মুখপাত্র মো. আরিফ।
অনুষ্ঠানে এইডস বিষয়ে প্রেজেনটেশন উপস্থাপনা করেন ডিএসএমও ডা. মফিজুর রহমান ফিরোজ।
বক্তাগণ প্রতিপাদ্য বিষয়ের উপর বিষদ আলোচনা করেন এবং এইডস নির্মূলে জনসচেতনার উপর গুরুত্ব আরোপ করেন। অনুষ্ঠান পরিচালনায় ছিলেন সিনিয়র স্বাস্থ্য শিক্ষা কর্মকর্তা মো. নাজবাহুল ইসলাম।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা প্রশাসন ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর আয়োজনে আর্ন্তজাতিক সাক্ষরতা দিবস পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে আজ ৮ সেপ্টেম্বর শুক্রবার সকালে আলোচনা ও র্যালি অনুষ্ঠিত হয়।
সকাল সোয়া ১০টার দিকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে থেকে “পরিবর্তনশীল ও শান্তিপূর্ন সমাজ সমাজ গঠনে সাক্ষরতার প্রসার” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বর্ণাঢ্য এক র্যালি বের হয়। র্যালিটি প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। র্যালি শেষে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মোঃ জিয়াউল হক মীরের সভাপতিত্বে এবং সহকারী কমিশনার মোঃ ফয়সাল আহমেদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মোঃ ইকবাল হোসাইন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ এ.এস.এম. শফিকুল্লাহ, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের চিকিৎসক ডাঃ মাহমুদুল হাসান, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ শামসুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সাবেরা সোবহান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ বদিউজ্জামান, গভঃ মডেল গার্লস হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক কাজী শহিদুল ইসলাম প্রমুখ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর সহকারি পরিচালক শেখ মোঃ নাজমুল হক।
সভায় সভাপতির বক্তব্যে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মোঃ জিয়াউল হক মীর বলেন, দেশে বর্তমানে সাক্ষরতার হার ৭৬ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় সাক্ষরতার হার ৭২ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ। তিনি বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাক্ষরতার হার আশানুরূপ নয়। তিনি বলেন, আমরা সবাই মিলে কাজ করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাক্ষরতার হারকে এগিয়ে নিতে হবে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিক্ষাকে এগিয়ে নিতে নিরলসভাবে কাজ করছেন। প্রধানমন্ত্রী দেশে শতভাগ সাক্ষরতার জন্য কাজ করছেন। তিনি বলেন, আমাদের সবাইকে কাজ করে দেশের সাক্ষরতার হার শতভাগ করতে হবে। স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে আমাদের সকলকে শিক্ষিত হতে হবে।
আলোচনা সভায় সরকারি, বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তরের প্রধানগণ, সাংবাদিক, এনজিও প্রতিনিধি, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থীগণ উপস্থিত ছিলেন।