অনলাইন ডেস্ক :
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে ২ জানুয়ারির মধ্য ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি সম্পন্ন করার জন্য মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
আজ ২৯ ডিসেম্বর শুক্রবার নির্বাচন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের উপ-পরিচালক মো. আলা উদ্দিন আল মামুন সারা দেশে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের নির্দেশনাটি পাঠিয়েছেন।
নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়েছে, ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ ২ জানুয়ারির মধ্যে অবশ্যই সম্পন্ন করতে হবে। সে প্রেক্ষিতে পরিবর্তিত তারিখ প্রেরণ করে প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করার জন্য নির্দেশিত হয়ে অনুরোধ করা হলো।
আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ভোটগ্রহণের জন্য দায়িত্ব পালন করবেন চার লাখ ছয় হাজার ৩৬৪ জন প্রিজাইডিং অফিসার, দুই লাখ ৮৭ হাজার ৭২২ জন সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার এবং পাঁচ লাখ ৭৫ হাজার ৪৪৩ জন পোলিং অফিসার। মোট ৯ লাখ ৯ হাজার ৫২৯ জন ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করবেন। ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা হিসেবে স্কুল-কলেজের শিক্ষক, ব্যাংক কর্মকর্তাসহ সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাকে নিয়োগ করেছে ইসি।
চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছয়টি আসনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ, জাতীয় পার্টি, জাকের পার্টিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ১১জন প্রার্থী তাদের প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেছেন। এর মধ্যে জেলার ৬টি আসন থেকেই জাকের পার্টি, ২টি আসন থেকে জাতীয় পার্টি এবং ১টি আসন থেকে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী তাদের প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেছেন।
আজ ১৭ ডিসেম্বর রবিবার প্রার্থীরা নিজে নির্বাচনে রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমানের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে ও তাদের মনোনীত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে তাদের প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেন।
প্রার্থীদের মধ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১-(নাসিরনগর) আসনে ১ জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-(সরাইল-আশুগগঞ্জ) আসনে ৩ জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) আসনে ২ জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪-(কসবা-আখাউড়া) আসনে ২, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫-(নবীনগর) আসনে ২জন এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া-০৬-(বাঞ্ছারামপুর) আসনে ১জন প্রার্থী তাদের প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১-(নাসিরনগর) : এই আসনে প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেছেন জাকের পার্টি মনোনীত প্রার্থী মোঃ জাকির হোসেন চৌধুরী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-(সরাইল-আশুগঞ্জ) : এই আসনে প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী ও এই আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য মোঃ শাহজাহান আলম সাজু, জাকের পার্টির প্রার্থী জহিরুল ইসলাম জুয়েল ও বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির প্রার্থী কাজী মাসুদ আহমেদ।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) : এই আসনে প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেছেন জাতীয় পার্টির প্রার্থী ও জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট মোঃ রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া এবং জাকের পার্টি মনোনীত মোঃ সেলিম কবির।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪-(কসবা-আখাউড়া) : এই আসনে প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেছেন জাতীয় পার্টির প্রার্থী ও কসবা উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি তারেক আহমেদ আদেল ও জাকের পার্টির মোঃ জাহাঙ্গীর আলম।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫-(নবীনগর) : এই আসনে প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেছেন জাকের পার্টির প্রার্থী মোঃ জমশেদ মিয়া ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) মনোনীত প্রার্থী আখতার হোসেন সাঈদ।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া -৬ (বাঞ্ছারামপুর) : এই আসনে প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেছেন জাকের পার্টির প্রার্থী মোঃ আবদুল আজিজ।
মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের দিন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৬টি আসনে ১১জন প্রার্থী তাদের প্রার্থীতা প্রত্যাহার করায় বর্তমানে ৬টি আসনে ৩৫জন বৈধ প্রার্থী রয়েছেন। এর মধ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-(সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনে জাতীয় পার্টির ২জন প্রার্থী রয়েছেন।
৬টি আসনে বৈধ প্রার্থীরা হলেন :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১-(নাসিরনগর) : এই আসনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী বি.এম. ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম এমপি, স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টার পদ থেকে বহিষ্কৃত আলহাজ্ব সৈয়দ একে একরামুজ্জামান, জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী মুহাম্মদ শাহানুল করিম, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের প্রার্থী মোঃ ইসলাম উদ্দিন ও ওয়ার্কার্স পার্টি মনোনীত মোহাম্মদ বকুল হোসেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-(সরাইল-আশুগঞ্জ) : এই আসনে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী ও জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ মঈন উদ্দিন মঈন, জাতীয় পার্টির প্রার্থী, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য মোঃ রেজাউল ইসলাম ভ‚ঁইয়া, জাতীয় পার্টির যুগ্ম মহাসচিব মোঃ আবদুল হামিদ, ইসলামী ঐক্যজোটের একাংশের চেয়ারম্যান মোঃ আবুল হাসনাত, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) মোঃ রাজ্জাক হোসেন, তৃনমূল বিএনপির মাইনুল হোসেন তুষার, জাতীয় পার্টি থেকে দুইবার নির্বাচিত সাবেক সংসদ সদস্য ও স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট মো. জিয়াউল হক মৃধা ও বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের সৈয়দ জাফরুল কুদ্দুছ।
এই আসনে জাতীয় পার্টি থেকে প্রেসিডিয়াম সদস্য মোঃ রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া ও জাতীয় পার্টির যুগ্ম মহাসচিব মোঃ আবদুল হামিদ মনোনয়ন দাখিল করেন। আওয়ামীলীগের সাথে জাতীয় পার্টির আসন সমঝোতায় এই আসনটি মোঃ আবদুল হামিদকে দেয়া হয় কিন্তু জাতীয় পার্টির প্যাডে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের স্বাক্ষরিত প্যাডে আসনটি মোঃ রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়াকে দেয়া হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) : এই আসনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী ও সদর উপজেলা পরিষদের পদত্যাগী চেয়ারম্যান ফিরোজুর রহমান ওলিও, ইসলামী ফ্রন্টের সৈয়দ মোঃ নূরে আজম, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) মোঃ আবদুর রহমান খান (ওমর), বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির সৈয়দ মাকসুদুল হক আক্কাছ, বাংলাদেশ সুপ্রীম পার্টির সোহেল মোল্লা ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের (বিএনএম) জামাল রানা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪-(কসবা-আখাউড়া) : এই আসনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী ও আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) শাহীন খান ও বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন মনোনীত সৈয়দ জাফরুল কুদ্দুস।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫-(নবীনগর) : এই আসনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী ফয়জুর রহমান বাদল, জাতীয় পার্টি মনোনীত মোঃ মোবারক হোসেন, বাংলাদেশ সুপ্রীম পার্টি মনোনীত জামাল সরকার, স্বতন্ত্র একেএম মামিনুল হক সাঈদ, ইসলামী ঐক্যজোট মনোনীত মোঃ মেহেদী হাসান, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন মনোনীত ছৈয়দ জাফরুল কুদ্দুছ ও তৃনমূল বিএনপি মনোনীত মুফতি হাবিবুর রহমান।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া -৬ (বাঞ্ছারামপুর) : এই আসনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য এবং সাবেক প্রতিমন্ত্রী এ.বি তাজুল ইসলাম, জাতীয় পার্টি মনোনীত মোঃ আমজাদ হোসেন ও বাংলাদেশ সুপ্রীম পার্টি মনোনীত কবির মিয়া ও ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি) মনোনীত সফিকুল ইসলাম।
এ ব্যাপারে নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৬টি আসনে ১১জন প্রার্থী তাদের প্রত্যাহার করেছেন। তিনি বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-(সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনে জাতীয় পার্টির দলীয় প্যাডে মোঃ রেজাউল ইসলাম ভ‚ঁইয়ার নাম রয়েছে। আমরা দলীয় প্যাডকেই গুরুত্ব দিচ্ছি।
এ ব্যাপারে জাতীয় পার্টির যুগ্ম মহাসচিব মোঃ আবদুল হামিদ বলেন, জোটের নেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বাক্ষরিত আসন বন্টনের তালিকায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২- আসনে আমার নাম রয়েছে। কিন্তু জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের স্বাক্ষরিত প্যাডে আসনটি মোঃ রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়াকে দেয়া হয়। আমি আশা করি জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তকে অবজ্ঞা করবেনা।
এ ব্যাপারে জাতীয় পার্টির প্রার্থী, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য মোঃ রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, এই আসনে দুইজন প্রার্থী থাকায় এমনটি হয়েছে। ইতিমধ্যে বিষয়টির সুরাহা হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসনের নির্বাচিত ৫০ জন সংসদ সদস্যের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে আজ ২৮ ফেব্রুয়ারি বুধবার বিকাল ৩টায়।
এ দিন সংসদ ভবনের নীচতলায় শপথকক্ষে তাদের শপথবাক্য পাঠ করাবেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।
সংসদ সচিবালয় সূত্রে জানা গেছে, সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্যদের শপথ অনুষ্ঠানের জন্য এরই মধ্যে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে সংসদ সচিবালয়। প্রথমে সরকারি দল আওয়ামী লীগ মনোনীত ৪৮ জন ও পরে বিরোধীদল জাতীয় পার্টি মনোনীত দুইজন সংসদ সদস্য শপথ নেবেন।
শপথগ্রহণ শেষে তারা শপথ বইয়ে সই করবেন। তারা বিকাল পৌনে ৫টায় সংসদ অধিবেশনে যোগ দেবেন বলে জানা গেছে।
এদিকে সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্যরা বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। রবিবার মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিনে সংরক্ষিত নারী আসনে কোনো প্রার্থীই মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার না করায়, নির্বাচন কমিশন সবাইকে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করে। এর পর গতকাল মঙ্গলবার নির্বাচনী ফলাফলের গেজেট প্রকাশ করা হয়। গেজেটের কপি নির্বাচন কমিশন সচিবালয় থেকে জাতীয় সংসদ সচিবালয়ে পাঠানো হয়।
নির্বাচনের বিধি অনুযায়ী, সরাসরি ভোটে জয়ী দলগুলোর আসন সংখ্যার অনুপাতে নারী আসন বণ্টন করা হয়। জোট শরিক ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের সমর্থনে ৪৮টি সংরক্ষিত নারী আসনে প্রার্থী মনোনয়ন দিয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। বিরোধী দল জাতীয় পার্টি মনোনয়ন দিয়েছে ২টি আসনে।
সংরক্ষিত নারী আসনে আওয়ামী লীগের এমপিরা হলেন-
১. রেজিয়া ইসলাম (পঞ্চগড়), ২. দ্রোপদী দেবি আগরওয়াল (ঠাকুরগাঁও), ৩. আশিকা সুলতানা (নীলফামারী), ৪. রোকেয়া সুলতানা (জয়পুরহাট) – আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য সম্পাদক, ৫. কোহেরী কুদ্দুস মুক্তি (নাটোর), ৬. জারা জেবিন মাহবুব (চাঁপাইনবাবগঞ্জ), ৭. রুনু রেজা (খুলনা), ৮. ফরিদা আক্তার বানু (বাগেরহাট), ৯. ফারজানা সুমি (বরগুনা), ১০. খালেদা বাহার বিউটি (ভোলা), ১১. ফরিদা ইয়াসমিন (নরসিংদী), ১২. উম্মে ফারজানা সাত্তার (ময়মনসিংহ), ১৩. নাদিরা বিনতে আমির (নেত্রকোনা), ১৪. মাহফুজা সুলতানা মলি (জয়পুরহাট), ১৫. পারভীন জামান কল্পনা (ঝিনাইদহ) – আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য, ১৬. আরমা দত্ত (কুমিল্লা), ১৭. লায়লা পারভীন (সাতক্ষীরা), ১৮. মুন্নুজান সুফিয়ান (খুলনা) – সদ্য সাবেক শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী, ১৯. বেদৌড়া আহমেদ সালাম (গোপালগঞ্জ), ২০. শবনম জাহান (ঢাকা), ২১. পারুল আক্তার (ঢাকা), ২২. সাবেরা বেগম (ঢাকা), ২৩. শাম্মী আহমেদ (বরিশাল) – আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক সম্পাদক, ২৪. নাহিদ ইজহার খান (ঢাকা), ২৫. ঝর্ণা আহসান (ফরিদপুর), ২৬. ফজিলাতুন নেছা (মুন্সীগঞ্জ) – সদ্য সাবেক মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী, ২৭. সাহেদা তারেক দিপ্তী (ঢাকা), ২৮. অনিমা মুক্তি গোমেজ (ঢাকা), ২৯. শেখ আনার কলি পুতুল (ঢাকা), ৩০. মাসুদা সিদ্দিক রোজি (নরসিংদী), ৩১. তারানা হালিম (টাঙ্গাইল) – আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য, ৩২. শামসুন নাহার (টাঙ্গাইল) – আওয়ামী লীগের শিক্ষা সম্পাদক, ৩৩. মেহের আফরোজ চুমকি (গাজীপুর)- নির্বাচনে পরাজিত, ৩৪. অপরাজিতা হক (টাঙ্গাইল), ৩৫. হাসিনা বারী চৌধুরী (ঢাকা), ৩৬.নাজমা আক্তার (গোপালগঞ্জ), ৩৭. ফরিদুন্নাহার লাইলী (লক্ষ্মীপুর) – আওয়ামী লীগের কৃষি সম্পাদক, ৩৮. আশরাফুন নেছা (লক্ষ্মীপুর), ৩৯. কানন আরা বেগম (নোয়াখালী), ৪০. শামীমা হারুন লুবনা (চট্টগ্রাম), ৪১. ফরিদা খানম (নোয়াখালী), ৪২. দিলারা ইউসুফ (চট্টগ্রাম), ৪৩. ডরথি তঞ্চঙ্গা (রাঙামাটি), ৪৪. সানজিদা খানম (ঢাকা) – আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য, নির্বাচনে পরাজিত, ৪৫. নাছিমা জামান ববি (রংপুর), ৪৬. নাজনীন নাহার রোশা (পটুয়াখালী), ৪৭. ওয়াসিকা আয়শা খান (চট্টগ্রাম) – আওয়ামী লীগের অর্থ সম্পাদক, ৪৮. রুমা চক্রবর্তী (সিলেট)।
অন্যদিকে জাতীয় পার্টি থেকে আগেরবারের সংসদ সদস্য সাবেক প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম ও দলের ভাইস চেয়ারম্যান নুরুন নাহার এমপি নির্বাচিত হয়েছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলার বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২৯ মার্চ শনিবার বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের চকবাজার এলাকায় আয়োজিত ইফতার পূর্ব আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি।
কৃষ্ণপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মোঃ হোসেন আহামেদের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক এ বি এম মমিনুল হক, সাবেক কোষাধ্যক্ষ মোঃ জসিম উদ্দিন রিপন, বিজয়নগর উপজেলা বিএনপির সভাপতি জমির হোসেন দস্তগীর, সদস্য মামুনুর রশীদ, আব্দুল জলিল সরকার, সিরাজুল ইসলাম, রেহান উদ্দিন, মোঃ বাচ্চু মিয়া,কামাল উদ্দিন,বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতি সামসুল আলম সরদার, ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবুল হোসেন, ইউনিয়ন বিএনপি সাংগঠনিক সম্পাদক তালাত মাহমুদ পলাশ ভুঁইয়া, বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক জুয়েল আহামেদ।
আলোচনা সভা শেষে ইফতার ও দোয়া মাহফিলে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও দীর্ঘায়ু কামনায় এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এর সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনাসহ কেন্দ্রীয় বিএনপি’র অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল এর সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করে দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
দোয়া পরিচালনা করেন কৃষ্ণপুর ইউনিয়ন বিএনপির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মৌলানা বিল্লাল হোসেন।
সভা পরিচালনা করেন বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস ভূঁইয়া ও বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি মাতলুব সরকার।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১ দফা দাবি বাস্তবায়ন ও আগামী ১ ফেব্রুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন সফল করার লক্ষ্যে গণমিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২৪ জানুয়ারি শুক্রবার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার প্রাণকেন্দ্র মূসা মার্কেটের সামনে থেকে এ মিছিল শুরু হয়ে উপজেলার প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে।
এ সময় বাঞ্ছারামপুর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ভিপি একেএম মূসা, সহ-সভাপতি মো. মাসুম মিয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক এসএইচজেড শুকরী সেলিম চিশতী, পৌর বিএনপির সভাপতি এমদাদুল হক সাঈদ, সাধারণ সম্পাদক সালেহ মূসা, উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক হারুন আকাশ, পৌর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি সেন্টু মিয়া, কৃষক দলের আহ্বায়ক ওয়াসে উদ্দিন মেহেদী, সদস্য সচিব রুবেল আহমেদ, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি আবু কালাম, স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মাহবুব হাসান, উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন, সদস্য সচিব লিটন সরকার, কলেজ শাখা ছাত্রদলের সাবেক আহ্বায়ক শাহাদত হোসেন, ছাত্রনেতা আশিকুর রহমান অন্তু, উপজেলা মহিলা দলের সভাপতি শারমিন আক্তার রুমা, পৌর মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক বিউটি আক্তার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।