চলারপথে রিপোর্ট :
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক বলেছেন, আমি যতদুুর এই মামলার কাগজপত্র দেখেছি। সেখান থেকে আমি বলতে পারবো বিচারিক আদালতে সুষ্ঠুভাবে আইনের যে ধারা আছে সে ধারা অনুযায়ী বিচার হয়েছে। আমি এর থেকে কিছু বলবো না। তার কারণ হচ্ছে, যিনি সাজাপ্রাপ্ত হয়েছেন তিনি নিশ্চয় আপিল করবেন। সেখানে কোন প্রভাব করুক সেটা আমি চাই না। ড. মোহাম্মদের ইউনুছের মামলায় আইনের ব্যত্যয় ঘটেছে, ১২ জন মার্কিন সিনেটরদের এমন মন্তব্যের প্রেক্ষিতে তিনি এসব কথা বলেন। আজ ২৬ জানুয়ারি শুক্রবার সকালে আখাউড়া রেলওয়ে ষ্টেশনে সাংবাদিকদের সাথে এসব কথা বলেন।
তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয় আনার ব্যাপারে সরকার বলিষ্ঠ পদক্ষেপ নিবে কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, যারা বাংলাদেশের আদালত দ্বারা সাজাপ্রাপ্ত এবং অত্যন্ত গর্হিত অপরাধ করে যারা সাজাপ্রাপ্ত তাদের সকলকে দেশে ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নিব। উদ্যোগ যেটা আছে সেটাকে আরো শক্তিশালী করার চেষ্টা করবো।
সরকার পরিকল্পিত ভাবে শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করছে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এমন মন্তব্যের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে আনিসুল হক বলেন, এটা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। এই সংসদের অধিবেশনেই শ্রম আইন পাশ হবে বলে তিনি জানান।
নিজ নির্বাচনী এলাকা কসবা ও আখাউড়া উপজেলা আওয়ামীলীগ কর্তৃক গণসংবর্ধনাসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ২দিনের সফরে সকালে আন্ত:নগর মহানগর এক্সপ্রেস ট্রেনে ঢাকা থেকে আখাউড়ায় আসেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
এসময় আওয়ামীলী, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, মহিলালীগসহ অঙ্গ সংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতাকমী আখাউডড়া রেলওয়ে ষ্টেশনে মন্ত্রীকে স্বাগত জানায়।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল, কসবা উপজেলা চেয়ারম্যান অ্যাড. রাসেদুল কাওছার জীবন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসরিন সফিক আলেয়া প্রমুখ।
উল্লেখ্য, কসবা-আখাউড়া সংসদীয় এলাকা থেকে টানা তিন বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ায় এবং টানা তিন বার আইনমন্ত্রী হওয়ায় শনিবার বিকালে আখাউড়া উপজেলা পরিষদ চত্বরে গণ সংবর্ধনা দিবে উপজেলা আওয়ামীলীগ। এর আগে গত ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে আওয়ামীলীগের মনোনয়নে আনিসুল হক এমপি নির্বাচিত হয়েছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
আন্তঃদেশীয় বাণিজ্য ও যাত্রীসেবার মান বাড়াতে শীঘ্রই আখাউড়া স্থলবন্দরে অবকাঠামোগত উন্নয়ন কাজ শুরু হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মানজারুল মান্নান।
আজ ২৬ অক্টোবর শনিবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া স্থলবন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে এসব কথা জানান তিনি। বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান বলেন, সরকার পরিবর্তনের পর সবকিছুই নতুনভাবে গঠন করতে হচ্ছে। তবে আশা করছি শীঘ্রই আখাউড়া স্থলবন্দরের উন্নয়নমূলক অবকাঠামোগত কাজগুলো শুরু হবে। এর ফলে আন্তঃদেশীয় বাণিজ্যে প্রসার ঘটবে। আর বাণিজ্য বাড়লে রাজস্বও বাড়বে।
তিনি আরো বলেন, আমদানি-রপ্তানি পণ্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে সরকারকে অনেক বিষয় বিবেচনায় নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হয়। এ বন্দর দিয়ে সব পণ্য আমদানির অনুমতি দিলে বাণিজ্য বাড়বে।
এ বিষয়টি আমরা আগেও উপস্থাপন করেছি। যখন বন্দরে অবকাঠামোগত সুযোগ-সুবিধা বাড়বে, তখন হয়তো সরকার সব ধরনের পণ্য আমদানি পণ্যের বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেবে।
মানজারুল মান্নান সংশ্লিষ্টদের কর্মকর্তাদের সাথে নিয়ে আখাউড়া স্থলবন্দরের যাত্রী পারাপার ও রপ্তানি বাণিজ্য কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।
এসময় চেয়ারম্যানের সঙ্গে ভারতের আগরতলাস্থ বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনার আরিফ মোহাম্মদ, স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য আতিকুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল ইসলাম, আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গাজালা পারভীন রুহি, আখাউড়া স্থলবন্দরের সহকারী পরিচালক মাহমুদুল হাসান, রাজস্ব কর্মকর্তা মো. ওয়াহিদুজ্জামান খান ও আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. খাইরুল আলম উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় পৃথক স্থানে বিশেষ অভিযান চালিয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় বিষ্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলায় ২ আওয়ামী লীগ নেতাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতারকৃতরা হলেন- ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া পৌর শহরের ১নং দুর্গাপুর এলাকার ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মৃত আহাম্মদ আলীর ছেলে মো. মোসলেম মিয়া ও উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের রাজেন্দ্রপুর ৯নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মৃত ফায়েজ মিয়ার ছেলে আলফাজ মিয়া।
গ্রেফতারকৃতদের আজ ১৪ নভেম্বর বৃহস্পতিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আদালতে সোপর্দ করা হয়। এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে থানা পুলিশ এ তথ্য জানায়। পুলিশ জানায়, পৃথক স্থানে অভিযান চালিয়ে বিষ্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলায় ২ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
আখাউড়া থানার ওসি মোহাম্মদ আবুল হাসিম গ্রেফতার হওয়ার বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, গ্রেফতাকৃতদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ষড়যন্ত্র এখনো বন্ধ হয়নি মন্তব্য করে জনগণকে সতর্ক থাকার আহবান জানিয়ে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক বলেছেন, যে কোন ছোটখাটো ব্যাপার নিয়ে বিএনপি-জামায়াত সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার করে দেশে এক অসন্তোষ সৃষ্টি করার চেষ্টা করে। আপনারা এ ব্যাপারে সতর্ক থাকবেন এবং এই চেষ্টা যদি কেউ করে সেই চেষ্টাকে আপনারা জানতে পারলে আইনের আওতায় আনার জন্য পদক্ষেপ নিবেন। আশা করি, আমরা যদি সজাগ থাকি, সচেতন থাকি বাংলাদেশ কাংক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছে যাবে।
আজ ২৭ জানুয়ারি শনিবার বিকেলে আখাউড়া উপজেলা পরিষদ মাঠে উপজেলা আওয়ামীলীগের উদ্যোগে প্রদত্ত গণসংবর্ধনায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। টানা তিন বার কসবা-আখাউড়া আসনে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন পেয়ে এমপি নির্বাচিত হওয়ায় এবং তৃতীয় মেয়াদে আইনমন্ত্রীর দায়িত্বপ্রাপ্ত হওয়ায় তাকে এ সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
বিএনপি-জামাতের সমালোচনা করে আইনমন্ত্রী আরও বলেন, প্রত্যেকবার যখন আমরা জনগণের ভোটে নির্বাচন দেই তখন বিএনপি-জামাত ষড়যন্ত্র শুরু করে। যাতে তারা পিছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় আসতে পারে। নির্বাচন যাতে বাংলাদেশে না হয়। গণতন্ত্র যেন বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠা না পায়। জনগণের সমর্থনে প্রত্যেকবার শেখ হাসিনা তাদের ষড়যন্ত্র ধ্বংস করেছেন।
তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের জনগণ প্রমান করেছে তারা শেখ হাসিনার সরকার চায়। আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ থেকে মধ্যম আয়ের দেশ হয়েছি। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ একটা উন্নত দেশ হিসেবে সারা বিশ্বে মর্যাদার আসনে বসবে। আপনারা জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্ত করে রাখলেই আমরা কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছে যাবো।
বিপুল ভোটে নির্বাচিত করায় আনিসুল হক কসবা-আখাউড়াবাসীকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, আপনার আমার জন্য দোয়া করবেন জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে যে দায়িত্ব দিয়েছেন তা যেন সঠিকভাবে পালন করতে পারি।
মৃত্যুর পূর্ব মুহুর্ত পর্যন্ত তিনি জনগণের পাশে থাকবেন বলে প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন আনিসুল হক।
উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন আশুগঞ্জ-সরাইল আসনের সদ্য সাবেক সংসদ সদস্য ড. অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজু। এসময় আওয়ামলীগের পক্ষে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল।
এর আগে বিকালে সংবর্ধনাস্থলে এসে পৌঁছলে মন্ত্রীকে ফুল বরণ নেয় আওয়ামীলীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
অনলাইন ডেস্ক :
হেফাজতে ইসলামের সাবেক কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক জামিনে মুক্তি পেয়েছেন।
আজ ৩ মে শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে তাকে কারাগার থেকে মুক্তি দেয়া হয়। পরে রিজার্ভ গার্ডে তাকে বসিয়ে রাখা হয় এবং বেলা ১১টার দিকে কারাগারের মূল ফটক থেকে তিনি বের হয়ে যান।
গাজীপুরের কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, গতকাল বৃহস্পতিবার মামুনুল হকের জামিনের কাগজপত্র কারাগারে এসে পৌঁছায়। পরে তা যাচাই-বাছাই শেষে আজ শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে মাওলানা মামুনুল হককে কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়।
জানা গেছে, মামুনুল হকের জিম্মাদার অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান চৌধুরী আসতে দেরি হওয়ায় তাকে প্রায় এক ঘণ্টা রিজার্ভ গার্ডে বসিয়ে রাখা হয়। পরে বেলা ১১ টার দিকে সাদা রঙের একটি গাড়িতে করে তিনি কারাগারের মূল ফটো থেকে বের হয়ে যান।
এ সময় মামুনুল হকের সঙ্গে ছিলেন তার ছেলে জিসান ও ভাগিনাসহ আরো কয়েকজন। এর আগে, বৃহস্পতিবার রাতে মামুনুল হক কারাগার থেকে মুক্ত পাবেন, এমন খবরে আলেম-ওলামারা কারা ফটকে ভিড় করেন। সন্ধ্যার পর থেকেই কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে ভিড় করতে শুরু করেন মামুনুল হকের সমর্থকরা।
চলারপথে ডেস্ক :
অন্তত তিন হাজার শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় খাতা পুনর্নিরীক্ষণে। এর মধ্যে নতুন করে জিপিএ ৫ পেয়েছেন ৩১৫ জন। অকৃতকার্য থেকে ৩৯৯ জন উত্তীর্ণ ও জিপিএ ৫ পেয়েছেন একজন। এ ছাড়া বিভিন্ন গ্রেডে ২ হাজার ৮৩৫ শিক্ষার্থীর ফলাফল পরিবর্তন হয়েছে।
খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ করা হয় ১০ মার্চ শুক্রবার। দেশের ১০টি শিক্ষা বোর্ডের মধ্যে ৯টির প্রকাশিত ফল বিশ্লেষণ করে এসব তথ্য জানা গেছে। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ফল এখনও বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়নি।
শিক্ষা বোর্ডের কর্মকর্তারা জানান, পুনর্নিরীক্ষণের আবেদনে উত্তরপত্রের চারটি বিষয় দেখা হয়। এগুলো হলো– উত্তরপত্রে সব প্রশ্নের সঠিকভাবে নম্বর দেওয়া হয়েছে কিনা, প্রাপ্ত নম্বর গণনা ঠিক হয়েছে কিনা, প্রাপ্ত নম্বর ওএমআর শিটে ওঠানো হয়েছে কিনা ও প্রাপ্ত নম্বর অনুযায়ী ওএমআর শিটের বৃত্ত ভরাট করা হয়েছে কিনা। কোনো প্রশ্নের উত্তরে পরীক্ষক যে নম্বর দিয়ে থাকেন, সেটি পরিবর্তনের সুযোগ নেই।
ঢাকা শিক্ষা বোর্ড ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার বলেন, করোনার পর এবার বেশি বিষয়ে পরীক্ষা হয়েছে। ফলে পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন বেশি পড়েছে। এখানে অস্বাভাবিক কিছু দেখছি না।
এবার ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে ফলাফলে সন্তুষ্ট না হয়ে খাতা পুনর্নিরীক্ষণে ৩১ হাজার ৫৭৪ শিক্ষার্থী আবেদন করেন। তাঁদের মধ্যে ৯১৩ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। নতুন করে জিপিএ ৫ পেয়েছেন ১৩৪ জন। অকৃতকার্য থেকে উত্তীর্ণ হয়েছেন ১৪৫ পরীক্ষার্থী। চট্টগ্রাম বোর্ডে অকৃতকার্য থেকে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৭৪ জন। নতুন করে জিপিএ ৫ পেয়েছেন ৫৫ পরীক্ষার্থী।
খাতা পুনর্নিরীক্ষণে সিলেট বোর্ডে অকৃতকার্য থেকে উত্তীর্ণ হয়েছেন ১৯ জন। নতুন করে জিপিএ ৫ পেয়েছেন ১১ পরীক্ষার্থী। রাজশাহী বোর্ডে নতুন করে উত্তীর্ণ ২৪ জন ও জিপিএ ৫ পেয়েছেন ২৫ পরীক্ষার্থী। ফল পরিবর্তন হয়েছে ৮৬ জনের। দিনাজপুর বোর্ডে ১৬৬ জনের ফল পরিবর্তন ও নতুন করে জিপিএ ৫ পেয়েছেন ৪৯ জন। অকৃতকার্য থেকে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৬৪ জন।
যশোর বোর্ডে ৯৩ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। নতুন করে জিপিএ ৫ পেয়েছেন ২৫ জন। আর অকৃতকার্য থেকে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৪৩ জন। কুমিল্লা বোর্ডে অকৃতকার্য থেকে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৪৪ শিক্ষার্থী। নতুন করে জিপিএ ৫ পেয়েছেন ৩২ জন । তাঁদের মধ্যে এক পরীক্ষার্থী অকৃতকার্য থেকে জিপিএ ৫ পেয়েছেন। খাতা পুনর্নিরীক্ষণে ময়মনসিংহ বোর্ডে অকৃতকার্য থেকে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৭ শিক্ষার্থী। নতুন করে জিপিএ ৫ পেয়েছেন ১০ পরীক্ষার্থী।
এ ছাড়া মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণে ফল পরিবর্তন হয়েছে ৪৯ শিক্ষার্থীর। নতুন করে জিপিএ ৫ পেয়েছেন ১০ জন। আর অকৃতকার্য থেকে উত্তীর্ণ হয়েছেন ১৫ শিক্ষার্থী।
এবার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় গড় পাস ৮৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ। মোট জিপিএ ৫ পেয়েছেন ১ লাখ ৭৬ হাজার ২৮২ জন।