চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে প্রায় ৩’শ বছরের প্রাচীন ‘নবীনগর বড় বাজার’ রক্ষায় নির্মানাধীন হাইওয়ে সড়কের এ্যালাইনমেন্ট পরিবর্তন করতে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দেয়া হয়েছে।
আজ ১৩ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে বাজারের ব্যবসায়ীসহ স্থানীয় লোকজন স্মারকলিপিটি প্রদান করেন। এর আগে তারা জেলা প্রশাসক কার্যালয় চত্বরে মিছিল শেষে মানববন্ধন করেন।
এ সময় বক্তব্য রাখেন নবীনগর বড় বাজার ব্যবসায়ী কমিটির সভাপতি মোঃ মনির হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল আলম জনি, জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস, ব্যবসায়ী গৌরাঙ্গ দেবনাথ অপু, বীরগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি জহির রায়হান প্রমূখ। বক্তারা বলেন, প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতির আলোকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ থেকে নবীনগর পর্যন্ত প্রায় ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ হাইওয়ে সড়ক নির্মিত হচ্ছে। প্রকল্পের এ্যালাইনমেন্ট অনুযায়ী নবীনগর অংশে নবীনগর বড় বাজারের ৫’শত দোকান অধিগ্রহনের আওতায় আসবে। তারা বলেন, নবীনগরের প্রধান অর্থনৈতিক বাণিজ্যিক কেন্দ্রস্থল এই বাজারটি ধ্বংস হলে অন্তত ৭ থেকে ৮ হাজার লোক বেকার হয়ে পড়বে। এ অবস্থায় তারা বাজারটি রক্ষায় সড়কের নকশা পরিবর্তন করে সড়কটি নির্মাণে সরকারসহ প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
জেলা প্রশাসক মোঃ হাবিবুর রহমান বলেন, সড়ক বিভাগের সাথে কথা বলে নকশা পরিবর্তনের সুযোগ থাকলে তা করা হবে।
প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালে আশুগঞ্জ-নবীনগর সড়কের নির্মাণকাজ শুরু করে সড়ক ও জনপথ বিভাগ। সড়কটি নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ৪শ ৩৬ কোটি টাকা।
বিশেষ প্রতিনিধি :
নবীনগরে আজ ৩ মে বুধবার উপজেলা পরিষদ হলরুমে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট এসডিজি বাস্তবায়নে অংশীজনদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মতবিনিময় সভায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একরামুল সিদ্দিক এর সভাপতিত্বে ও উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান জাকির হোসেন সাদেকের পরিচালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন মোহাম্মদ এবাদুল করিম বুলবুল এম.পি।
প্রধান আলোচক ছিলেন মো. আখতার হোসেন মুখ্য সমন্বয়ক (এসডিজি) প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়।
বিশেষ অতিথি ছিলেন জুয়েনা আজিজ সাবেক মুখ্য সমন্বয়ক (এসডিজি) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, ড. মো. কাউসার আহাম্মদ সদস্য সচিব পরিকল্পনা কমিশন, সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ, মো. মনিরুল ইসলাম, যুগ্ম সচিব (এসডিজি) প্রধানমন্ত্রী কার্যালয, মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক), উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. মনিরুজ্জামান মনির, মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নবীনগর সার্কেল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ সদস্য মো. নাসির উদ্দিন, শিউলি রহমান মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নবীনগর, সহকারি কমিশনার (ভূমি) মাহমুদা জাহান, নবীনগর থানার অফিসার ইনচার্জ সাইফুদ্দিন আনোয়ার সহ সরকারি- বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রধানগণ, বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
এই প্রথম স্বাধীনতার পর সরকারি ভাবে নবীনগর উপজেলায় চারজন সচিব পদমর্যাদার ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের যে অভীষ্ট লক্ষ্য তা মানুষের কাছে উপস্থাপন করার জন্য একসাথে উপস্থিত হয়েছেন। অতিথিগণ সকলেই এসডিজির ১৮ টি লক্ষ্যমাত্রা তা সুন্দর ও সাবলীল ভাবে সকলের নিকট উপস্থাপন করেন। এসডিজির বাস্তবাবনের মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে পরিনত হবে। আমরা সকলেই সমন্বিত ভাবে কাজ করলে বাংলাদেশকে একটি উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করার কাজটি ত্বরান্বিত করতে সহজ হবে।
উল্লেখ্য, ২০২২ সালে এসডিজির ১৮টি গোল্ড বাস্তবায়নে বাংলাদেশ প্রথম হওয়ায় জাতিসংঘ থেকে প্রধানমন্ত্রীকে পুরস্কার প্রদান করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
পশ্চিমাঞ্চলের ‘মোস্ট ওয়ানটেড’ ১৯ মামলার আসামি, মন্নাফ মিয়া ওরফে মনেক ডাকাতকে অবশেষে গ্রেফতার করেছে র্যাব। ১৫ মার্চ শনিবার রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার বড়িকান্দি মাজার এলাকা থেকে র্যাব-৯ এর সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) জিয়া লতিফুল ইসলামের নেতৃত্বে র্যাবের একটি দল তাকে গ্রেফতার করে। পরে তাকে নবীনগর থানায় হস্তান্তর করা হয়।
গ্রেফতারের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম) ওবায়দুর রহমান ।
এদিকে, উপজেলার পশ্চিমাঞ্চলে বসবাসরত লাখো মানুষের কাছে ‘মূর্তিমান আতঙ্ক’ খ্যাত মনেক ডাকাত আবারও গ্রেফতার হয়েছেন, এমন খবরে যেমন স্বস্তি বিরাজ করছে। তেমনি সে (মনেক) অতীতের মতো যেকোনো সময় আবারও জামিনে বের হয়ে এসে এলাকায় পুনরায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে পারে, এরকম আতঙ্কেও ভুগছেন উপজেলার পশ্চিমাঞ্চলবাসী।
নবীনগর থানার ওসি আবদুর রাজ্জাক বলেন, সম্প্রতি একটি বিয়ে বাড়িতে সংঘটিত সন্ত্রাসী হামলায় বাবা-ছেলেসহ ৪ জন গুলিবিদ্ধের ঘটনার মামলায় ‘মূল নায়ক’ হিসেবে তাকে গ্রেফতার দেখিয়ে আজ ১৬ মার্চ রবিবার চালান দেওয়া হবে। আশা করছি, এবার সহসা জেল থেকে সে ছাড়া পাবে না।
তিনি আরো জানান, চুরি, ডাকাতি, মাদক, হত্যাসহ বিভিন্ন অভিযোগে মোট ১৯ মামলার ‘মোস্ট ওয়ানটেড’ আসামি এই মনেক ডাকাত। পুলিশ বারবার অভিযান চালিয়েও তাকে এতোদিন খুঁজে পায়নি। অবশেষে র্যাব পুলিশের যৌথ অভিযানে শনিবার তাকে গ্রেফতার করা হলো।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার সলিমগঞ্জে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সাথে ধাক্কা লেগে ঘটনাস্থলে প্রাণ হারান স্বেচ্ছাসেবীকর্মী শিহাব উদ্দিন (২৫)। কারো রক্তের প্রয়োজনে ফোন দিলে, ছুটে যেতো রক্ত দিতে। এমন ফোন পেয়ে একজন মুর্মুর্ষ রোগীকে রক্ত দিতেই ছুটে যাচ্ছিলো মোটরসাইকেল যোগে।
আজ ২ ফেব্রুয়ারি রবিবার সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় গুরুতর আহতাব তার আপন চাচাতো ভাই ফরিদ মিয়ার ছেলে বোরহান উদ্দিন (২৪) কে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথিমধ্যে সেও মারা যায়। সে পৌর এলাকার আলীয়াবাদ গ্রামের রফিক মিয়ার ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শী রাসেল জানান, মোটরসাইকেলটি দ্রুতগতিতে এসে একটি গাছের সাথে ধাক্কা লাগে। স্থানীয়রা গুরুতর আহতাবস্থায় তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিহাবকে মৃত ঘোষণা করে। গুরুত্বর আহত বোরহানকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা প্রেরণ করেন।
নিহত শিহাবের পিতা রফিক মিয়া জানান, এখন আমারে কেডা ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাইবো। রক্ত দিতো গিয়া আমার পোলা শেষ হয়ে গেলো বলে তিনি বিপাল করছেন। নিহত বোরহানের বাবা ফরিদ মিয়া জানান, আমার বংশে দুই ভালো ছেলে আমাদের রেখে চলে গেছে।
নবীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ইলিয়াস আহম্মেদ জানান, শিহাব ঘটনাস্থলেই ও বোরহানকে ঢাকা নেওয়ার পথে মারা যায়। ব্লাডগ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা আজহারুল জানান, শিহাবের মা-বাবা অসুস্থ থাকার পরও তাকে কেউ রক্তের জন্য ফোন দিলে রক্ত দিতে ছুটে যেতো। দুইজন ছিল স্বেচ্ছাসেবী কর্মী।
নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবদুর রাজ্জাক বলেন, দুইজনের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শিহাব ঘটনাস্থলে ও বোরহানকে ঢাকা নেওয়ার পথে মারা যায়।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগরে একটি বিপণীবিতানে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ১২টি দোকান পুড়ে সম্পূর্ণ ভস্মিভূত হয়ে গেছে।
আজ ২২ নভেম্বর শুক্রবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলা সদরের নবীনগর পৌর মার্কেটে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি দল আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
নবীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজীব চৌধুরী জানান, বিকেলে নবীনগর উপজেলা সহকারী কমিশনারের কার্যালয়ের সামনে অবস্থিত পৌর মার্কেটের একটি দোকানে আগুন লাগে। পরে তা আশপাশের দোকানগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে। পরে খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি দল ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তিনি আরো জানান, কীভাবে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে সেটি এখনও নিশ্চিত নয়। আগুনে তেল, লেপ-তোষক ও ফার্মেসিসহ ১২টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
স্টাফ রিপোর্টার:
বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) আরো ১০টি পণ্যকে মান সনদের আওতায় এনেছে। বিএসটিআই’র সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী কাউন্সিলের ৩৭তম সভায় বাধ্যতামূলক মান সনদের তালিকায় ১০টি নতুন পণ্যকে মান সনদের অন্তর্ভূক্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। রোববার রাজধানীর তেজগাঁওস্থ বিএসটিআই’র প্রাধন কার্যালয়ে এই প্রতিষ্ঠানের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী কাউন্সিলের এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। শিল্পমন্ত্রী ও বিএসটিআই কাউন্সিলের চেয়ারম্যান নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন এ সভায় সভাপতিত্ব করেন। নতুন যে ১০টি পণ্য মান সনদের আওতায় আনা হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে ডিসপোজেবল ডায়াপারস, ফেসওয়াস, পেট্রোলয়িাম জেলি, রুটি (ফ্ল্যাটব্রেড/ টরটিলা), এ্যারোসলস, গিজার, শেভিং ফোম/জেল, আই কেয়ার, হেয়ার ডাইস লিকুইড ও শু-পলিশিং লিকুইড। বর্তমানে বিএসটিআই’র বাধ্যতামূলক মান সনদের আওতাভুক্ত পণ্যের সংখ্যা ২২৯টি। বিএসটিআই কাউন্সিলের প্রথম ভাইস চেয়ারম্যান শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার এমপি, দ্বিতীয় ভাইস চেয়ারম্যান শিল্পসচিব জাকিয়া সুলতানা এ সভায় উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া, এ সভায় শিল্প, স্বরাষ্ট্র, অর্থ, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ, বাণিজ্য, বস্ত্র ও পাট, তথ্য, কৃষি, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ, আইসিটি মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, তথ্য অধিদপ্তর, বাংলাদেশ টেলিভিশন, কৃষি গবেষণা কাউন্সিল, বিসিএসআইআর, আমদানি ও রপ্তানি নিয়ন্ত্রক, ইপিবি এবং এমসিসিআই, ক্যাবসহ কাউন্সিলের সদস্য প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন। বিএসটিআই’র মহাপরিচালক ও কাউন্সিলের সদস্য সচিব মোঃ আবদুস সাত্তার এ সভা পরিচালনা করেন।
সভাপতির বক্তৃতায় শিল্পমন্ত্রী বলেন, বিএসটিআই সকলের জন্য একটি আস্থার জায়গা তৈরি করেছে। পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণে বিএসটিআইকে আরও সক্রিয় ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। অভ্যন্তরীণ বাজার এবং রপ্তানির ক্ষেত্রে পণ্যের গুণগত মান নিয়ন্ত্রণ করা এবং মানসম্মত পণ্য উৎপাদনে সহায়ক ভূমিকা রাখতে হবে। তিনি বলেন, বর্তমান বিশ্বে হালাল পণ্যের সার্টিফিকেশন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিএসটিআইকে পণ্যের হালাল সার্টিফিকেশনের ক্ষেত্রে গুণগত মান ঠিক রেখে এগিয়ে যেতে হবে।
জনগণের স্বার্থ রক্ষার্থে প্রয়োজনে বিএসটিআইকে আরও কঠোর ভূমিকা পালন করার আহ্বান জানিয়ে কাউন্সিলের প্রথম ভাইস চেয়ারম্যান ও শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার বলেন, ব্যবসায়ীরা করোনা মহামারিকে পূঁজি করে অতিরিক্ত মুনাফা করেছে। তারা পণ্যে ভেজাল দিচ্ছে, সিন্ডিকেট করছে। তিনি বলেন, ১৭ কোটি মানুষকে রক্ষায় বিএসটিআইকে দায়িত্ব নিতে হবে। স্বাস্থ্যসম্মত খাবার নিশ্চিত করতে হবে। এ লক্ষ্যে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সাথে সমন্বয় রেখে পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণে বিএসটিআইকে কাজ করতে হবে।
কাউন্সিল সভার পরে শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বিএসটিআই’র ৯১ জন নবনিযুক্ত কর্মকর্তার নিয়োগ, যোগদান এবং প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, বিএসটিআই’র মহাপরিচালক, শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জনেন্দ্র নাথ সরকারসহ শিল্প মন্ত্রণালয় এবং বিএসটিআই’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।