অনলাইন ডেস্ক :
ল্যাপটপের কি-বোর্ড খারাপ হলে বা কয়েকটা ‘কি’ বিগড়ে গেলেই মুশকিল। জেনে নিন খারাপ হওয়া কি-বোর্ড কীভাবে ঠিক করবেন-
রিবুট : ল্যাপটপ রিবুট করুন। আসলে সফটওয়্যার না হার্ডওয়্যারের সমস্যা তা তো আমি বা আপনি বুঝব না, তাই ল্যাপটপ একবার রিবুট করে নেওয়া ভালো। অনেক সময় রিস্টার্ট করলে সমস্যা মিটে যায়।
কি-বোর্ড পরিষ্কার করুন : কি-বোর্ড সব সময় পরিষ্কার রাখতে হবে। ভালো করে কি-বোর্ড পরিষ্কার রাখলে খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা কমবে। আপাতত টুথপিক বা তুলোর বাড সরিয়ে খুঁচিয়ে নোংরা, ধুলো ময়লা বের করে নিতে পারেন। এতে আপনার ল্যাপটপের কি-বোর্ড অনেকদিন পর্যন্ত ভালো থাকবে।
কি-বোর্ড সেটিংস ঠিক করুন : ল্যাপটপের কি-বোর্ড সেটিংস ঠিক না থাকলেও সমস্যা হতে পারে। আগে সেখানে গণ্ডগোল আছে কিনা দেখুন। স্টার্ট মেনুতে গিয়ে সেখান থেকে কন্ট্রোল প্যানেলে যান। এবার কন্ট্রোল প্যানেলে কি-বোর্ড খুঁজে নিয়ে সেটিংস ঠিক করুন।
কি-বোর্ড ড্রাইভার আপডেট করুন : ল্যাপটপের স্টার্ট মেনুতে সার্চ বার টাইপ করুন। সার্চে ডিভাইস ম্যানেজার লিখুন। সার্চে যে নামগুলো উঠে আসবে সেখান থেকে কি-বোর্ড খুঁজে বের করুন। এবার কি-বোর্ড অপশনে রাইট ক্লিক করে প্রপার্টিস সিলেক্ট করুন। প্রপার্টিস থেকে ড্রাইভারে গিয়ে আপডেট ড্রাইভার করতে হবে। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করলেই নতুন ড্রাইভারের অপশন আসবে, সেটা ইনস্টল করে নিন।
আনইনস্টল ড্রাইভার : কি-বোর্ড ড্রাইভার আনইনস্টল করলেও সমস্যার সমাধান হতে পারে। একই প্রক্রিয়ায় ডিভাইস ম্যানেজারে যান। সেখান থেকে কি-বোর্ড খুঁজে বের করুন। যদি দেখেন কি-বোর্ড ড্রাইভারের পাশে ‘!’ এই চিহ্নটা আসছে, তাহলে বুঝতে হবে গণ্ডগোল। তখন আন-ইনস্টল করে পুনরায় রি-ইনস্টল করে নিতে হবে।
অনলাইন ডেস্ক:
আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য বিএনপিসহ দেশের সব রাজনৈতিক দলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, অপরাধ সংঘটন ও অগ্নিসংযোগের জন্য জাতির কাছে ক্ষমা চেয়ে বিএনপির আসন্ন সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা উচিত।
রাজধানীর তেজগাঁওয়ে দলের ঢাকা জেলা কার্যালয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রথম সভার সূচনা বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।
নির্বাচনের তপশিল ঘোষণা করা হয়েছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, নির্বাচনের দরজা সবার জন্য উন্মুক্ত। নির্বাচন করতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে হবে।
বিএনপি-জামায়াতের সহিংসতা ও গাড়িতে অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে মানুষ হত্যা ও জানমালের ক্ষতিসাধন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, তাদের (বিএনপি-জামায়াত) উচিত অপরাধের জন্য জাতির কাছে ক্ষমা চাওয়া এবং তারপরে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন তাদের অংশগ্রহণ করা।
আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যান শেখ হাসিনা অগ্নিসংযোগ ও সহিংসতায় ভয় না পেয়ে নিয়ম মেনে যথাসময়ে নির্বাচনের তপশিল ঘোষণা করার জন্য নির্বাচন কমিশনকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। এ সময় তিনি সময়মতো নির্বাচন যাতে সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হয় সেজন্য দেশবাসীর সহযোগিতা কামনা করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে এবং তাদের পছন্দের সরকার গঠনের জন্যই এ নির্বাচন। আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশী তাকে দেব’ স্লোগান দিয়ে আপনারা (নির্বাচনে) ভোট দিন।
যুব সমাজের প্রতি ইঙ্গিত করে শেখ হাসিনা বলেন, তার সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়ন করছে। এখন সবাই এর সুফল পাচ্ছে। এখন তার সরকার আগামীতে দেশকে স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তোলার প্রচেষ্টায় রয়েছে। তিনি বলেন, আমরা আশা করি, আমরা তাদের (তরুণদের) সহযোগিতা নিয়ে এটি করতে পারব।
তিনি প্রশ্ন তোলেন, যারা খুন করেছে এবং সাধারণ মানুষকে হত্যার পরিকল্পনা করেছে, তাদের জনগণ কেন ভোট দিতে যাবে, তাদের ওপর আস্থা রাখবে? জনগণ তাদের বিশ্বাস করে না, কারণ তারা খুনি ও ষড়যন্ত্রকারী হিসেবে চিহ্নিত।
নির্বাচন জনগণের অধিকার এবং এটা তাদের সাংবিধানিক অধিকার উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, নির্বাচনের সময় এসেছে এবং জনগণ ভোট দেবে। জনগণ ভোট দিয়ে যে দলকে নির্বাচিত করবে, সেই দলই সরকার গঠন করবে। তিনি বলেন, তারা (বিএনপি-জামায়াত) জনগণের ওপর আস্থা রাখতে ব্যর্থ হয়ে হামলা চালাচ্ছে।
অনলাইন ডেস্ক :
চলতি বছরের মধ্যে বাংলাদেশে চীনের বাণিজ্যিক ব্যাংকের শাখা খোলা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।
তিনি বলেন, গত মাসে আমরা তাৎক্ষণিক লেনদেনে (আরটিজিএস) চীনা মুদ্রাকে যুক্ত করেছি।
সেই সঙ্গে চীনের ব্যাংক যদি আসে, তাহলে আমাদের আমদানি-রপ্তানিতে আরও একটি মাইলফলক তৈরি হবে। চীনের ডেপুটি মিশন প্রধান কথা দিয়েছেন, চলতি বছরের মধ্যে বাংলাদেশে তাদের ব্যাংক শাখা খুলবে।
আজ ৪ ফেব্রুয়ারি রবিবার রাজধানীর একটি হোটেলে বিসিসিসিআই-ইআরএফ জার্নালিজম অ্যাওয়ার্ড বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, চীন এখন বাংলাদেশের অন্যতম বড় উন্নয়ন সহযোগী। তাদের সঙ্গে আমাদের বড় বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে। আমাদের আম আর সবজি চীনে রপ্তানি করে এ ঘাটতি কমাতে পারবো না; দরকার বিনিযোগ। চীনা বিনিয়োগকারীদের বলব, বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশ ভালো লোকেশন, রয়েছে বন্দর সুবিধা। ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলও তৈরি হচ্ছে। এসব জোনে তারা বিনিয়োগ করতে পারে।
তিনি বলেন, সামনে রমজান, আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ। চিনি, তেল আমাদের ৯০ ভাগ আমদানি করতে হয়। এসব পণ্য আমদানিতে ট্যাক্স কমানোর প্রস্তাবে প্রধানমন্ত্রী সম্মতি দিয়েছেন। এনবিআর যৌক্তিক পর্যায়ে নিয়ে এলে রমজানে ভোক্তারা এর সুবিধা পাবেন।
ভারত থেকে নিত্যপণ্য আমদানিতে প্রতিবন্ধকতা ছিল, তা দূর হয়েছে উল্লেখ করে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, আগামী রমজানে ব্যবহার করার মতো চিনি ও পেঁয়াজ যাতে সহজে দেশে আসতে পারে-এ বিষয়ে ভারতের বাণিজ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা হয়েছে। বিশেষ করে পেঁয়াজ ও চিনি টিসিবির মাধ্যমে এক কোটি পরিবারকে দেওয়া হচ্ছে। এর মাধ্যমে সরবরাহে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম ও বাংলাদেশে চীনের ডেপুটি মিশন প্রধান ওয়ান হুয়ালং। বক্তব্য রাখেন, ইআরএফ সভাপতি রেফায়েত উল্লাহ মৃধা ও বিসিসিসিআই সাধারণ সম্পাদক আল মামুন মৃধা। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন ইআরএফ সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম।
অনলাইন ডেস্ক :
দেশের বাজারে সয়াবিন তেলের দাম লিটার প্রতি ১০ টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। আগামী ১ মার্চ থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে।
আজ ২০ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক বৈঠক শেষে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, আগে ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ছিল ১৭৩ টাকা, এখন ১০ টাকা কমিয়ে তা ১৬৩ টাকা করা হয়েছে। এ ছাড়া খোলা সয়াবিন তেল আগে ছিল ১৬৯ টাকা। তা ১০ টাকা কমিয়ে ১৫৯ টাকা করা হয়েছে।
দ্রব্যমূল্য ও বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনা বিষয়ক টাস্কফোর্সের সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলেও জানান আহসানুল ইসলাম টিটু। তিনি বলেন, আগামী এক মার্চ থেকে নতুন এই দাম কার্যকর হবে।
নির্ধারিত দামে বিক্রি করা না হলে ১৯৫৬ সালের এসেনশিয়াল কমোডিটি অ্যাক্ট, ভোক্তা অধিকার আইন ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে প্রয়োজনে মামলা করা হবে বলেও জানান বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী।
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাবে, ১৮ ফেব্রুয়ারি রবিবার দেশের বাজারে প্রতি লিটার বোতলজাত ভোজ্যতেল বিক্রি হয় ১৭০ থেকে ১৭৩ টাকায়। এক বছর আগে এই দাম ছিল ১৮০ থেকে ১৮৫ টাকা।
এর আগে গত বছরের ৯ সেপ্টেম্বর ভোজ্যতেলের দাম লিটারে ৫ টাকা কমিয়ে ১৬৯ টাকা করা হয়েছিল।
অনলাইন ডেস্ক :
শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলায় হালিমা বেগম (৮১) নামে এক জীবিত বৃদ্ধাকে মৃত দেখিয়ে তার বয়স্ক ভাতা হস্তান্তরের অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় এক ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে। শরীয়তপুর ভেদরগঞ্জ উপজেলার রামভদ্রপুর ইউনিয়নের কোড়ালতলী গ্রাম এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগীর অভিযোগ, পারুল বেগম (৫৫) নামে এক মহিলার থেকে টাকা খেয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য জাহাঙ্গীর দালাল এ কাজ করেছেন। ফলে বিগত ৫ মাস যাবত তিনি ভাতা বঞ্চিত রয়েছেন। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী হালিমা বেগম।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, হালিমা বেগম রামভদ্রপুর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড কোরালতলী গ্রাম এলাকার মৃত আব্দুল শুকুর বেপারির স্ত্রী। তিনি অত্যন্ত গরিব হওয়ায় সাবেক চেয়ারম্যান শাজাহান ঢালী ওই বৃদ্ধার নামে বয়স্ক ভাতার কার্ড করে দেন।
ভুক্তভোগী হালিমা বেগম বলেন, আমি ভাতার কার্ড পাওয়ার পর থেকে তিন মাস পরপর ১ হাজার ৫শ টাকা করে পেয়েছিলাম। কিন্তু এখন আমার টাকার কোনো মেসেজ না আসায় আমি উপজেলা সমাজসেবা অফিসে গিয়ে জানতে পারি আমাকে মৃত দেখিয়ে পারুল বেগমের নামে ভাতার কার্ড করে দিয়েছেন মেম্বার জাহাঙ্গীর দালাল। সে টাকা খেয়ে এ কাজ করেছে। আমি গরিব মানুষ এক ছেলে প্রতিবন্ধী কোনোরকম খেয়ে না খেয়ে দিন কাটে, এই টাকা দিয়ে ওষুধ খেয়ে বেঁচে আছি। আমি মানবতার মা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে এর বিচার চাই।
তবে বিষয়ে মেম্বার জাহাঙ্গীর দালাল বলেন, ভুলবশত এটা হয়েছে, আমি নতুন করে হালিমার নামে বিধবা ভাতার ব্যবস্থা করে দিব।
রামভদ্রপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিপ্লব সিকদার বলেন, জীবিত মানুষ মৃত দেখিয়ে ভাতার কার্ড পরিবর্তনের বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমি সাংবাদিকদের মাধ্যমে জানতে পারি। তবে মেম্বার যদি করে থাকেন তাহলে খুবই খারাপ করেছে।
এ বিষয়ে উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. মিজান বলেন, কেউ যদি নাম পরিবর্তন করে তাহলে চেয়ারম্যানের রেজুলেশন লাগে। তবে আমি বিষয়টা সম্পর্কে অবগত নই।
এ বিষয়ে ভেদরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকা।।
বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলনে। আমন্ত্রিতদের মধ্যে রয়েছেন বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আব্দুল মঈন খান ও নজরুল ইসলাম খান।আজ শুক্রবার (২৩ ডিসেম্বর) সকালে আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধি দল নয়াপল্টনে বিএনপি কার্যালয়ে এসে আমন্ত্রণ জানায়। আমন্ত্রণপত্র গ্রহণ করেন বিএনপির দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সৈয়দ ইমরান সালে প্রিন্স।আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের সম্মেলনের অভ্যর্থনা কমিটির সদস্যরা বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আমন্ত্রণপত্র পৌঁছে দেন।এসময় বিএনপির স্বনির্ভরবিষয়ক সম্পাদক শিরিন সুলতানা ও ভারপ্রাপ্ত দপ্তর সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি দলকে বলেন, আমাদের সব নেতা কারাগারে। সম্মেলনে কীভাবে যাব? এর জবাবে আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম বলেন, এটা সরকারের ব্যাপার। আমরা দলের পক্ষ থেকে এসেছি। আমরা আশা করব আপনাদের প্রতিনিধি দল সম্মেলনে যাবে।