চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে উপ-নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
আজ ২৩ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার সকালে নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে ৩জন প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়। প্রতীক প্রাপ্তরা হলেন, মো. হেলাল উদ্দিন চশমা, শফিকুল আলম আনারস ও বিল্লাল মিয়া পেয়েছেন ঘোড়া প্রতীক।
জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও উপনির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাদেকুল ইসলাম জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে উপ-নির্বাচনে তফসিল ঘোষণার পর ৬জন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন। এরমধ্যে শেষ দিন ৩জন প্রার্থী মনোনয়ন দাখিল করেন। মনোনয়ন যাচাই-বাছাই শেষে বৈধ হওয়ায় তাদেরকে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ২০২২ সালের অক্টোবরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জয়লাভ করেন আল মামুন সরকার। এক বছর পূর্ণ হওয়ার মাত্র কয়েকদিন আগে ২০২৩ সালের ২ অক্টোবর মারা যান আল মামুন সরকার। তার মৃত্যুতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদটি শুন্য হয়ে পড়ে।
আগামী ৯ মার্চ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
সম্মেলনের দীর্ঘ একবছর পর ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় যুবলীগের ৪ টি ইউনিটের আংশিক কমিটি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখা। ইউনিটগুলো হচ্ছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা, সদর পৌরসভা, বিজয়নগর উপজেলা ও বাঞ্ছারামপুর উপজেলা।
জেলা যুবলীগের সভাপতি অ্যাড. মোঃ শাহানুর ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস আজ ২ মে বৃহস্পতিবার এ কমিটি ঘোষণা করেন।
ঘোষিত কমিটির নেতৃবৃন্দ হচ্ছেন সদর উপজেলা যুবলীগের আংশিক কমিটির সভাপতি মো. আলী আজম, সাধারণ সম্পাদক মো. জসিম উদ্দিন রানা ও যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. বিল্লাল আহমেদ। সভাপতি আলী আজম ও সাধারণ সম্পাদক জসীম উদ্দিন সম্মেলন পূর্ব কমিটিতে একই পদে ছিলেন। যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বিল্লাল আহমেদ ছিলেন সাংগঠনিক সম্পাদক।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা শাখা যুবলীগের আংশিক কমিটির সভাপতি আল-আমিন সওদাগর, সহ-সভাপতি আমজাদ হোসেন রনি, সহ-সভাপতি মো. এমরান হোসেন মাসুদ এবং সাধারণ সম্পাদক আকবর হোসেন লিটন।
বিজয়নগর উপজেলা যুবলীগের আংশিক কমিটির সভাপতি মো. রফিকুল ইসলাম, সহ-সভাপতি মুখলেসুর রহমান এবং সাধারণ সম্পাদক মো. রাসেল খান।
বাঞ্ছারামপুর উপজেলা যুবলীগের আংশিক কমিটির সভাপতি সমাপ্ত রঞ্জন সাহা, সহ-সভাপতি মো. জাকির হোসেন, সহসভাপতি মো. ইমতিয়াজ উদ্দিন বেলাল, সাধারণ সম্পাদক আবু নাছির উদ্দিন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. আলমগীর হোসেন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন টিপু এবং সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মাইন উদ্দিন।
আগামী ৬০ দিনের মধ্যে ৭১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করে জেলা যুবলীগের অনুমোদনের জন্য নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত বছরের ২৭ এপ্রিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা ও পৌসভা শাখা যুবলীগ, ২৮ এপ্রিল বিজয়নগর উপজেলা যুবলীগ ও ২৯ এপ্রিল বাঞ্ছারামপুর উপজেলা যুবলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
চলারপথে রিপোর্ট :
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) আসনে টানা তৃতীয় বার আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ব্যাপক প্রচারণা ও ভোটারদের উদ্বুদ্ধকরণে আখাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ কর্তৃক প্রচার ও প্রকাশনা কমিটি গঠন করা হয়েছে।
৪৩ সদস্য বিশিষ্ট এ কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল মমিন বাবুলকে আর সদস্য সচিব করা হয়েছে পৌর যুবলীগের সভাপতি মনির খানকে।
আখাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে- এই কমিটি নির্বাচনী আচরণ-বিধির সঙ্গে সঙ্গতি রেখে উপজেলায় নির্বাচনী প্রচার কার্যক্রম পরিচালনা করবে।
আখাউড়া উত্তর, দক্ষিণ, মোগড়া ও মনিয়ন্দ ইউনিয়ন থেকে ৫ জন করে এবং ধরখার ইউনিয়ন থেকে ৬ জন আর উপজেলা জেলা থেকে ১৫ জন এই কমিটির সদস্য করা হয়েছে।
নির্বাচনের প্রচার ও প্রকাশনা কমিটির সদস্যরা হলো। আবু কাউছার ভূঁইয়া, মোহাম্মদ মনির হোসেন, মোহাম্মদ জুয়েল খান, খাইরুল বাশার রিপু, জুয়েল রানা, মোঃ সিরাজুল ইসলাম ইমরান, এবিএম সাইদ হোসেন লিটন, জাহিদ হাসান, সাইফুল ইসলাম খাদেম (রুবেল), মোঃ হান্নান মিয়া, মোঃ রানা শরীফ, রুবেল আহমেদ, রাজেশ সাহা, মোঃ মোতাহার হোসেন, জয়ন্ত দাস, মোঃ সাদেকুল ইসলাম, মোঃ শওকত চৌধুরী, হাসান মাহমুদ পারভেজ, ইকবাল হোসেন, মোঃ মশিউর রহমান, হানিফ রানা, আতিক ভূঁইয়া, মোঃ তোফাজ্জল আলী উজ্জ্বল, কাজী শাহ আলম, বিএম ফরহাদ, মোঃ আনিছুর রহমান, মোঃ রাসেল মিয়া, শরিফুল ইসলাম জনি,রুকন উদ্দিন, মোঃ মুছা মিয়া, মোঃ মোজাম্মেল খান, মোঃ জাবের ভূঁইয়া, আব্দুল আজিজ, ইকবাল হোসেন, মোঃ রফিকুল ইসলাম সবুজ, হাফেজ মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, আল-আমীন ভূঁইয়া, শেখ ইয়াকুব রহমান খোকন, মোঃ লোকমান হোসেন, মোঃ ইয়াছিন খান (টুক্কু) ও ইকবাল হোসেন।
উপজেলা প্রচার ও প্রকাশনা কমিটির সদস্য সচিব ও পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মনির খান বলেন, প্রচারনায় সকলকে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করছেন আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দসহ উপজেলার সকল কেন্দ্র কমিটির লোকজন। আমরা মাইকিং পোষ্টারিং হেনবিল বিতরণ ঠিকঠাক মত সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে কিনা সে বিষয়টি দেখবাল করবো।
প্রচার ও প্রকাশনা কমিটির আহ্বায়ক ও উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল মমিন বাবুল বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আমাদের এই কমিটি। আমাদের দায়িত্ব এই উপজেলায় আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের নির্বাচনের প্রচার ও প্রচারনাকে বেগবান করা।
চলারপথে ডেস্ক :
চট্টগ্রামে যাত্রীবাহী বাসে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ ১৫ নভেম্বর বুধবার ভোরে চট্টগ্রাম মহানগরীর আকবর শাহ থানার অলংকার মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
তবে এটি নাশকতার ঘটনা নয় বলে দাবি করেছে পুলিশ। আকবর শাহ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মো. ওয়ালী উদ্দিন আকবর বলেন, এটি নাশকতা কিংবা অগ্নিসংযোগের ঘটনা নয়। যাত্রীবাহী বাসটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে চট্টগ্রামে আসে। রাত ৩টার দিকে একে খান মোড়ে যাত্রী নামানোর সময় গাড়িতে আগুন ধরে যায়। শর্টসার্কিট থেকে অগ্নিকাণ্ডটি ঘটতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এতে কেউ হতাহত হয়নি।
আগ্রাবাদ ফায়ার স্টেশনের সিনিয়র স্টেশন অফিসার খলিলুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে আগ্রাবাদ স্টেশনের দুইটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। রাত ৩টা ৪০ মিনিটে আগুন নেভানো সম্ভব হয়। বাসটিতে ইঞ্জিন ওভারহিট হয়ে অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে বলে জানান তিনি।
চলারপথে রিপোর্ট :
দীর্ঘ সময় ধরে চলতে থাকে অব্যাহত তীব্র তাপদাহে প্রাণী ও পরিবেশ ক্রমশ: উত্যপ্ত হয়ে উঠছে। যেখানে একটু ছায়ার জন্য হন্যে হয়ে ছুটছে মানুষ, সেখানে শুধু মাত্র পেটের দায়ে এক শ্রেণীর শ্রমজীবী মানুষ তীব্র রোদে পুড়ে শ্রম বিক্রি করছে।
জানা যায়, জেলার নাসিরনগর, সরাইলসহ বিভিন্ন এলাকায় চলতি মৌসুমের পাকা ধান কাটা শুরু হয়েছে। এসব ধান কেটে বাড়ি নিয়ে আসার জন্য বিপুল পরিমান শ্রমিকের প্রয়োজন। মাথা পিছু দাম দর যাই থাকুক না কেন পাকা ধান ঘরে আনতে হবে তাই শ্রমিক প্রয়োজন। এদিকে বাধ্য হয়ে প্রচন্ড গরম উপেক্ষা করে মাঠ থেকে ধান কেটে বাড়িয়ে নিয়ে আসছেন শ্রমিকরা বিনিময়ে পাচ্ছেন কিছু টাকা। কিন্তু এই গরমে তাদেরও রয়েছে প্রাণনাশের ঝুঁকি।
অপরদিকে জেলা শহরের আশেপাশের বিভিন্ন জায়গায় ভবন নির্মাণ অব্যাহত রয়েছে। এ সমস্ত নির্মাণ শিল্পে কাজ করছেন বিপুল সংখ্যক নারী পুরুষ। চলমান তাপদাহের প্রচন্ড গরম তাদের কাছে যেন কিছুই না। অথচ জীবিকার প্রয়োজনে প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে তারাও কাজ করছেন এই গরমে।
চলারপথে রিপোর্ট :
মুজিব বর্ষ উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় ৬৬২টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার পাচ্ছে আশ্রয়ণ প্রকল্প-২-প্রকল্পের আওতায় ঘর। এর মধ্যে রয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় ১০৫ টি পরিবার, আখাউড়া উপজেলায় ৮ টি পরিবার, নবীনগর উপজেলায় ১০০ টি পরিবার, বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় ১২৬ টি পরিবার, সরাইল উপজেলায় ৪৯ টি পরিবার, আশুগঞ্জ উপজেলায় ২০ টি পরিবার ও নাসিরনগর উপজেলায় ২৫৪টি পরিবার।
আজ ২০ মার্চ সোমবার দুপুরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম এই তথ্য জানান।
প্রেস ব্রিফিংয়ে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম বলেন, মুজিব বর্ষে বাংলাদেশের একজন মানুষও গৃহহীন থাকবেনা” মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এই ঘোষনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আশ্রয়ণ-২-প্রকল্পের আওতায় ‘ক’ শ্রেনীর ভূমিহীন (যাদের জমি নেই, ঘরও নেই) তাদের পুর্নবাসনের জন্য চতুর্থ পর্যায়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় চতুর্থ ৬৬২টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার পাবেন ঘর।
আগামী ২২ মার্চ বুধবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আশ্রয়ণ প্রকল্পের এসব ঘর হস্তান্তর উদ্বোধন করবেন।
প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের পর পর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৬৬২টি পরিবারকে ঘরের চাবি ও দলিল হস্তান্তর করা হবে। তিনি বলেন, লক্ষ্য অর্জিত হওয়ায় ওইদিন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৬টি উপজেলাকে “ভূমিহীন ও গৃহহীনমুক্ত ঘোষণা করবেন প্রধানমন্ত্রী। “ভূমিহীন ও গৃহহীনমুক্ত উপজেলাগুলো হচ্ছে বিজয়নগর উপজেলা, নাসিরনগর উপজেলা, সরাইল উপজেলা, বাঞ্ছারামপুর উপজেলা, আশুগঞ্জ উপজেলা ও আখাউড়া উপজেলা।
প্রেস ব্রিফিংয়ে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম আরো বলেন, ইতিমধ্যেই ঘরগুলোর নির্মান কাজ শেষ হয়েছে। ২ শতাংশ খাস জমিতে দুই কক্ষ বিশিষ্ট প্রতিটি আধা পাকা ঘরের নির্মাণ ব্যয় হয়েছে ২ লাখ ৮৪ হাজার ৫ শত টাকা। সব গুলো ঘর একই নকশায় তৈরী করা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ওইঘর গুলো নির্মাণ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ইতিমধ্যেই সুবিধাভোগী ভূমি ও গৃহহীনদের নামে ভূমির দলিল রেজিষ্ট্রি করা হয়েছে। কয়েকটি আশ্রয়ণ প্রকল্পের সামনে খোলা মাঠ রয়েছে। নির্মানকৃত প্রতিটি ঘরে বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়া হয়েছে।
জেলা প্রশাসক শাহগীর আলম আরো বলেন, বাংলাদেশে ভূমিহীনদের পূর্নবাসনের ক্ষেত্রে এটি একটি বিপ্লব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এদেশে কেউ গৃহহীন থাকবেন না। একটি বৈষম্যহীন সমাজ গঠনই বর্তমান সরকারের লক্ষ্য।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ রুহুল আমিন, জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ও সিনিয়র সহকারি কমিশনার গোলাম মুস্তফা মুন্না, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লাসহ জেলায় কর্মরত বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকগণ, জেলা থেকে প্রকাশিত বিভিন্ন দৈনিকের সম্পাদকগণ উপস্থিত ছিলেন।