চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া গুজব প্রতিরোধ এবং এর ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবেলায় করণীয় নিয়ে গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২ মার্চ শনিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবে সাউথ এশিয়া সেন্টার ফর মিডিয়া ইন ডেভেলপমেন্ট (সাকমিড) এর উদ্যোগে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় বক্তারা বলেন, ‘নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার তাগাদা থেকে বেশিরভাগ সময় না বুঝেই বিভিন্ন ভুল তথ্য ফেসবুকে শেয়ার করা হয়। আবার অনেকে উদ্দেশ্যমূলকভাবে গুজব ছড়িয়ে দিচ্ছে। এতে সমাজের অনেক ক্ষতি হচ্ছে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে নিজের ভেতর প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করতে হবে। আরো বেশি সচেতন হতে হবে। এটা করতে পারলে অনেকাংশে গুজব থেকে মুক্তি মিলবে।’
সাকমিড এর প্রোগাম অফিসার ইয়াসিন আহমেদের সঞ্চালনায় কর্মশালায় মূল বক্তব্য দেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা ও গণযোগাযোগ মাধ্যম বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক শেখ আদনান ফাহাদ।
এছাড়া অতিথি হিসেবে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আরজু, সাবেক সহ-সভাপতি পিযূষ কান্তি আচার্য, জেলা পরিষদ সদস্য প্রভাষক রুমানুল ফেরদৌসি। এছাড়া সাংবাদিক বিশ্বজিৎ পাল বাবু, সমাজকর্মী শামীম আহমেদ, ছাত্রলীগ নেতা আমেনা ভূঁইয়া প্রমুখ বক্তব্য দেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৩৩ কেজি গাঁজাসহ তিন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তর ও পুলিশ।
গতকাল শুক্রবার রাত ১০টায় এবং বিকেলে পৃথক অভিযানে কুমিল্লা সিলেট মহাসড়কের সদর উপজেলার গজারিয়া বাসস্ট্যান্ড এবং কসবা পৌর এলাকার টি.আলী বাড়ির মোড় থেকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেফতারকৃতরা হলেন মোঃ মনির হোসেন, মোঃ আকছান চৌধুরী ও মোঃ রাসেল মিয়া।
গ্রেফতারকৃত মনির হোসেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার পূর্ব মেড্ডার ইদ্রিস মিয়ার ছেলে, আকছান চৌধুরী সদর উপজেলার চান্দপুর গ্রামের পাঘাচং গ্রামের ফারুক চৌধুরীর ছেলে এবং রাসেল মিয়া জেলার কসবা উপজেলার বায়েক ইউনিয়নের কান্দারপাড় গ্রামের ফিরোজ মিয়ার ছেলে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তর,ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সহকারি পরিচালক মোঃ মিজানুর রহমান জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শুক্রবার রাত ১০টায় সদর উপজেলার গজারিয়া বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে একটি মোটর সাইকেলসহ মাদক ব্যবসায়ী মনির হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়।
এসময় অপর মাদক ব্যবসায়ী আকছান চৌধুরী পালিয়ে যায়। পরে মোটর সাইকেল থেকে ৩০ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। পরে মনির হোসেনের দেয়া তথ্য মতে আকছান চৌধুরীকে তার বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয়। এ ঘটনায় সদর মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এদিকে কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ মহিউদ্দিন জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শুক্রবার বিকেলে প্লাষ্টিকের পাইপের ভেতরে করে গাঁজা পাচারের সময় কসবা টি.আলীর বাড়ির মোড় থেকে মাদক ব্যবসায়ী রাসেল মিয়াকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে ৩ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় কসবা থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
এ যেন জীবন্ত পুতুল। যেন পুতুলে প্রাণের ছোঁয়া। গানের তালে তালে নাচছে পুতুল। দর্শকদের মুহুর্মুহু করতালি। মুখে হাসির ঝিলিক।
২৬ মার্চ মঙ্গলবার স্বাধীনতা দিবসের আয়োজনে পুতুল সেজে গানের সঙ্গে নেচেছে সূর্যমুখী কিন্ডার গার্টেনের শিশু শিক্ষার্থীরা।
সংখ্যায় ওরা ৪৮জন। সবাই সেজেছে পুতুলের সাজে। ওরা সবাই শিশু। মঙ্গলবার সকাল পৌণে দশটায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নিয়াজ মুহম্মদ স্টেডিয়ামে পুতুলের এই নাচ প্রদর্শিত হয়। জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সূর্যমুখী কিন্ডার গার্টেনের শিশু শিক্ষার্থীরা পুতুল নাচের ডিসপ্লে করে।
ডিসপ্লের শুরুতেই হাজারো উপস্থিতি জীবন্ত পুতুলদের করতালি দিয়ে স্বাগত জানায়। ডিসপ্লে চলাকালেও ছিলো বেশ উচ্ছ¡াস। পুতুল নাচের এ ডিসপ্লে জেলার বেশ আলোচনার জন্ম দেয়।
পুতুল নাচ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঐতিহ্য। তবে সেটা যেন বিলিনের পথে। তবে এই প্রথমবারের মতো জেলার কোনো বড় আয়োজনে শিশুদের পুতুল সাজিয়ে নাচানো হলো। এর আগে সূর্যমুখী কিন্ডার গার্টেন নিজেদের ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজনে শিশুদেরকে পুতুল সাজিয়ে নাচায়।
পুতুল নাচের অংশ নেওয়া মুনতাহা জানায়, সে আগে কখনো পুতুল নাচ দেখেনি। ডিসপ্লের জন্য বেশ কয়েকবার দেখেছে। এরপর প্রশিক্ষক তাদেরকে তৈরি করেছেন। এ নাচে অংশ নিতে পেরে সে বেশ খুশি।
কথা হয় অভিভাবক শ্যামল মোদক ও প্রিয়াংকা সাহার সঙ্গে। তারা বলেন, ‘আমাদের সন্তানরা এ আয়োজনের গর্বিত অংশীদার হতে পেরেছে। আমাদের খুব লাগছে। এ নাচের মধ্য দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঐতিহ্য ফুটে উঠেছে।
নাচের পরিকল্পনাকারি ও প্রশিক্ষক জিয়া আমিন জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুতুল নাচের ঐতিহ্য ফেরাতে এই প্রচেষ্টা। এতে তিনি অনেকটা সফল হয়েছেন বলে দাবি করেন।
এ ব্যাপারে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জেসমিন সুলতানা বলেন, ‘পুতুল নাচ আমাদের ঐতিহ্য। আমরা চাই শিশুরা ঐতিহ্যের সঙ্গে মিশে থাকুক। এ ধরণের আয়োজনকে সমৃদ্ধ করতে আমাদের সহযোগিতা থাকবে।’
স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ রুহুল আমীন বলেন, ‘শিশুরা পুতুল নাচের ডিসপ্লে বেশ চমৎকারভাবে উপস্থাপন করেছে। জেলা প্রশাসন তাদের পাশে থাকবে।’
চলারপথে রিপোর্ট :
নাছিমা আক্তার ও ফজিলা বেগম নামে দুই মহিলা মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
২১ ফেব্রুয়ারি বুধবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার রাধিকা বাজার এলাকা থেকে তাদেরকে গ্রেফতার করে জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সদস্যরা। এ সময় তাদের কাছ থেকে তিন কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত নাছিমা আক্তার ঢাকা জেলার কামরাঙ্গীচর এলাকার মোঃ বশির আহমেদের স্ত্রী ও ফজিলা বেগম ময়মনসিংহ জেলার দুবাউড়া উপজেলার কড়িগড়া গ্রামের আলাল মিয়ার স্ত্রী।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে মাদকদ্রব্য অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোঃ মিজানুর রহমান বলেন, বুধবার বিকেলে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রাধিকা বাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে এই দুই মহিলা মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়।
পরে বোরকা পরিহিত দুই মহিলার দেশ তল্লাশী করে ৩ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য আইনে সদর মডেল থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন উদযাপনে দু’দিনের কর্মসূচি পালন করবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগ। কর্মসূচির মধ্যে থাকবে আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী থাকায় বাদ জোহর মসজিদে মসজিদে দোয়া, মন্দির ও গীর্জায় সুবিধানজনক সময়ে প্রার্থনা, বাদ আসর সুর সম্রাট দি আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গনে মিলাদ ও কেককাটা। ২৯ সেপ্টেম্বর দুপুরের পর থেকে শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের পক্ষ থেকে বর্ণাঢ্য আনন্দ শোভাযাত্রা ও বিকালে বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে সমাবেশ।
আজ ১৬ সেপ্টেম্বর শনিবার সকালে শহরের হালদারপাড়াস্থ জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে ঘোষিত জেলা আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ এবং উপজেলা সভাপতি/সাধারণ সম্পাদকদের বৈঠক ও দুপুরে অনুষ্ঠিত বর্তমান কমিটির নেতৃবৃন্দ ও সাবেক জেলা আওয়ামী লীগ কমিটির নেতবৃন্দের বৈঠকে উপরোক্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপির সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল মামুন সরকারের সঞ্চালনায় এ সময় উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি হাজি মো. হেলাল উদ্দিন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, সাবেক কমিটির সহসভাপতি তাজ মো. ইয়াছিন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক গোলাম মহিউদ্দিন খান খোকন, সাংগঠনিক সম্পাদক এড. মাহবুবুল আলম খোকন, আবদুল হান্নান রতন, প্রচার সম্পাদক সৈয়দ নজরুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক তানজিন আহমেদ, তথ্য গবেষণা সম্পাদক সৈয়দ মিজানুর রেজা, অর্থ সম্পাদক মহসিন মিয়া, শ্রম সম্পাদক শেখ মো. মহসিন, ত্রাণ সম্পাদক শেখ মো. আনার, শিল্প বানিজ্য সম্পাদক শাহআলম, উপপ্রচার সম্পাদক স্বপন রায়, উপদপ্তর সম্পাদক মো.মনির হোসেন, কার্যকরী সদস্য সেলিম রেজা হাবিব, রেহেনা বেগম রানী,সৈয়দ মো. আসলাম, কাচন মিয়া, ফারুকুল ইসলাম, মাহমুদুর রহমান জগলু, শাহআলম, খোকন কান্তি আচার্য, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম ভূঞা, সাধারণ সম্পাদক এমএএইচ মাহবুব আলম, পৌর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, জেলা যুবলীগ সভাপতি এড. শাহানুর ইসলাম, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এড. তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি এড. লোকমান হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সাইদুজ্জামান আরিফ, জেলা পরিবহন শ্রমিকলীগ সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান তানিম, জেলা ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন শোভন।
এছাড়া সভায় জেলার বিভিন্ন উপজেলার সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকগণ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আজ ১৪ জুন বুধবার থেকে বৈকালিক স্বাস্থ্যসেবা শুরু হয়েছে। শুরুর দিনে আটজন রোগী এই সেবা নেন। তবে জানাজানি হলে দু’একদিনের মধ্যে রোগী আরো অনেক বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিকেল তিনটায় সেবা কার্যক্রম শুরু হলেও রোগী আসেন সাড়ে তিনটার পর।
পৌর এলাকার ফুলবাড়িয়ার মোঃ সেলিম এই সেবা কার্যক্রমের প্রথম রোগী। যিনি মাত্র ২০০ টাকা ভিজিট দিয়ে অর্থোপেডিক চিকিৎসককে দেখান এবং এমন উদ্যোগের প্রশংসা করেন।
হাসপাতাল সূত্র জানা গেছে, সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ি শুক্রবার বাদে সপ্তাহের ছয়দিন হাসপাতালে বৈকালিক স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া হবে। রোগীরা চিকিৎসকের সেবা নেওয়ার পাশাপাশি বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষাও করাতে পারবেন। বুধবার প্রথমদিন আটজন রোগী এ সেবা নেন। তবে কয়েকদিনের মধ্যেই রোগীর সংখ্যা অনেক বেড়ে যাবে বলে সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন।
সূত্র মতে, রোগীদেরকে সিনিয়র কনসালটেন্ট দেখাতে চারশ’ টাকা, জুনিয়র কনসালটেন্ট ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দেখাতে তিনশ’ টাকা এবং মেডিকেল অফিসার দেখাতে দু’শ টাকা ফি দিতে হবে। এছাড়া বিভিন্ন প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষাও করা হবে নির্ধারিত ওই সময়ে। বুধবার নয়জন চিকিৎসক সেবা দেয়ার কথা থাকলেও দু’জনকে পাওয়া যায়নি।
চর্ম ও যৌন রোগের চিকিৎসক ধীমান দেবনাথ বলেন, ‘হাসপাতালে বসে রোগীকে বাড়তি সেবা দিতে পারলাম এটাই তো বড় কথা। এমন উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই। তবে একই জায়গায় সকালে যেখানে পাঁচ টাকায় রোগী দেখা হয় সেখানে বিকেলে দুই থেকে চারশ’ টাকায় রোগীরা দেখাতে চাইবেন কি-না সে বিষয়টি উল্লেখযোগ্য।
অর্থোপেডিক চিকিৎসক চিকিৎসক সোলায়মান মিয়া বলেন, ‘সকালে দু’শর মতো রোগী দেখতে হয়। অনেকেই আছেন ভীড় দেখে চলে যান। তিনি আবার বেশি টাকা দিয়ে বাইরে দেখানোর মত সামর্থবান নন। এমন মধ্যবিত্ত যারা তাদের জন্য এ উদ্যোগ খুবই কাজে দিবে।
এ ব্যাপারে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাঃ মোঃ ওয়াহীদুজ্জামান বলেন, ‘বৈকালিক স্বাস্থ্যসেবার সব ধরণের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। দু’একদিনের মধ্যে পুরোদমে সেবা দেওয়া সম্ভব হবে। তবে রোগীর সংখ্যা বাড়তে একটু সময় লাগবে। প্রচারণার পর ঠিকই রোগীরা এ সেবা নিবেন।