চলারপথে রিপোর্ট :
বাঞ্ছারামপুরে দুর্গারামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ১৩ বছর ধরে ‘মিড ডে মিল’ বা দুপুরের খাবার দিচ্ছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপ। ২০১১ সালে সেখানকার শিক্ষার্থীদের জন্য এই কার্যক্রম চালু করা হয়।
ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এক বেলা করে নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার পাওয়ায় একদিকে যেমন তাদের পুষ্টির চাহিদা মিটছে, অন্যদিকে বাড়ছে উপস্থিতির হারও।
গত মঙ্গলবার বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, শিক্ষার্থীরা ক্লাস করছে। প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত সব শ্রেণির বেশিরভাগ শিক্ষার্থী উপস্থিত রয়েছে। শিক্ষকরা জানান, জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কোনো শিক্ষার্থী সাধারণত অনুপস্থিত থাকে না।
স্কুলে ক্লাস বিরতির সময় শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুষ্টিকর খাবার সরবরাহ করা হয়। সকাল ১১টার দিকে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণি, দুপুর ১২টায় তৃতীয় শ্রেণি এবং দুপুর ২টার দিকে চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের খাবার দেওয়া হয়।
এদিন দুপুরে শিক্ষার্থীদের জন্য বরাদ্দ ছিল এক প্যাকেট করে পুষ্টিকর বিস্কুট।
তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ্ আল মাহিন জানায়, তাদের বাড়ি থেকে কোনো খাবার আনতে হয় না। বিদ্যালয় থেকে নিয়মিত যে খাবার দেওয়া হয়, তা খেয়েই ক্ষুধা মিটে যায়।
চতুর্থ শ্রেণির মরিয়ম আক্তার জানায়, টিফিনের সময় বিভিন্ন রকমের খাবার দেওয়া হয়। এর মধ্যে আছে ডিম, রুটি, কলা, বিস্কুট, সিঙ্গারা ও ফল। টিফিনের সময় খাবার দেওয়া হয় বলে বাড়িতে গিয়ে খেয়ে আসতে হয় না। স্কুল ছুটি হলে তারপর বাড়ি যাই।
মাহিন ও মরিয়মের মতো অন্য শিক্ষার্থীরাও জানায়, স্কুলে পাওয়া খাবার দিয়েই তাদের ক্ষুধা মিটে যায়, টিফিনের সময় খাওয়ার জন্য বাড়ি যেতে হয় না। টিফিন নিয়ে মায়ের চিন্তাও থাকে না।
স্থানীয় অভিভাবকরা জানান, গ্রামীণ পর্যায়ে এমন একটি বিদ্যালয়ে নিয়মিত টিফিন দেওয়ায় তারা অনেক খুশি। বাচ্চাদের নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার দেওয়ায় একদিকে যেমন তাদের শারীরিক উপকার হচ্ছে, তেমনি বিদ্যালয়ের প্রতি তাদের আগ্রহ বেড়েছে। প্রতিদিনই খাবার দেয়। তাই এখন বাচ্চাদের ক্ষুধা লাগলো কি না সে চিন্তা করতে হয় না।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আকলিমা আক্তার বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপ আমাদের ছাত্রছাত্রীদের প্রতিদিনই টিফিন দিয়ে আসছে। এতে বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি বেড়েছে। পাশাপাশি লেখাপড়ার মানও ভালো হচ্ছে। শিক্ষার্থী ঝরে পড়াও অনেক কমে যাচ্ছে। আমরা বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের প্রতি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ।
বাঞ্ছারামপুর বসুন্ধরা ফাউন্ডশনের উপ-মহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) মো. মাইমুন কবির বলেন, ২০১১ সাল থেকে আমাদের গ্রুপের পক্ষ থেকে দুর্গারামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিয়মিত টিফিন দেওয়া হচ্ছে। সপ্তাহে দুদিন ডিম ও সিঙ্গারা, দুদিন কলা ও রুটি এবং একদিন বিস্কুট ও ফল দেওয়া হয়। আমাদের দেওয়া প্রতিটি খাবারই মানসম্মত। আমাদের টিফিন দেওয়ার কারণে অভিভাবকরা অনেকটাই স্বস্তিতে থাকেন। এ কারণে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতিও বেড়েছে।
স্টাফ রিপোর্টার:
বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) আরো ১০টি পণ্যকে মান সনদের আওতায় এনেছে। বিএসটিআই’র সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী কাউন্সিলের ৩৭তম সভায় বাধ্যতামূলক মান সনদের তালিকায় ১০টি নতুন পণ্যকে মান সনদের অন্তর্ভূক্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। রোববার রাজধানীর তেজগাঁওস্থ বিএসটিআই’র প্রাধন কার্যালয়ে এই প্রতিষ্ঠানের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী কাউন্সিলের এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। শিল্পমন্ত্রী ও বিএসটিআই কাউন্সিলের চেয়ারম্যান নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন এ সভায় সভাপতিত্ব করেন। নতুন যে ১০টি পণ্য মান সনদের আওতায় আনা হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে ডিসপোজেবল ডায়াপারস, ফেসওয়াস, পেট্রোলয়িাম জেলি, রুটি (ফ্ল্যাটব্রেড/ টরটিলা), এ্যারোসলস, গিজার, শেভিং ফোম/জেল, আই কেয়ার, হেয়ার ডাইস লিকুইড ও শু-পলিশিং লিকুইড। বর্তমানে বিএসটিআই’র বাধ্যতামূলক মান সনদের আওতাভুক্ত পণ্যের সংখ্যা ২২৯টি। বিএসটিআই কাউন্সিলের প্রথম ভাইস চেয়ারম্যান শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার এমপি, দ্বিতীয় ভাইস চেয়ারম্যান শিল্পসচিব জাকিয়া সুলতানা এ সভায় উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া, এ সভায় শিল্প, স্বরাষ্ট্র, অর্থ, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ, বাণিজ্য, বস্ত্র ও পাট, তথ্য, কৃষি, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ, আইসিটি মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, তথ্য অধিদপ্তর, বাংলাদেশ টেলিভিশন, কৃষি গবেষণা কাউন্সিল, বিসিএসআইআর, আমদানি ও রপ্তানি নিয়ন্ত্রক, ইপিবি এবং এমসিসিআই, ক্যাবসহ কাউন্সিলের সদস্য প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন। বিএসটিআই’র মহাপরিচালক ও কাউন্সিলের সদস্য সচিব মোঃ আবদুস সাত্তার এ সভা পরিচালনা করেন।
সভাপতির বক্তৃতায় শিল্পমন্ত্রী বলেন, বিএসটিআই সকলের জন্য একটি আস্থার জায়গা তৈরি করেছে। পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণে বিএসটিআইকে আরও সক্রিয় ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। অভ্যন্তরীণ বাজার এবং রপ্তানির ক্ষেত্রে পণ্যের গুণগত মান নিয়ন্ত্রণ করা এবং মানসম্মত পণ্য উৎপাদনে সহায়ক ভূমিকা রাখতে হবে। তিনি বলেন, বর্তমান বিশ্বে হালাল পণ্যের সার্টিফিকেশন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিএসটিআইকে পণ্যের হালাল সার্টিফিকেশনের ক্ষেত্রে গুণগত মান ঠিক রেখে এগিয়ে যেতে হবে।
জনগণের স্বার্থ রক্ষার্থে প্রয়োজনে বিএসটিআইকে আরও কঠোর ভূমিকা পালন করার আহ্বান জানিয়ে কাউন্সিলের প্রথম ভাইস চেয়ারম্যান ও শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার বলেন, ব্যবসায়ীরা করোনা মহামারিকে পূঁজি করে অতিরিক্ত মুনাফা করেছে। তারা পণ্যে ভেজাল দিচ্ছে, সিন্ডিকেট করছে। তিনি বলেন, ১৭ কোটি মানুষকে রক্ষায় বিএসটিআইকে দায়িত্ব নিতে হবে। স্বাস্থ্যসম্মত খাবার নিশ্চিত করতে হবে। এ লক্ষ্যে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সাথে সমন্বয় রেখে পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণে বিএসটিআইকে কাজ করতে হবে।
কাউন্সিল সভার পরে শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বিএসটিআই’র ৯১ জন নবনিযুক্ত কর্মকর্তার নিয়োগ, যোগদান এবং প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, বিএসটিআই’র মহাপরিচালক, শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জনেন্দ্র নাথ সরকারসহ শিল্প মন্ত্রণালয় এবং বিএসটিআই’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাঞ্ছারামপুরে ১ সন্তানের জননী, আছমা বেগম (২৭) নামে এক গৃহবধূর গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার দুপুরে উপজেলার উজানচর ইউনিয়নের রাধানগর গ্রামের স্বামীর বাড়ি থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়। আছমা বেগম রাধানগর গ্রামের প্রবাসী ইয়াছিন মিয়ার স্ত্রী।
এ ব্যাপারে উজানচর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কাজী জাদিদ আল রহমান জনি বলেন, স্থানীয়দের মাধ্যমে ঘটনাটি জানতে পেরেছি। এটি হত্যাকান্ড বলে স্থানীয়রা আমাকে জানিয়েছেন। পুলিশ গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছেন। ওই মহিলার ৪ বছর বয়সী একটা কন্যা সন্তান রয়েছে।
এ ব্যাপারে বাঞ্ছারামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আলম জানান, এলাকাবাসীর মাধ্যমে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছি। তিনি বলেন, স্থানীয়দের কাছে শুনেছেন আছমা বেগম সকাল ১০টার দিকে তার শ্বশুরকে পানি দিয়ে নিজ ঘরে চলে আসেন। সকাল ১১টার দিকে তার ৪ বছরের মেয়ে মাদরাসা থেকে ঘরে এসে দেখে তার মায়ের গলাকাটা লাশ পড়ে রয়েছে।
তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারনা করছি পারিবারিক কলহের জের ধরে ওই গৃহবধূকে হত্যা করা হয়েছে। তিনি বলেন, আমরা ময়নাতদন্তের জন্য তার লাশ জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাঠিয়েছি। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
অনুমিত হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম এমপি বলেছেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। অসহায় হতদরিদ্রদের কথা চিন্তা করে গুচ্ছগ্রাম তৈরি করে অসহায় হতদরিদ্রদের মনে শক্তি ও সাহস যুগিয়েছে। জায়গাসহ মানসম্মত পাকা বাড়ি নির্মাণ করে দলিলসহ মালিকানা হস্তান্তর করায় তাদের সামাজিক আত্মমর্যাদা বৃদ্ধি করেছে। দেশের লোক আজকে শান্তিতে বসবাস করছে। তিনি বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় থাকতে অর্থ পাচার করেছে। বিদ্যুৎ-এর নামে খাম্বা বানিয়ে কোটি কোটি টাকা লুটপাট করেছে। ক্ষমতায় আসার জন্যে পেট্রল বোমা মেরে মানুষ হত্যা করেছে। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগকে সুসংগঠিত পৃথিবীর ইতিহাসে এক বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। মানবতার মা শেখ হাসিনা আজ বিশ্ব নেত্রী।
মহান মে দিবসের বিশেষ আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বাঞ্ছারামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ কর্তৃক আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মো. সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মহি উদ্দিন আহমেদ, উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুল ইসলাম, মহিলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক জলি আক্তার, সহসভাপতি সায়েদুল ইসলাম বকুল ভূইয়া, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কবির হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী জাদিদ আল রহমান জনি, বাঞ্ছারামপুর পৌর মেয়র তফাজ্জল হোসেন, সহকারি কমিশনার ভূমি মো. নজরুল ইসলাম, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি মাহমূদূল হাসান ভূইয়া, উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি এমএস রানা, সাধারন সম্পাদক আঃ রাজ্জাক, বাঞ্ছারামপুর পৌর ছাত্রলীগ সভাপতি হিমেল সরকার, সাধারণ সম্পাদক সামুয়েল আহমেদ, কলেজ ছাত্রলীগ সভাপতি মাসুদ রানা, সাধারণ সম্পাদক আশিকুল ইসলাম মাসুদ প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম এমপি বলেছেন, জাতির জনক সারাজীবন বাঙ্গালীর অধিকার আদায় ও সেবার জন্য নিরলস চেষ্টা চালিয়ে গেছেন। লক্ষ্য ছিল বাংলাকে সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তোলা। বঙ্গবন্ধুর এই স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করার জন্য তার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে স্মার্ট সোনার বাংলা গড়ার কাজ করে যাচ্ছেন।
বৃহস্পতিবার বাঞ্ছারামপুর উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক আয়োজিত ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ (বাঞ্ছারামপুর) ঐচ্ছিক তহবিল থেকে অনুদান প্রদানকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তাজুল ইসলাম বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বাংলার মাটিতে পদ্মা সেতু, মেট্রো রেল, কর্ণফুলী টানেলসহ মেগা প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করে প্রমাণ করেছেন তার বিকল্প আর বাংলাদেশে কেউ-ই হতে পারে না।’
তিনি আরো বলেন, ‘সামনের নির্বাচনে পূর্বের ন্যায় জনগণ ভোট দিয়ে আবার আওয়ামী লীগ সরকারকে নির্বাচিত করে দেশের উন্নয়ন ও সুবিধা বঞ্চিত মানুষদের অধিকার আদায়ের জন্য সুযোগ করে দেবেন। জনগণই আমার শক্তি, আমি জনগণের সেবক।’
বাঞ্ছারামপুর উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা একি মিত্র চাকমার সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম, সহকারী কমিশনার ভূমি কাজী আতিকুর রহমান, সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুল ইসলাম, উপজেলা পরিষদ মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান জলি আমির, ভাইস চেয়ারম্যান সায়েদুল ইসলাম ভূঁইয়া বকুল, বাঞ্ছারামপুর পৌর মেয়র মো. তফাজ্জল হোসেন, উপজেলা প্রকৌশলী মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নূরে আলম, উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা পবিত্র চন্দ্র মন্ডল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও ছয়ফুল্লাকান্দি ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম তুষার, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও উজানচর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান কাজী জাদিদ আল রহমান জনি, স্বেচ্ছাসবক লীগের সভাপতি মাহমুদুল হাসান ভূইয়া প্রমুখ।