চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবায় পুলিশের অভিযানে অ্যাম্বুল্যান্স থেকে ৫০ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়েছে। এ সময় চারজনকে গ্রেফতার করা হয়। ৮ মার্চ শুক্রবার দুপুরে কসবা উপজেলার কসবা-সৈয়দাবাদ আঞ্চলিক সড়কের তালতলা এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়। অ্যাম্বুল্যান্সসহ তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- কুমিল্লা জেলার লাঙ্গলকোর্ট উপজেলার বাগমারা এলাকার কোরবান আলীর ছেলে শহিদ (৫৭), চাঁদপুর জেলার হাজিগঞ্জ উপজেলার মাইজের বাড়ি এলাকার জামাল হোসেনের ছেলে মো. হাবিব (২০), একই জেলার কচুয়া উপজেলার নিশ্চিন্তপুর মাদরাসা এলাকার আলী এক্কাবর এলাকার মো. ফরহাদ হোসেন (২৮), ময়মনসিংহ জেলার মাঠখোলা বাজার এলাকার রফিক হাসান ওরফে রবির ছেলে মো. জনি মিয়া (২১)।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে কসবা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. রাজু আহমেদ জানান, দুপুরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলার কসবা-সৈয়দাবাদ আঞ্চলিক সড়কের তালতলা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় অ্যাম্বুল্যান্সে ৫০ কেজি গাঁজা পাওয়া যায়। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
স্টাফ রিপোর্টার:
স্বাধীন সাংবাদিকতার ক্ষতি হয় বর্তমান সরকার এমন কিছু করেনি বলে মন্তব্য করেছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক। ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনের প্রসঙ্গ তুলে ধরে তিনি বলেছেন, এই আইন সাংবাদিকদের স্বাধীনতা হরণের জন্য নয়। সাইবার ক্রাইমকে আইনের আওতায় আনার জন্য করা হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে গতকাল শুক্রবার দুপুরে কসবা প্রেসক্লাবের দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন আনিসুল হক। সম্মেলনের উদ্বোধন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সদস্য সচিব জাবেদ রহিম বিজন।
আলোচনা সভায় মন্ত্রী বলেন, আমরা বাংলাদেশের সংবিধানে বিশ্বাসী, বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী। আমরা স্বাধীনতা, সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। আমরা কখনো চাইনা বাংলাদেশের সাংবাদিকতার স্বাধীনতা খর্ব হোক। জামিনের বিষয়ে সরকার নিম্ন আদালতে হস্তক্ষেপ করেছে, বিরোধী দলগুলোর এমন অভিযোগ সাংবাদিকেরা আইনমন্ত্রীর কাছে তুলে ধরেন। এ বিষয়ে তিনি বলেন, এটা ঠিক নয়। সরকার আদালতে হস্তক্ষেপ করে না। নিম্ন আদালতে বেল (জামিন) না পেলে মহানগর দায়রা আদালতে যাবে। তা ছাড়া ওখানে না হলে হাইকোর্টে যাবে, এটাই নিয়ম।
তত্ত্বাবধায়ক বা নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানসহ বিভিন্ন দাবিতে যুগপৎ আন্দোলন করে যাচ্ছে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো। কিন্তু আইনমন্ত্রীর সাফ কথা, সংবিধান অনুযায়ী আগামী নির্বাচন হবে। এর বাইরে যাওয়ার কোনো সুযোগ নাই। আনিসুল হক বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন সংবিধান অনুযায়ী যে সময় উল্লেখ আছে, সেই সময়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সংবিধানে যা নাই, তা হবে না। কেয়ারটেকার সংবিধান নেই, তা অবৈধ। সবাই নির্বাচনে আসেন। জনগণ যাকে চায়, তাকে ভোট দেবে। নেত্রী শেখ হাসিনার কারণে বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়িয়েছে, পরিষ্কার পানি ঘোলা করবেন না।
কসবা প্রেসক্লাবের সভাপতি আবদুল হান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কসবা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রাশেদুল কাওছার ভূঁইয়া, কসবা পৌরসভার মেয়র গোলাম হাক্কানী, সাবেক মেয়র এমরান উদ্দিন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান আবদুল আজিজ, কসবা উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মনির হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আজহারুল ইসলাম, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আনিসুল হক ভূঁইয়া, রুহুল আমিন ভূঁইয়া, কসবা পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি সফিকুল ইসলাম, উপজেলা ছাত্রলীগ আহ্বায়ক আফজাল হোসেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মন্ত্রী এমপিদের পরিবারের সদস্য ও নিকটাত্মীয়দের প্রার্থী না হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন দলীয় সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
দলীয় সভানেত্রীর বরাত দিয়ে আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের পত্রিকায় বিবৃতি দিচ্ছেন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর এ নির্দেশনার আমলে না নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন সায়েদুর রহমান স্বপন।
তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) আসনের সংসদ সদস্য আইনমন্ত্রী অ্যাড. আনিসুল হকের আপন ফুফাতো ভাই। গতকাল রবিবার মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন। স্বপন ছাড়াও কসবা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আরও দুইজন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
তারা হলেন, কসবা উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক, বর্তমান চেয়ারম্যান ও আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সাবেক এপিএস এড. রাশেদুল কাওসার ভূঁইয়া জীবন ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান রুহুল আমিন ভূইয়া। নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী ২১ এপ্রিল রবিবার অনলাইনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল। ভোটগ্রহণ হবে ২১ মে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সায়েদুর রহমান স্বপন কসবা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়ে অনেকদিন ধরেই প্রচার-প্রচারণা করে আসছেন। তিনি কুটি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের দীর্ঘদিনের সভাপতি ছিলেন। উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তাঁর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. রাশেদুল কাওসার ভূঁইয়া জীবন। তিনি মন্ত্রীর সাবেক একান্ত সচিব।
এড. রাশেদুল কাওসার ভূইয়া জীবন সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করেন, সায়েদুর রহমান স্বপন আইনমন্ত্রীর আপন ফুফাতো ভাই। তিনি মন্ত্রীর ভাই পরিচয় দিয়ে ভোটারদের প্রভাবিত করছেন। উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী এমপিদের আত্মীয়দের প্রার্থী না হতে দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশ দিয়েছেন। কিন্তু তিনি তা মানছেন না।
এ বিষয়ে সায়েদুর রহমান স্বপন সাংবাদিকদের বলেন, আমি মন্ত্রীর ফুফাতো ভাই। মন্ত্রীর পরিবারের আত্মীয় নই। আমি দলীয় প্রতীক নিয়েও নির্বাচন করছি না। আমি ৩০ বছর ধরে কুটি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি। কুটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলাম। আমি আমার অবস্থান থেকেই উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনে দাঁড়িয়েছি। তাছাড়া নির্বাচন না করার ব্যপারে দলীয় কোন লিখিত নির্দেশনা পাইনি। তাই নির্বাচন করতে আমার কোন বাঁধা নেই।
এ ব্যাপারে কসবা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা অমিত কুমার দাস বলেন, চেয়ারম্যান পদে তিন জন, ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ) পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
কসবায় ৬শ ৫৪ জন কার্ডধারীর মাঝে ন্যায্যমুল্যে টিসিবি পণ্য বিক্রয় করা হয়েছে। আজ ৩১ জানুয়ারি বুধবার সকাল থেকে উপজেলা চত্বরে বিআরডিবি কার্যালয়ের সামনে পৌর এলাকার নিম্ন আয়ের কার্ডধারীর মাঝে এসব পণ্য বিক্রয় করা হয়। টিসিবি পণ্য বিক্রয় কার্যক্রম উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ শাহরিয়ার মুক্তার।
এসময় উপস্থিত ছিলেন ট্যাগ কর্মকর্তা মোঃ শরিফুর রহমান, কসবা পৌরসভার প্যানেল মেয়র আবু জাহের, পৌর কাউন্সিলর বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ রঙ্গু মিয়া, কাউন্সিলর মোঃ ফোরকান উদ্দিন, মহিলা কাউন্সিলর লুৎফুন্নাহার রীনা, টিসিবি ডিলার মোঃ আবু কাওসারসহ অন্যান্যরা।
উপজেলা প্রশাসনের নির্দেশনা অনুযায়ী টিসিবি পণ্য বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠান মেসার্স আবু কাউসার এন্টারপ্রাইজের মাধ্যমে প্রতি উপকারভোগী কার্ডধারী ক্রেতার মাঝে ৪৭০ টাকায় তিন প্রকার নিত্যপন্য সয়াবিন তেল, মুসর ডাল ও চাউল বিক্রয় করা হয়। সকল ক্রেতাদের ২শ টাকায় ২ লিটার তেল, ১২০ টাকায় ২ কেজি ডাল ও ৫ কেজি চাউল ১৫০ টাকায় ন্যায্যমুলে দেয়া হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়া উপজেলাধীন ‘‘সেনাবাদী শহিদ মুক্তিযোদ্ধা সমাধি এবং গণকবর’’ এলাকা পরিদর্শনকালে জেলাপরিষদ চেয়ারম্যান যুদ্ধাহ বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার বলেছেন, ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের তীর্থভূমি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় দীর্ঘ নয়মাসের মুক্তিযুদ্ধে বিজয়নগর, আখাউড়া ও কসবা উপজেলার বিস্তৃর্ন সীমান্ত অঞ্চল সহ জেলার বিভিন্ন এলাকায় পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর সাথে মুক্তিযোদ্ধাদের ভয়াবহ যুদ্ধ সংগঠিত হয়েছে। এসব যুদ্ধে বিপুল সংখ্যক মুক্তিযুদ্ধা হতাহত হয়েছেন। অনেক স্থানে গণহত্যা সংগঠিত হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে লোকজনকে ধরে নিয়ে বধ্যভূমিতে নির্মমভাবে হত্যা করেছে। বর্তমান সরকার মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিকশিত করার লক্ষে, এসব যুদ্ধক্ষেত্র, শহীদ সমাধি, গণকবর ও বধ্যভূমি সংরক্ষণ এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সংগঠকদের স্মৃতি ফলক নির্মাণের নির্দেশনার প্রেক্ষিতে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাপরিষদ চলতি অর্থবছর থেকে এসব বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
তিনি গতকাল (বুধবার) আখাউড়া স্থলবন্দর সংলগ্ন ভারতীয় সীমান্তবর্তী সেনাবাদী শহীদ সমাধি ও গণকবর পরিদর্শন করে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এসময় তাঁর সাথে জেলাপরিষদ সদস্য সাইফুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। স্থানীয় বাসিন্দরা জানান, মুক্তিযুদ্ধের নয়মাসে বিভিন্ন যুদ্ধক্ষেত্রে নিহত প্রায় দুইশত শহীদ মুক্তিযোদ্ধাকে এখানে কবরস্থ করা হয়েছে, তাছাড়া এই এলাকায় পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী গণহত্যায় নিহত শহীদেরকেও এখানে দাফন করা হয়েছে। ভারতীয় সীমান্ত এলাকার শূন্য রেখায় গণকবরটি অবস্থিত হওয়ায়, ভারত সরকারের সম্মতির অভাবে অদ্যবধি এখানে স্মৃতি সৌধ নির্মাণ করা হয়নি।
জেলাপরিষদ চেয়ারম্যান এবিষয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি ও সম্মতি গ্রহণ করে চলতি অর্থবছরেই জেলাপরিষদ থেকে ‘‘সেনাবাদী শহীদ সমাধি ও গণকবর’’ সংরক্ষণে প্রকল্প বাস্তবায়নে তিনি প্রতিশ্রুতি প্রদান করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার কুটি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে ব্যালট পেপারে ভুল প্রতীক থাকায় দুপুরে স্থগিত হলো চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন।
আজ ২৮ এপ্রিল রবিবার দুপুরে কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ শাহরিয়ার মুক্তার চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন স্থগিতের বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।
জানা যায়, কুটি ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৯ জন, সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ১৩ জন ও সাধারণ সদস্য পদে ৩৫ জন প্রার্থী লড়াই করছেন। রবিবার সকাল ৮টা থেকে ১১টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ শুরু হয়। দুপুরের দিকে চেয়ারম্যান প্রার্থী ইউসুফ আহমেদ দেখতে পারেন ব্যালট পেপারে তার প্রতীক সিএনজিচালিত অটোরিকশার বদলে প্যাডেল চালিত ৩ চাকার রিকশা প্রতীক দেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে তার ভোটারা বিব্রত হচ্ছিলেন। দুপুর ১টার দিকে তিনি নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা বরাবর এই বিষয়ে একটি লিখিত অভিযোগ করেন। তার এই অভিযোগের বিষয়টি রিটার্নিং কর্মকর্তা নির্বাচন কমিশনকে অবহিত করেন। পরে সেখান থেকে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ শাহরিয়ার মুক্তার সাংবাদিকদের জানান, ব্যালট পেপারে প্রতীক সমস্যা হওয়ায় চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন। এই বিষয়ে পরবর্তীতে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
কসবা উপজেলার ইউনিয়নে মোট ভোটার ৩৩ হাজার ৪৩৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১৭ হাজার ৭৭৬ জন এবং নারী ভোটার ১৫ হাজার ৬৫৯ জন।