চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে হঠাৎ ঝড়ে উড়ে গেছে ঘরের চালা আর বৃষ্টিতে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ভুট্টা ও সবজি বাগান। বাতাসে মাদ্রাসার কাঁচ ভেঙ্গে তারাবি নামাজ পড়তে আসা আহত হয়েছেন ১০ মুসল্লি। বৃষ্টিপাতারে পরই উপজেলা সদর ছাড়া বাকি ১২৬টি গ্রামে বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ হয়ে যায়। এখন পর্যন্ত গ্রামাঞ্চলের বেশিরভাগ এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয়নি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২৩ মার্চ শনিবার রাত আটটা থেকে শুরু হয়ে থেমে থেমে ভোর রাত পর্যন্ত বৃষ্টিপাত হয়। বৃষ্টির কারণে জমির উঠতি ইরি বোর ধান, ভুট্টা, গম, সূর্যমুখীসহ বিভিন্ন ফসলের বেশ ক্ষতি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন কৃষকরা। এছাড়া নাসিরনগর-সরাইল-হবিগঞ্জ সড়কে গাছের ডালপালা পড়ে যানচলাচলের সাময়িক অসুবিধা হয়।
নাসিরনগর উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, ঝড়ো বাতাসে নাসিরনগরের ১৩টি ইউনিয়নে বিভিন্ন ফসল আক্রান্ত হয়। বিশেষ করে ভুট্টা, সূর্যমূখী ও গ্রীষ্মকালীন সবজির বেশি আক্রান্ত হয়েছে। শিলাবৃষ্টিতে বোরো আবাদও কিছু আক্রান্ত হয়েছে। কি পরিমান ফসলের ক্ষতি হয়েছে জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আল-মামুন বলেন, জেলা অফিসে ছয় হেক্টর ভুট্টা, সূর্যমূখী চার হেক্টর, গ্রীষ্মকালীন সবজি ক্ষতি হয়েছে বলে প্রতিবেদন পাঠিয়েছি। তবে বৃষ্টি যদি আর না হয় তাহলে আক্রান্ত ফসলের ক্ষয়ক্ষতি বেশি হবে না।
নাসিরনগর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আকস্মিক ঝড়ে উপজেলার দুইটি ইউনিয়নে তিনটি মাদ্রাসা ও কয়েকটি ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর মধ্যে উপজেলার বুড়িশ্বর ইউনিয়নের লক্ষীপুর গ্রামের দারুল কোরআন মাদ্রাসা ঘরের টিনের চালা পাশের একটি গাছের উপর ঝুলতে থাকে। একই গ্রামের বড় মসজিদের দেয়ালে ফাটল দেখা দেয়। এছাড়া পশ্চিম পাড়ার নূল মিয়া ও উত্তর পাড়ার রহিম মিয়ার ঘর ঝড়ে পড়ে যায়।
অপর দিকে নাসিরনগর উপজেলার কুন্ডা ইউনিয়নের কুন্ডা জামে মসজিদের তারাবি নামাজ পড়ার সময় বজ্রপাতের শব্দে জানালার কাঁচ ভেঙ্গে ১০ জন মুসল্লি আহত হয়। আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও স্থানীয় ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
নাসিরনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইমরানুল হক ভূইয়া বলেন, ঝড়-বৃষ্টিতে কি পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে এখনো জানা যায়নি। প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয়, কৃষি কার্যালয় থেকে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে ক্ষতির পরিমাণ বলা যাবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
সারা দেশের ন্যায় নাসিরনগরে বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তারা ১ ঘন্টা কর্মবিরতি কর্মসূচি পালন করেছে।
আজ ২৪ ডিসেম্বর মঙ্গলবার ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ খ্রিঃ সকাল ১১ টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ঘন্টা ব্যপী এ কর্মসূচি পালিত হয়। এ সময় বক্তরা অভিযোগ করে বলেন, কোন কোটা রাখা যাবে না ১০০% উপসচিব ও অন্যান্য পদ পরীক্ষার মাধ্যমে সব ক্যাডার থেকে নিতে হবে।
বক্তারা আরো বলেন, আজ কলমবিরতি কর্মসূচি পালনের পর আগামী বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত সব অফিসে স্ব স্ব কর্মস্থলের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হবে।
আগামী ৪ জানুয়ারি ঢাকায় সমাবেশের পর কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুযায়ী পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবেএ সময় উপস্থিত ছিলেন, প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মোহাম্মদ সামিউল বাছির, সিনিয়র কৃষি কর্মকর্তা আল মামুন, মৎস্য কর্মকর্তা ফাহিমুল আরেফিন, আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা ডাঃ সাইফুল ইসলাম, ডাঃ সুব্রত চক্রবর্তী, ডাঃ মোহাম্মদ রায়হান প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে ডেঙ্গু প্রতিরোধে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে নদী ও প্রকৃতির সুরক্ষা সামাজিক আন্দোলন তরী বাংলাদেশ নাসিরনগর উপজেলা শাখার পক্ষ থেকে লিফলেট বিতরণ কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।
আজ ২৮ অক্টোবর সোমবার দুপুরে নাসিরনগর উপজেলা সদরে এ কর্মসূচি পালিত হয়। সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাজী রবিউল সরোয়ারের উপস্থিতিতে লিফলেট বিতরণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ ইমরানুল হক ভূঁইয়া।
পরে তরী বাংলাদেশ এর নাসিরনগর উপজেলা শাখার আহবায়ক আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ ও যুগ্ম আহবায়ক শামীম আল মামুনের উপস্থিতিতে নাসিরনগরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে তরীর বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ ও সদস্যরা ডেঙ্গু প্রতিরোধে সচেতনতা মূলক লিফলেট বিতরণ করেন।
লিফলেট বিতরণ কর্মসূচিতে তরীর সদস্যদের পাশাপাশি বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, দৈনিক বাংলাদেশের আলো পত্রিকার নাসিরনগর প্রতিনিধি নিহারেন্দু চক্রবর্তী, দৈনিক আমার সংবাদ প্রতিনিধি মো. আরিফুল ইসলাম, দৈনিক সকালের সময় প্রতিনিধি হুমায়ুন কবির ভূঁইয়া প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে কালবৈশাখী ঝড়ে অন্তত ৪০টি বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্তসহ বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা লণ্ডভণ্ড হয়ে পড়েছে। ভেঙে গেছে পল্লী বিদ্যুতের প্রায় ১০টির মত খুঁটি ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বেশ কিছু ট্রান্সমিটার। অনেক গাছ ভেঙে সঞ্চালন লাইনের ওপর পড়ায় বিদ্যুৎ বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। এতে অন্তত ৬৫ হাজর গ্রাহকের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে পড়েছে।
৫ মে রবিবার রাত থেকে নাসিরনগর উপজেলার সদর ইউনিয়ন, নাসিরপুর, দাতমন্ডল, ধনকুড়া, কুলিকুন্ডা ও মন্নরপুর এলাকার উপর দিয়ে এ ঝড় বয়ে যায়।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ে বাড়িঘরের টিনের চালা উড়ে কয়েক কিলোমিটার দূরে আছড়ে পড়েছে। এছাড়া বেশকিছু দোকানপাট ও হাঁস, মুরগির খামারও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পাশাপাশি বিভিন্ন জায়গায় গাছপালা ভেঙে বিদ্যুতের তারের ওপর ঝুলে আছে। কিছু কিছু এলাকায় কয়েকটি শতবর্ষী কৃষ্ণচুড়া গাছের গোড়া ওপড়ে গেছে।
নাসিরনগর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, নাসিরনগরে কালবৈশাখী ঝড়ে সদরে ৯টি, কুলিকুন্ডা ৩টি, দাতমন্ডল ১০টি, নাসিরপুর ৫টি, ধনকুড়া ৪টি মন্নরপুর গ্রামে ৮-১০টি ও বুড়িশ্বর গ্রামে ৩টি ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
পল্লী বিদ্যুৎ অফিস সূত্রে জানা গেছে, কালবৈশাখী ঝড়ে বড়ঘাট এলাকায় পল্লী বিদ্যুতের ৩৩ কেবি লাইনের ১০টির মত খুঁটি ভেঙে বিদ্যুতের তারসহ মাটিতে পড়ে রয়েছে। অনেক গাছ বিদ্যুতের তারের ওপর পড়ে পুরো উপজেলার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। সকাল থেকে পল্লী বিদ্যুতের লোকজন সড়ক থেকে বিদ্যুতের খুঁটি ও তার অপসারণের কাজ শুরু করেছে।
নাসিরনগর পল্লীবিদ্যুৎ সমিতির জোনাল ম্যানেজার প্রকৌশলী আমজাদ হোসেন বলেন, রবিবারের কালবৈশাখী ঝড়ে খুঁটি ও মিটারও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আমরা জেলা অফিসে যোগাযোগের পর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে খুঁটি মেরামতের কাজ করছি। ঝড়ে ৩৩ কেভি বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বিকল্প পদ্ধতিতে বিদ্যুৎ সরবারহের চেষ্টা করা হলেও সে লাইনটি কাজ করছে না। ফলে রাত থেকে বিদ্যুৎ পাচ্ছেন না গ্রাহকরা।
চলারপথে রিপোর্ট :
নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে তারুণ্যের উৎসব‘২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে নাসিরনগরে “তারুণ্যের ভাবনায় আগামীর বাংলাদেশ” শীর্ষক দিনব্যাপী কর্মশালা আজ ১৬ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার সকালে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা শাহীনা নাছরিনের সভাপতিত্বে উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
উপজেলার ১০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ১০টি গ্রুপ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন। প্রতিটি গ্রুপে শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি শিক্ষক, সাংবাদিক, জনপ্রতিনিধি, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধি ও বিভিন্ন দফতরের কর্মকর্তাবৃন্দের ভাবনায় উঠে আসে কল্যাণমূলক রাষ্ট্র গঠনে করণীয় বিভিন্ন বিষয়। “এসো দেশ বদলাই, পৃথিবী বদলাই’ এই প্রতিপাদ্যে তারুণ্যের ভাবনায় আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে এ কর্মশালায় অগ্রণী ভূমিকা রাখবে এমনটাই প্রত্যাশা করেন কর্মশালায় অংশগ্রণকারীরা।
কর্মশালায় জনপ্রতিনিধিসহ উপজেলার বিভিন্ন কলেজ, মাদ্রাসা, মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাগণ অংশগ্রহণ করেন।
সভাপতির বক্তব্যে উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা শাহীনা নাছরিন বলেন আজকের তরুণরাই আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে এবং আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে তারুণ্যের উদীয়মান শক্তি নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে এবং দেশ ও জাতীয় কল্যাণে কাজ করতে হবে।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো: মাজহারুল হুদার সঞ্চালনায় কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন সহকারী কমিশনার ভূমি কাজী রবিউস সারোয়ার, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো: ইমরান হোসাইন, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা: সামিউল বাছির,থানার ওসি তদন্ত হাসান জামিল খান, উপজেলা প্রকৌশলী মো: জাকির হোসেন, উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মুহাম্মদ মাহাবুব উল আলম, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: আবদুল কাদির, বুড়িশ্বর ইউপি চেয়ারম্যান ইকবাল চৌধুরী, প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হক সবুজ ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধি সাইফুজ্জামান জনি প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহত ও শহীদদের স্মরণে নাসিরনগরে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২৭ নভেম্বর বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে উপজেলা নির্বাহী অফিসার শাহীনা নাছরিনের সভাপতিত্বে ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) রবিউস সারোয়ারের সঞ্চালনায় আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে বক্তব্য রাখেন উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা অভিজিৎ রায়, থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ হাসান জামিল খান, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ডিজিএম প্রকৌশলী আমজাদ হোসেন, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা রাখেশ পাল, উপজেলা ইমাম সমিতির সভাপতি মুফতি মুখলেছুর রহমান, উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক আকতার হোসেন ভূইয়া, ছাত্র প্রতিনিধি মোঃ সাইফুজ্জামান জনি, খালেদ সাইফুল্লাহ সোহাগ, মোহাম্মদ ওয়াসিম উদ্দিন, মোবাস্বির রহমান।
এছাড়াও আলোচনা সভায় বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে আহত ও শহীদদের স্মরণে স্মৃতিচারণ করেন তাদের পরিবারের সদস্যরা।
আলোচনা ও দোয়া মাহফিলে সরকারি কর্মকর্তা, বিভিন্ন পর্যায়ের প্রতিনিধি, ছাত্র-জনতা ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত ও শহীদের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনা সভা শেষে নিহতদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় এবং আহতদের দ্রæত সুস্থতা কামনা করে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
দোয়া মাহফিল পরিচালনা করেন উপজেলা কমপ্লেক্স জামে মসজিদের খতিব মুফতি মুখলেছুর রহমান।