চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে ড্রেজার দিয়ে অতিরিক্ত বালু উত্তোলন ও অবৈধভাবে নদীর পাড় থেকে মাটি কাটার দায়ে ৫ লাখ টাকা জরিমানা ও তিনজনকে ৬ মাস করে সাজা দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
সোমবার দুপুরে উপজেলার জাফরাবাদ ও চর মানিকনগর এলাকায় পৃথক অভিযান পরিচালনা করে সাজা ও জরিমানা প্রদান করেন নবীনগর ইউএনও তানভীর ফরহাদ শামীম।
ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনাকারী নবীনগর ইউএনও তানভীর ফরহাদ শামীম জানান, উপজেলার বড়িকান্দি ইউনিয়নের জাফরাবাদ এলাকায় সরকার নির্ধারিত ড্রেজার মেশিনের চেয়ে অধিক ড্রেজার মেশিন দিয়ে নদী থেকে বালু উত্তোলন করছে- এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় নিয়ম বহির্ভূতভাবে বালু উত্তোলন করায় দায়ে একজনকে আটক করা হয়। পরে ভ্রাম্যমান আদালত বালু উত্তোলন করার দায়ে ইজারাদারের প্রতিনিধি সাদেক মিয়াকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
তিনি আরো জানান, আরেক অভিযানে উপজেলার চর মানিকনগর এলাকার মেঘনা নদীর পাড়ে অবৈধ ড্রেজার মেশিন দিয়ে নদীর পাড় থেকে মাটি কাটার সময় বাদশা মিয়া, জসিম উদ্দিন ও ইকবাল হোসেনকে আটক করা হয়। পরে তাদের তিনজনকে ৬ মাস করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিটঘরে ধর্ষক সন্দেহে আব্দুল খালেক নামে এক যুবককে গণপিটুনি দেওয়ার প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২৪ মার্চ সোমবার সকাল ১১টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার বিটঘর ইউনিয়নে বিক্ষোভ মিছিলটি বিটঘর উত্তর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শুরু হয়ে বিটঘর বাজার প্রদক্ষিণ করে বিটঘর ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ের সামনে এসে এক প্রতিবাদ সমাবেশে মিলিত হয়।
প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিটঘর গ্রামের মোঃ জসিম, এনামুল ইসলাম, মাসুক মিয়া, ইকবাল হোসেন, মোঃ দুলাল, জেসমিন আক্তার, ইয়াছমিন আক্তার, ফাতেমা বেগম, সাজেদা বেগম, রোজিনা আক্তার ও শেফালি আক্তার। বক্তারা বলেন, আব্দুল খালেক একজন বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ছেলে। বুদ্ধি প্রতিবন্ধী আব্দুল খালেককে গত ১৯ মার্চ সন্ধ্যায় বাড়ি থেকে ঢেকে এনে ধর্ষক সন্দেহে স্থানীয় ছাত্র-জনতা তাকে গণপিটুনি দেয়। তারা বলেন, ঐদিন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান খালেককে ছাত্র-জনতার গণপিটুনি থেকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর কাছে তুলে দেয়। বর্তমানে সে এখন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী আব্দুল খালেককে নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানান।
বিটঘর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেহেদী জাফর দস্তগীর জানান, ঐদিন ধর্ষণ চেস্টার ঘটনাটি শুনে আমরা আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার আগেই ছাত্র-জনতা খালেককে ধরে এনে গণপিটুনি দেন। বিষয়টি নিয়ে ধোয়াশা আছে। আমি চাই প্রশাসনের তদন্তের মাধ্যমে সঠিক ঘটনাটি বেরিয়ে আসুক।
চলারপথে রিপোর্ট :
আজ ২৩ জুন শুক্রবার বাংলার স্বাধীকার আন্দোলন থেকে শুরু করে প্রতিটা লড়াই-সংগ্রামে অগ্রণী ভূমিকা রেখে আসছে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ।
আজ ২৩ জুন দলটির ৭৪ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী।
সারা দেশের ন্যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলা আওয়ামীলীগ দিনটি যথাযথ মর্যাদায় উদযাপন করে।
দলীয় অফিসের সামনে জাতীয় পতাকা ও সংগঠনের পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে দিনের কর্মসূচি শুরু করে। একটি শুভেচ্ছা র্যালি শহরের প্রধান প্রধান সড়কে প্রদক্ষিণ করে উপজেলা পরিষদে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু ভাস্কর্যে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে, পরবর্তী সময়ে দলীয় আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে এক আলোচনা সভা শেষে জন্মদিনের কেক কাটেন।
অনুষ্ঠানে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির অনুপস্থিতিতে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জহির উদ্দিন চৌধুরী সাহান।
প্র্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া ৫- নবীনগর আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য মোহাম্মদ এবাদুল করিম বুলবুল।
জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিনের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. মনিরুজ্জামান মনির, পৌরসভার মেয়র অ্যাডভোকেট শিব শংকর দাস, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট সুজিত কুমার দেব, ভাইস চেয়ারম্যান জাকির হোসেন সাদেক।
এ সময় উপস্থিত উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মোশাররফ হোসেন সরকার, বীরগাও ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান নিয়াজুল হক কাজল, সাবেক মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম নজু, ধর্মবিষয়ক সম্পাদক ডাক্তার শফিকুর রহমান, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক কবির আহমেদ, উপপ্রচার সম্পাদক প্রণয় কুমার ভদ্র পিন্টু, কার্যকরী সদস্য সাইফুর রহমান সোহেল, উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, আওয়ামী লীগের সদস্য শামিম রেজা, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি- সাধারণ সম্পাদক, উপজেলা ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ শ্রমিক লীগের শত শত নেতৃবৃন্দ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসকের অবহেলায় আশা নামে ৩ মাসের এক শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটে। আশা উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নের কনিকাড়া গ্রামের আশ্রাফ মিয়ার মেয়ে।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, গত দুইদিন ধরে ঠাণ্ডাজনিত সমস্যায় ভুগছিল শিশু আশা। পরে মঙ্গলবার বিকেল ৩টায় শিশুটিকে নবীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসে তার পরিবার। জরুরি বিভাগে কোনো চিকিৎসক না থাকায় হাসপাতালের দ্বিতীয় তলায় শিশু বিশেষজ্ঞের কাছে প্রেরণ করা হয়। কিন্তু সেখানেও চিকিৎসক ছিল না। পরে দ্বিতীয় তলা থেকে জানানো হয় চিকিৎসকের কোয়ার্টারে নিয়ে যেতে। চিকিৎসক সেখানে রোগীর চিকিৎসা দিচ্ছিলেন।
পরে ৫ মিনিট অপেক্ষার পর পরিবারের লোকজনের অনুরোধে রোগীকে দেখে পুনরায় দ্রুত নবীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে অক্সিজেন দেওয়ার পরামর্শ দেন। তখন জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক সামিহা সুলতানা শিশুটিকে পরীক্ষা করে মৃত ঘোষণা করেন। প্রায় ১ ঘণ্টা শিশুটিকে নিয়ে হাসপাতালে ছোটাছুটি করেও কোনো সেবা পাননি। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের অবহেলায় শিশু আশার মৃত্যু হয়েছে বলে তার পরিবার দাবি করে।
মৃত শিশুর মামা আমজাদ হোসেন বলেন, বাচ্চাটি সুস্থ ছিল। হাসপাতালে নিয়ে প্রথমে জরুরি বিভাগে যায়। সেখানে ডাক্তার না থাকায় দ্বিতীয় তলায় যেতে বলে। দ্বিতীয় তলায় গেলে নিচ তলায় পাঠায়। নিচতলা থেকে পুকুর পাড় কোয়ার্টারে পাঠায়। প্রায় ১ ঘণ্টা পর জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন। চিকিৎসকের অবহেলায় শিশুটি মারা গেছে।
উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার মো. শফিকুল ইসলাম জানান, দ্বিতীয় তলায় যাওয়ার কথা আমি বলিনি, হয়তো আমার আশপাশে থাকা অন্য কেউ বলে থাকতে পারে। এ সময় হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসকের দায়িত্বে ছিলেন চিকিৎসক সামিহা সুলতানা।
তিনি জানান, ৩টা ৪৫মিনিটে বাচ্চাটিকে আমার কাছে নিয়ে আসে। আমি যখন বাচ্চাটিকে দেখি তখন হার্ট সাউন্ড পাইনি। চোখের আলোর কোনো রিঅ্যাকশন পাইনি। শ্বাস নিচ্ছিল না। তখন কনফার্ম হওয়ার জন্য ইসিজি পরীক্ষা করতে বলি। ইসিজি পরিক্ষায় শিশুটি বেঁচে আছে, এমন কিছু দেখিনি। তারপর শিশুটি মৃত বলে ঘোষণা করি।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. কিশালয় সাহা জানান, শিশুটির পরিবার নবীনগর থানায় অভিযোগ করতে গেলে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আমাকে অবগত করেন। পরে উভয়পক্ষের কথা শুনে বুঝতে পারি রোগীর পরিবার জরুরি বিভাগের চিকিৎসককে বুঝিয়ে বলতে পারেনি। তারা শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসককে দেখাতে চেয়েছিল। কিছুক্ষণ পরে ডা. সামিহার কাছে গেলে পরীক্ষা করে শিশুটি মৃত ঘোষণা করেন। তদন্ত করে অবহেলায় যদি শিশুটির মৃত্যু হয়, তাহলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
নবীনগরে বিদ্যুৎপৃষ্টে ফয়সাল নামে এক ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল উপজেলার সলিমগঞ্জ ইউনিয়নের বাড়াইল গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ফয়সাল বাড়াইল গ্রামের মিজান মিয়ার ছেলে।
স্থানীয়রা জানায়, ফয়সাল পেশায় ইলেকট্রিশিয়ান।
বিকেলে ফয়সাল, হুমায়ূন মিয়ার একটি ভবনে ড্রিল মেশিন দিয়ে ওয়ারিংয়ের কাজ করার সময় হঠাৎ বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়। পরে স্থানীয়রা তাকে অসংখ্যজনক অবস্থায় উদ্ধার করে সলিমগঞ্জ অলিউর রহমান জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগরে লাইফ জ্যাকেট বিহীন স্পীডবোট চালানোসহ অতিরিক্ত যাত্রী বোঝাই করে নৌ-যান চলাচলের অভিযোগে ৮টি মামলায় ১৭ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এসময় উপজেলার মধ্যপাড়ায় একটি অবৈধ খনন যন্ত্র জব্দ করা হয়।
২ মার্চ বৃহস্পতিবার রাত ৯ টার দিকে উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ও নবীনগর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মাহমুদা জাহান এই ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিন নবীনগর লঞ্চঘাট থেকে স্পীডবোট ও নৌ-যানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহর, নবীনগর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন, বাঞ্ছারামপুর, আশুগঞ্জ, নরসিংদী ও কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় যাতায়ত করে বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ। প্রতিনিয়তই নবীনগর লঞ্চঘাট থেকে যাত্রীদের লাইফ জ্যাকেট ছাড়াই বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে যায় চালকেরা। এছাড়া লঞ্চঘাট থেকে অতিরিক্ত যাত্রী বোঝাই করে বিভিন্ন ধরণের নৌযান চলাচল করে।
এ বিষয়ে স্থানীয় লোকজন উপজেলা প্রশাসনের কাছে অভিযোগ করেন। বৃহস্পতিবার বিকেলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মাহমুদা জাহান নবীনগর লঞ্চঘাটে অভিযান পরিচালনা করে। এসসয় অতিরিক্ত যাত্রী বোঝাই করে নৌযান চলাচল এবং লাইফ জ্যাকেটবিহীন যাত্রী বহনের দায়ে ৮টি মামলায় আটজনকে ১৭ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়। একই দিন বিকেলে উপজেলার মধ্যপাড়া এলাকায় অবৈধ খননযন্ত্র দিয়ে বালু উত্তোলনে দায়ে একটি খনন যন্ত্র জব্দ করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
জানা গেছে, গত বুধবার বিকেলে উপজেলার লঞ্চঘাট থেকে অতিরিক্ত মালামাল ও যাত্রীবোঝাই করে একটি ট্রলার নরসিংদী জেলার মির্জারচরের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়। বেলা তিনটা থেকে সাড়ে তিনটার দিকে উপজেলার কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের তিতাস নদের সীতারামপুর এলাকার সেতুর পিলারের সাথে ধাক্কা লেগে ট্রলার ডুবির ঘটনা ঘটে। এতে এক তরুনীসহ দুই যাত্রী মারা যায়।
এ ব্যাপারে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মাহমুদা জাহান বলেন, অভ্যন্তরীন নৌ চলাচাল অধ্যাদেশ, ১৯৭৬ অনুযায়ী আটটি মামলায় সাড়ে ১৭ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। একই দিন বিকেলে একটি অবৈধ খননযন্ত্র জব্দ করা হয়েছে। জনস্বার্থে এই ধরণের অভিযান অব্যাহত থাকবে।