চলারপথে রিপোর্ট:
দেশবরেণ্য শিক্ষাবিদ, ইউনিভারসিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ট্রেজারার মাউশির সাবেক মহাপরিচালক প্রফেসর ফাহিমা খাতুন পাঠকনন্দিত পাক্ষিক মত ও পথ পত্রিকার সম্পাদক নিযুক্ত হওয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সংবাদপত্র পরিষদ এর পক্ষে প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করা হয়। আজ ২৫ এপ্রিল বৃহস্পতিবার বিকেলে ইউনিভারসিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার হলরুমে এ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি দৈনিক সমতটবার্তার সম্পাদক ও সিনিয়র সাংবাদিক মো. মনজুরুল আলম। বাংলাদেশ টেলিভিশন ও ইত্তেফাক প্রতিনিধি সিনিয়র সাংবাদিক মোহাম্মদ আরজুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, দৈনিক তিতাসকণ্ঠ পত্রিকার সম্পাদক সৈয়দ মো. মিজানুর রেজা, দৈনিক ফ্রনটিয়ার সম্পাদক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র পরিচালক, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক আব্দুল মালেক, দৈনিক হালচালের সাংবাদিক সৈয়দ মো. আকরাম প্রমুখ। এসময় শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর বিভূতি ভূষণ দেবনাথ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের উপাধ্যক্ষ মোহাম্মদ হামজা মাহমুদ, অধ্যাপক এস আর এম ওসমান গনি সজীব, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জীবন ভট্টাচার্য প্রমুখ।
এসময় মনজুরুল আলম তাঁর বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশ তথা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অনেক ক্ষেত্রে একজন ফাহিমা খাতুন প্রতিভার স্বাক্ষর রেখে চারদিক বিকশিত করছেন।
তাঁর প্রজ্ঞা ও মেধার আলোয় আমরা নতুন নতুন পথ দেখছি। তিনি তিতাস জনপদের অন্যতম আলোকবর্তিকা। মনজুরুল আলম বলেন, ফাহিমা খাতুন তাঁর মননশীলতা দিয়ে আমাদের শিক্ষা, শিল্প সাহিত্যকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন সমান্তরালভাবে। তাঁর মতো একজন মানুষকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সংবাদপত্র পরিষদে যুক্ত করতে পেরে আমরা নিজেরা গর্বিত আনন্দিত।
এসময় বক্তারা বলেন, মানবিক মমতাময়ী হয়ে তিনি আমাদের পাশে আছেন। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে কাজ করার জন্য তিনি ছায়া হয়ে আমাদের পাশে আছেন। বক্তারা বলেন, মত ও পথের মতো আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন একটি পত্রিকায় যেখানে গুণী লেখকদের লেখা ছাপা হয়, সেই পত্রিকার সম্পাদক হওয়ায় আমরা জেলা সংবাদপত্র পরিষদ নিজেরাই ধন্য হয়েছি।
প্রফেসর ফাহিমা খাতুন তাঁর অনুভুতি ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেন, আমি মনে প্রাণে একজন শিক্ষক, এখানেই আমি আনন্দ পাই। তিনি বলেন, আমি আদ্যোপান্ত একজন শিক্ষক। মত ও পথ হচ্ছে গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপির ব্রেইন চাইল্ড। আমি এই পত্রিকার সম্পাদক হতে পেরেছি, এটা আমার জন্য গর্বের আনন্দের। তিনি বলেন, আমি যখন যে কাজটা করি সিরিয়াসলি করি। মত ও পথের যে দায়িত্বটা আমাকে দেওয়া হয়েছে, সেই দায়িত্বটাও আমি সেভাবেই করার চেষ্টা করবো। তিনি উপস্থিত সকলকে উদ্দেশ্য করে বলেন, আপনারা আছেন, আমাদের পাশে থাকবেন, আপনারা পাশে থাকলে আমি এগিয়ে যেতে পারবো। এসময় তিনি আরও বলেন, সঠিক ভাবে দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে দেশের উন্নয়নে ভুমিকা রাখতে হবে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশকে উন্নয়নের মহাসড়কে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন, প্রজাবন্ধু সম্পাদক আবুল হাসনাত লিটন, সাংবাদিক আবুল হাসনাত রাফি, আশিকুর রহমান মিঠু, রুদ্র মোহাম্মদ ইদ্রিস প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজত ইসলামের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে সম্মিলিত কওমী প্রজন্ম।
১৯ আগস্ট দুপুর ১২টার দিকে বৃষ্টির মাঝেই ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত মানববন্ধনে সংগঠনের মাওলানা কাজী সাইফুর রহমান মুন্নার সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন সম্মিলিত কওমী প্রজন্মের মুখপাত্র মুফতি এরশাদুল্লাহ কাসেমী, মুফতি হাবিবুর রহমান আরিফী, মাওলানা হাবিবুর রহমান, মুফতি সিরাজুল ইসলাম নুরী, মাওলানা এনামুল হাসান শহীদ বাড়িয়া, মাওলানা ইয়াসিন আরাফাত নবীনগরী, মাওলানা জহিরুল ইসলাম গাজী, মাওলানা ইসহাক আল মামুন, মাওলানা শফিউদ্দিন, মাওলানা হাফেজ আব্দুর রাকিব, এস এম ফরহাদ হোসেন প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা সাবেক গণপূর্ত ও গৃহায়ন মন্ত্রী, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদিরসহ অন্যদের গ্রেফতারের দাবি জানিয়ে বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এমপির নির্দেশে দিনমজুর শ্রমিক, আলেম-ওলামাসহ সাধারণ মানুষকে বিভিন্ন মিথ্যা মামলা দিয়ে অমানষিক নির্যাতন চালানো হয়। অবিলম্বে সকল সন্ত্রাসী এবং হত্যাকারীদেরকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করা হয়। পাশাপাশি নির্দিস্ট সময়ের মধ্যে জেলার হেফাজত ইসলামের সকল নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের কার্যালয় তছনছ করেছে চোরেরা। গত শনিবার বিকেলে শহরের হালদারপাড়ায় অবস্থিত জেলা আওয়ামীলীগের কার্যালয়ে এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় অফিসের কেয়ারটেকার দীপ্ত চক্রবর্তী ওরফে জনি বাদি হয়ে শনিবার রাতে সদর মডেল থানায় একটি জিডি করেছেন।
জিডিতে উল্লেখ করা হয়, শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সদর আসনের সংসদ সদস্য র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের অফিস ত্যাগ করার পর বিকেল ৫টা থেকে ৬টার মধ্যে অজ্ঞাতনামা চোরেরা অফিস কক্ষের পেছনের বারান্দার গ্রীলে থাকা এসএস পাইক ফাঁক করে অফিসে প্রবেশ করে। পরে চোরেরা পিছনের দরজার ছিটকারি ভেঙ্গে বিভিন্ন রুমে প্রবেশ করে ও কার্যালয়ে থাকা সভাপতির কক্ষ ( সংসদ সদস্য মোকতাদির চৌধুরী) কক্ষ তাঁর ব্যক্তিগত ড্রয়ার এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র তছনছ করে।
এ সময় কার্যালয়ের ৪ নম্বর কক্ষে থাকা অফিসের কেয়ারটেকার ভেতরে থাকা দীপ্ত চক্রবর্তী ওরফে জনি ও অফিসের পিয়ন মোঃ ছাদেকুল ইসলাম শব্দ পেয়ে সভাপতির কক্ষের দিকে গিয়ে দেখেন কক্ষটি ভেতর থেকে বন্ধ। তখন অফিসের পিয়ন পেছনের বারান্দায় গিয়ে দেখতে পান গ্রীলের এসএস পাইপ ফাঁক। পরে তারা অফিসের বিভিন্ন রুম ঘুরে জিনিসপত্র তছনছ অবস্থায় দেখতে পান।
পরে তারা বিষয়টি জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সদর আসনের সংসদ সদস্য র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে জানালে সভা শেষে সন্ধ্যা ৭টার দিকে অফিসে এসে অফিসে জিনিসপত্র তছনছ অবস্থায় দেখতে পান ও সদর থানার পুলিশকে বিষয়টির আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দেন।
এ ব্যাপারে জিজিতে থাকা স্বাক্ষী ও জেলা ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি সুজন দত্ত বলেন, এটি পরিকল্পিত ঘটনা। তিনি এই ঘটনার সাথে জড়িতদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম বলেন, আওয়ামীলীগের কার্যালয়ে ও সভাপতির কক্ষের জিনিসপত্র ও মালামাল তছনছ করা হয়েছে তবে কোন কিছু চুরি হয়নি। কারা এমন কাজ করেছে সেখানে থাকা সিসিটিভির ফুটেজের মাধ্যমে বের করার চেষ্টা চালানো হচ্ছে। তিনি বলেন, অভিযোগটি কিছু সংশোধন করে মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করা হবে।
চলারপধে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দিদারুল আলম বলেছেন, পেশাগত দায়িত্ব পালনে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার টেলিভিশন সাংবাদিকদের গতিময়তা রয়েছে। তিনি বলেন প্রশিক্ষণের কোন বিকল্প নেই। প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ পিআইবির প্রশিক্ষণ কর্মশালা টেলিভিশন সাংবাদিকদের দক্ষতা বৃদ্ধি করবে বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতায় এর গুরুত্ব রয়েছে।
আজ ৫ মার্চ বুধবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সার্কিট হাউজ মিলনায়তনে প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ (পিআইবি)র উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সহযোগিতায় ৩দিন ব্যাপী টেলিভিশন সাংবাদিকতা বিষয়ক এ প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আল আমীন শাহীনের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান লিমন। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সফিকুল ইসলামের সঞ্চালনয়ায় অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির মোবারক হোসাইন আকন্দ, জেলা তথ্য কর্মকর্তা দীপক চন্দ্র দাস এবং পিআইবির সহকারী প্রশিক্ষক ও সমন্বয়কারী জিলহাজ উদ্দিন নিপুন। প্রশিক্ষণ কর্মশালায় জেলার ৩০ জন টেলিভিশন সাংবাদিক ও ৫জন চিত্র সাংবাদিক অংশগ্রহণ করেছেন। আগামী ৭ মার্চ শেষ হবে এ কর্মশালা।
চলারপথে রিপোর্ট :
ঘূর্ণিঝড়, বন্যাসহ দেশের দুর্যোগে মৃত্যু ঝুঁকি কমাতে জনসচেতনতা সৃষ্টিতে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক বিভিন্ন কার্যক্রম প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় প্রচারণায় অবদান রাখায় বিশেষ সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন মিডিয়া ব্যক্তিত্ব মো: মানসুরুল হক।
‘জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস, ২০২৪ উপলক্ষে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক আয়োজিত বিশেষ অনুষ্ঠানে তাকে উক্ত সম্মাননা প্রদান করা হয়।
জাতিসংঘের ডি আর আর ফেলো- মো: মানসুরুল হক মডেলিং, নাট্যাভিনয় সহ উপস্থাপনার মাধ্যমে মিডিয়া জগতে পরিচিত হলেও মূলত তিনি দেশের প্রথম স্যাটেলাইট চ্যানেল এটিএন বাংলায় প্রচারিত ‘উন্নয়নে বাংলাদেশ’ অনুষ্ঠান পরিকল্পনা ও উপস্থাপনার মাধ্যমেই দর্শকপ্রিয়তা লাভ করেন।
এছাড়া মানসুরুল হকের পরিকল্পনা ও উপস্থাপনায় চ্যানেল আই- তে ‘দুর্যোগ কথা’ -ও আরটিভিতে ‘দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশে’ শীর্ষক অনুষ্ঠান প্রচারিত হচ্ছে নিয়মিতভাবে। সরকারি চাকুরিজীবী হিসেবে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরে কর্মরত মানসুর সাম্প্রতিক সময়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নিয়ে মিডিয়ার মাধ্যমে জনসচেতনতা তৈরিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
উল্লেখ্য, তার পিতা মোঃ জহিরুল হক ছিলেন বাংলাদেশ কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিস্ট এসোসিয়েশন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সভাপতি। দীর্ঘ ৩০ বছর ধরে নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সাথে তিনি এ দায়িত্ব পালন করেন। তারই সুযোগ্য উত্তরসূরী মোঃ মানসুরুল হক কর্মজীবনে একজন সফল ব্যক্তি হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তার হাস্যোজ্জ্বল প্রাণবন্ত ব্যক্তিত্ব ও মানবিক কার্যক্রমের জন্যও তিনি সুপরিচিত। একজন উপদেষ্টা হিসেবে ড্রিম ফর ডিসএবিলিটি ফাউন্ডেশনের সাথে সম্পৃক্ত মানসুরুল হক দীর্ঘদিন ধরে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের কল্যাণে কাজ করে চলেছেন। দেশের কল্যাণে আজীবন কাজ করে যাওয়া তার অন্যতম স্বপ্ন ও লক্ষ্য।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরের কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কে সিএনজি-ট্রাক সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছে। ৫ ফেব্রুয়ারি বুধবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মল্লিকা সিএনজি গ্যাস পাম্প হতে গ্যাস ভরে সিএনজি চালক সড়কের উলটো পাশ দিয়ে সুলতানপুর অভিমুখে যাচ্ছিল। একটি ট্রাক ব্রাহ্মণবাড়িয়া অভিমুখে আসার সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে ।
নিহত সিএনজি চালক মো. বায়জিদ মিয়া (১৪) ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরের গজারিয়ার মো. শুক্কু মিয়ার ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, সিএনজিটি গ্যাস নিয়ে সড়কের উল্টো পাশ দিয়ে সুলতানপুর দিকে যাচ্ছিল এসময় উল্টো পথ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দিকে একটি ট্রাক যাওয়ার সময় দুর্ঘটনাটি ঘটে। এতে ঘটনাস্থলেই সিএনজি চালক মারা যান। পরে কিছু সংখ্যক এলাকার লোকজন একটি ট্রাক ধাওয়া করে চালকসহ ট্রাকটি আটক করে। কিন্তু যে ট্রাকটির সাথে সংঘর্ষ হয় সেটি আগেই পালিয়ে যায়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ মোজাফফর হোসেন ঘটনার নিশ্চিত করে জানান, একজন নিহত হয়েছে ও একটি ট্রাকসহ চালক আটক করেছে এলাকার লোকজন। কিন্তু যে ট্রাকটির সাথে সংঘর্ষ হয় সেটি আগেই পালিয়ে যায় শুনেছি। তবে এ বিষয়ে হাইওয়ে পুলিশ তদন্তের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।