অনলাইন ডেস্ক :
এইচএসসি ও সমমানের স্থগিত পরীক্ষাগুলো নতুন সময়সূচি অনুযায়ী আগামী ১১ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে। এ বিষয়ে আজ ১৫ আগস্ট বৃহস্পতির সংশোধিত সময়সূচি প্রকাশ করেছে শিক্ষাবোর্ড।
কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সহিংসতায় কয়েক দফায় স্থগিত করার পর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার নতুন রুটিন প্রকাশ করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড। রুটিন অনুযায়ী স্থগিত এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা আগামী ১১ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হবে।
আজ ১৫ আগস্ট বৃহস্পতিবার মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড পরীক্ষার নতুন সময়সূচি প্রকাশ করেছে। আগামী রবিবার থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্বাভাবিক পাঠদান কার্যক্রম শুরু হবে বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
অনলাইন ডেস্ক :
এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ হবে ১২ মে।
আজ ৩ মে শুক্রবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
সকাল ১০টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফলাফল প্রকাশ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন এবং তাঁর হাতে ফলাফলের তথ্য তুলে দেওয়া হবে।
এর আগে শিক্ষা বোর্ডগুলোর পক্ষ থেকে ৯ থেকে ১১ মধ্যে ফলাফল প্রকাশের বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। ফলাফল প্রকাশের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।
পরে শিক্ষামন্ত্রী সংবাদ সম্মেলন করে ফলাফলের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন।
গত ১৫ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়েছিল এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। সাধারণত পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে ফলাফল প্রকাশের রেওয়াজ রয়েছে।
ডেস্ক রিপোর্ট :
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। প্রতীক পাওয়া মাত্রই প্রাথীরা তাদের প্রচারণা শুরু করেছেন। এক্ষেত্রে প্রার্থীদের মানতে হবে ইসির নির্দেশনা। সেখানে সেখানে পোস্টার, সভা-সমাবেশ করা, যখন-তখন মাইক ব্যবহারসহ নানা ধরনের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট নিয়ম মানতে হবে প্রার্থী ও ভোটারদের।
এসব নিয়ম মানাতে নির্বাচন কমিশন জারি করেছে বিধিনিষেধ।
প্রচার-প্রচারণার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা-২০০৮ ও এর সংশোধনী (২০১৩) মেনে চলার জন্য নির্বাচন কমিশন (ইসি) থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সারা দেশে পাঠানো ওই নির্দেশনা লঙ্ঘন শাস্তিযোগ্য অপরাধ বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
আচরণ বিধিমালা অনুযায়ী, নির্বাচনী প্রচারণায় কোনো প্রার্থী বা তাঁর পক্ষে অন্য কোনো ব্যক্তি কোনো ট্রাক, বাস, মোটরসাইকেল, নৌযান, ট্রেন কিংবা অন্য কোনো যান্ত্রিক যানবাহন নিয়ে মিছিল করা যাবে না।
কিংবা কোনো শোডাউন করা যাবে না; মনোনয়নপত্র দাখিলের সময়ও মিছিল কিংবা শোডাউন করা যাবে না। সিটি করপোরেশন ও পৌর এলাকায় অবস্থিত দালান, বিল্ডিং, গাছ, বেড়া, বিদ্যুৎ ও টেলিফোনের খুঁটিতে বা যানবাহনে পোস্টার, লিফলেট বা হ্যান্ডবিল লাগানো যাবে না; তবে দেশের যেকোনো স্থানে পোস্টার, লিফলেট বা হ্যান্ডবিল রশিতে ঝুলিয়ে টাঙানো যাবে।
আচরণ বিধিমালা অনুযায়ী, মসজিদ, মন্দির, গির্জা বা অন্য কোনো ধর্মীয় উপাসনালয়ে নির্বাচনী প্রচারণা করা যাবে না; মাইকে নির্বাচনী প্রচারণা দুপুর ২টা হতে রাত ৮টার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে; নির্বাচনী প্রচারণার জন্য প্রার্থীর ছবি বা প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণামূলক কোনো বক্তব্য বা কোনো শার্ট, জ্যাকেট, ফতুয়া ইত্যাদি ব্যবহার করা যাবে না; নির্বাচনী ক্যাম্পে কোনো কোমল পানীয় বা খাদ্য পরিবেশন বা কোনো উপঢৌকন প্রদান করাও যাবে না।
বিধিমালায় আরো বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি, গোষ্ঠী কিংবা কোনো প্রতিষ্ঠানে চাঁদা বা অনুদান দেওয়া যাবে না; সরকারি ডাকবাংলো, রেস্টহাউস, সার্কিট হাউস বা কোনো সরকারি কার্যালয়কে কোনো দল বা প্রার্থীর পক্ষে বা বিপক্ষে প্রচারের স্থান হিসেবে ব্যবহার করা যাবে না; নির্বাচন-পূর্ব সময়ে কোনো সরকারি, আধাসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে রাজস্ব বা উন্নয়ন তহবিলভুক্ত কোনো প্রকল্পের অনুমোদন, ঘোষণা বা ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন কিংবা ফলক উন্মোচনও করা যাবে না।
নির্বাচনী প্রচারণায় কোনো গেট বা তোরণ নির্মাণ করা যাবে না কিংবা চলাচলের পথে কোনো প্রকার প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা যাবে না; নির্বাচনী প্রচারণার জন্য ৪০০ বর্গফুটের বেশি স্থান নিয়ে কোনো প্যান্ডেল তৈরি করা যাবে না; নির্বাচনী প্রচারণার অংশ হিসেবে বিদ্যুতের সাহায্যে কোনো প্রকার আলোকসজ্জা করা যাবে না; কোনো সড়ক কিংবা জনগণের চলাচলের স্থানে নির্বাচনী ক্যাম্প করা যাবে না।
বিধিমালায় পোস্টার ঝুলিয়ে লাগানোর কথা বলা হলেও নির্বাচনের সময় দেয়াল লিখনও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। শুধু দেয়াল নয়, কোনো দালান, থাম, বাড়ি বা ঘরের ছাদ, সেতু, সড়কদ্বীপ, রোড ডিভাইডার, যানবাহন বা অন্য কোনো স্থাপনায়ও প্রচারণামূলক কোনো লিখন বা অঙ্কন করা যাবে না।
বিধিমালায় বলা হয়েছে, কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যবহৃত পোস্টার ও ব্যানার সাদাকালো হতে হবে; পোস্টারের সাইজ অনধিক ৬০ বাই ৪৫ সেন্টিমিটার এবং ব্যানার অনধিক ৩ বাই ১ মিটার হতে হবে। পোস্টার বা ব্যানারে প্রার্থীর নিজের প্রতীক ও ছবি ছাড়া অন্য কোনো ব্যক্তির ছবি বা প্রতীক প্রকাশ করা যাবে না বলেও বিধিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রার্থীকে আইনে নির্ধারিত ব্যয়সীমার মধ্যে থেকে প্রচারে নির্বাচনী ব্যয় করতে হবে। এবার ভোটারপ্রতি ব্যয় নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে ১০ টাকা। তবে কোনো আসনে ভোটার সংখ্যা যাই- হোক না কেন সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা ব্যয় করতে পারবেন প্রার্থীরা। এই ব্যয় একটি নির্দিষ্ট ব্যাংক হিসাব থেকে বহন করতে হবে। সব প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীকে প্রতিদিনের ব্যয় ভাউচারসহ সংরক্ষণ করে নির্বাচনের ফলাফল গেজেট আকারে প্রকাশের ৩০ দিনের মধ্যে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে জমা দিতে হবে।
প্রতীক বরাদ্দ পেয়ে আচরণবিধি মেনে প্রার্থীদের প্রচারণা চালানোর আহ্বান জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব মো. জাহাংগীর আলম। তিনি বলেন, আমাদের বার্তা একটিই। প্রত্যেক প্রার্থী যেন নির্বাচনে আচরণবিধি মেনে প্রচার-প্রচারণা করেন। ইসির নির্দেশনা অনুযায়ী সারা দেশে নির্বাচন মনিটারিংয়ে কাজ করছে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। আচরণবিধি লঙ্ঘন হলে শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে প্রার্থী ও তাঁদের অনুসারীদের।’ এ ক্ষেত্রে প্রার্থিতাও বাতিল হতে পারে বলে তিনি জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
পাবনায় ২০২৩-২৪ আর্থিক সালে ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের আওতায় মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান উপলক্ষে জনসচেতনতা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ৮ অক্টোবর রবিবার দুপুরে সদর উপজেলার দোগাছি ইউনিয়নের চর সদিরাজপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে উপজেলা প্রশাসন ও সিনিয়র উপজেলা মৎস্য দপ্তর আযয়োজিত অনুষ্ঠিত জনসচেতনতা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সদর আসনের সংসদ সদস্য গোলাম ফারুক প্রিন্স।
অনুষ্ঠানে সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মুরাদ হোসেন প্রামানিকের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য দেন জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক শাওয়াল বিশ্বাস, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলী হাসান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ রাসেল আলী মাসুদ, অর্থ সম্পাদক হিরোক হোসেন, পৌর আওয়ামী লীগ নেতা কামরুজ্জামান রকি, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান আলী প্রমুখ।
বক্তারা ২২ দিন মা’ ইলিশসহ সকল প্রজাতির মাছ ধরার বন্ধের আদেশ মানার নির্দেশনা মূলক বক্তব্য দেন। ২২ দিন বন্ধের ফলে সাগর, নদী ও খালে মাছের প্রজনন প্রচুর হারে বাড়বে। তাই সরকারের নির্দেশনা মেনে সংশ্লিষ্টদের সহায়তা করা সকলের নৈতিক দায়িত্ব মনে করেন বক্তারা। এ সময় স্থানীয় মৎস্যজীবীবৃন্দ ও স্থানীয় বাসিন্দারা উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, গ্রিস আরও ৬টি দেশে দূতাবাস খোলার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম।
১৭ এপ্রিল বুধবার স্থানীয় সময় রাত ১০টা ৩০ মিনিটে এথেন্সে ‘নভোটেল এথেন্স’ হোটেল বলরুমে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ কমিউনিটি ইন গ্রিস আয়োজিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
গ্রিসের রাজধানী এথেন্সে নবম ‘আওয়ার ওশান কনফারেন্সে’ যোগদানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী সেখানে সফরে রয়েছেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের যে ভাষণ আমাদের মুক্তিযুদ্ধের অবিচ্ছেদ্য অংশ, সেই ৭ মার্চও বিএনপি পালন করে না। এতেই স্বাধীনতা-মুক্তিযুদ্ধে বিএনপি কতটুকু বিশ্বাস আছে তার প্রমাণ মেলে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘১৯৭১ সালে মুজিবনগর সরকারের অধীনে অন্যান্য সেক্টর কমান্ডারদের মতোই ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারি ছিলেন জিয়াউর রহমান। অথচ পরিতাপের বিষয়, সেই বিএনপি মুজিবনগর সরকারের শপথ গ্রহণ দিবস ১৭ এপ্রিল পালন করে না।’
মুজিবনগর দিবস স্মরণে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল তৎকালীন কুষ্টিয়া জেলার বৈদ্যনাথতলা অর্থাৎ বর্তমান মেহেরপুর জেলার মুজিবনগরে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সরকারের শপথ গ্রহণের আগের মধ্যরাতে দেশি-বিদেশি সাংবাদিকদের কলকাতা প্রেসক্লাবে সমবেত হতে বলা হয়। গোপনীয়তার মধ্যে তাদেরকে পরদিন সকালে মুজিবনগরে পৌঁছানো হয় যেখান থেকে তারা সংবাদ পরিবেশন করেন বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
এ সময় গ্রিস প্রবাসী বাংলাদেশিদের আইনানুগ ও পরিশ্রমী জীবনের জন্য নিজেরও গ্রিক পররাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রশংসার কথা জানিয়ে এই সুনাম অক্ষুন্ন রাখতে ও সবাইকে বৈধ পথে রেমিটেন্স পাঠাতে আহবান জানান মন্ত্রী হাছান মাহমুদ।
গ্রিস আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ ত্রিশটিরও বেশি সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।
গ্রিস আওয়ামী লীগ সভাপতি আব্দুল মান্নান মাতুব্বরের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মো. বাবুল হাওলাদারের সঞ্চালনায় বাংলাদেশ দূতাবাসের চার্জ দ্য এফেয়ার্স মোহাম্মদ খালেদ, বাংলাদেশ কমিউনিটি ইন গ্রিস নেতৃবৃন্দের মধ্যে গোলাম মওলা, হাজী আব্দুল কুদ্দুস, আব্দুল খালেক মাতুব্বর, আহসান উল্লাহ হাসান, শেখ আল আমিন, আব্দুল কুদ্দুস মাতুব্বর, রায়হান খান, মিজানুর রহমান আলফা প্রমুখ সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে যোগ দেন। সূ্ত্র :বাসস
অনলাইন ডেস্ক :
চলতি বছর জানুয়ারি পর্যন্ত ২০৮টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও ১৬৮টি দৈনিক পত্রিকার অনলাইন নিউজ পোর্টালকে নিবন্ধন সনদ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।
আজ ২৫ ফেব্রুয়ারি রবিবার জাতীয় সংসদের অধিবেশনে বিরোধীদলের চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নুর এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী এ সব তথ্য জানান। তবে তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী দেশের বাইরে থাকায় তার পক্ষে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এ প্রশ্নের উত্তর দেন। এ সময় স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।
তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী জানান, সারাদেশের অনিবন্ধিত অনলাইন নিউজ পোর্টালগুলো নিবন্ধনের জন্য সরকার রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি চালু করিয়াছে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় হইতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত হইয়া তথ্য অধিদফতর নিবন্ধনের কাজ পরিচালনা করিয়া থাকে। তথ্য অধিদফতর হইতে চলতি বছরের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত ২০৮টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও ১৬৮টি দৈনিক পত্রিকার অনলাইন নিউজ পোর্টালকে নিবন্ধন সনদ প্রদান করা হয়েছে। অনলাইন নিউজ পোর্টাল নিবন্ধনের বিষয়টি একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। যাচাই-বাছাই সাপেক্ষে পর্যায়ক্রমে আরো অনলাইন পোর্টালের নিবন্ধন দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, অনলাইন পোর্টাল নিবন্ধন একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। পর্যায়ক্রমে অন্যান্য অনলাইন পোর্টালগুলো নিবন্ধনের আওতায় আনিয়া সরকারিভাবে নজরদারি বাড়ানোর পরিকল্পনা সরকারের রহিয়াছে। ইহা ছাড়া, দেশের অনিবন্ধিত কোনো অনলাইন সংবাদপত্রে বা অনলাইনভিত্তিক পোর্টালে দেশ-বিরোধী সংবাদ প্রচার বা মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ প্রচারের অভিযোগ পাওয়া গেলে তাহা বন্ধের প্রয়োজনী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়ে থাকে।