চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে অক্টোপাস-দ্যা ইয়াং ভলেন্টিয়ারস’র এর উদ্যোগে বিএনসিসি’র বর্তমান, এক্স-ক্যাডেট এবং স্কাউট সদস্যদের উপস্থিততে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ৭ এপ্রিল রবিবার সন্ধ্যায় উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান মনির, জেলা পরিষদ সদস্য মোহাম্মদ নাছির উদ্দীন, দৈনিক আমাদের অর্থনীতি পত্রিকার প্রতিনিধি, শ্যামগ্রাম মোহিনী কিশোর স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মো. কামরুল ইসলাম, বাংলা টিভির প্রতিনিধি পিয়াল হাসান রিয়াজ প্রমুখ।
দোয়া ও ইফতার মাহফিলে মোনাজাত পরিচালনা করেন উপজেলা মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা রফিকুল ইসলাম আশরাফী।
অনুষ্ঠানে সঞ্চালনা করেন সংগঠনের পরিচালক তাহসিন ভূইয়া রুম্মান। সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিলেন উপ-পরিচালক মারেফুল ইসলাম মুন্না।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে শ্যামগ্রাম মোহিনী কিশোর স্কুল অ্যান্ড কলেজের সম্মেলন কক্ষে উৎসবমুখর পরিবেশে এসএসসি ১৯৯৫ ব্যাচের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে। দিনব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়।
সকাল ১০টায় আনন্দ র্যালি ও প্রিয় বন্ধুদের সাথে মিলিত হতে পেরে বাঁধভাঙ্গা উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠেন তারা। এ যেন এক অভূতপূর্ব প্রাণের মিলনমেলা। বেলা ১২ টায় পরিচিতি পর্ব, মধ্যাহ্নভোজ, র্যাফেল ড্র, কুইজ প্রতিযোগীতা, আলোচনাসভা, অকালে চলে যাওয়া কয়েকজন মরহুম বন্ধুর স্মৃতিচারণ করে এক মিনিট নিরবতা ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ধানমন্ডি বিসিএসআইআর স্কুল স্কুল অ্যান্ড কলেজের সহকারী প্রধান শিক্ষক জাফর উল্লাহর সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, শ্যামগ্রাম মোহিনী কিশোর স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মো. মোস্তাক আহাম্মদ, সহকারী প্রধান শিক্ষক মো. অবিদ মিয়া, সীমান্ত ব্যাংকের ব্যবস্থাপক নূরুল হক শাহীন, প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি জালাল উদ্দীন মনির, অনুভূতি প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন, ওই ব্যাচের শিক্ষার্থী অ্যাডভোকেট নাজিম উদ্দিন আক্তার, ফারুক আহমেদ, নিজাম উদ্দিন জুয়েল, ড. শাহজাদ হোসাইন, জাকির হোসেন, ডাক্তার মাধব চন্দ্র দাস , মনির হোসেন, আল মামুন, খাদিজা আক্তার সাথী, মমতাজ মাহবুব প্রমুখ।
ওই ব্যাচের ৬৫ জন শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন। স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে ১৯৯৫ ব্যাচের শিক্ষার্থী যুবদল সভাপতি শফিকুল ইসলাম বলেন, অনেক দিন পর আমরা স্কুলের বন্ধু-বান্ধবীরা একসাথে মিলিত হয়েছি। জীবনে বাস্তবতা ও সময়ের প্রয়োজনে আমরা প্রত্যেকে বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকি। সবার সাথে মিলিত হওয়ার সুযোগ খুব একটা হয় না। আশা করি আগামীতেও আমরা এই পুনর্মিলনীর ধারা অব্যহত রাখেবো। পেট্রো বাংলার ম্যানেজার মো. ফখর উদ্দিন বলেন, দীর্ঘদিন পর সবাই একত্রিত হয়েছি। স্কুল জীবনকে ঘিরে বন্ধু-বান্ধবীদের সাথে কত স্মৃতি জড়িয়ে আছে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে পেরে বেশ ভালো লাগেছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগরে ঈদের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে ততই বাড়ছে কামার শিল্পীদের ব্যস্থতা। পশু কুরবানিতে ধারালো দা, বটি, চাপাতি ও ছুরি তৈরি করছে হরদম। তাই যেন দম ফেলার ও সময় নেই কামারদের। নাওয়া-খাওয়া ভুলে কাজ করছেন কামাররা। কাক ডাকা ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত কাজ করে যাচ্ছেন তারা। সারা বছর তেমন কাজ না থাকলে ও কুরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে কয়েক গুণ ব্যস্ততা বেড়ে গেছে কামারদের। ঈদকে সামনে রেখে ক্রেতারাও ভিড় জমাচ্ছে কামার পট্টিতে। বিক্রিও হচ্ছে চড়া দামে। কামার শিল্পীরা জানান- পশুর চামড়া ছাড়ানো ছুরি ১০০-২০০, দা ২০০-৩৫০ টাকা, বটি ২৫০-৫০০, পশু জবাইয়ের ছুরি ৩০০ – ১ হাজার টাকা, চাপাতি ৫০০-৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কামার শিল্পীরা বলেন- কুরবানির ঈদ উপলক্ষে কয়লার দাম ও শ্রমিকের দাম বেড়ে গেছে। তবে ক্রেতাদের বলেন- ঈদ উপলক্ষে দা, চাপাতি ও ছুরির দাম বেশি নেয়া হচ্ছে। ক্রেতা আব্দুল রহিম বলেন- আমি একটি চাপাতি ৫০০ টাকায় কিনেছি। এ ছাড়া ছুরি, দা, জবাই করার ছুরিসহ ৪টি জিনিস রিপেয়ারিং করার জন্য এসেছি। কামার শিল্পীদের কাছে বটি ক্রয় করতে আসা আনোয়ার হোসেন জানান- কুরবানির ঈদের সময় কসাই পাওয়া মুশকিল হয়ে পড়ে। তাই একটা নতুন বটি কিনেছি, আর পুরনো চাপতি, দা শাণ দিয়ে নিচ্ছি নিজেরাই কাজে লেগে যাব। তিনি বলেন- গেল বছরের চেয়ে এ বছর পুরনো জিনিষ শাণ দিতে মানভেদে ২০-৫০ টাকা বেশি নি”্ছ।ে ঈদ যতই এগিয়ে আসছে দা/ছুরি কিনতে গ্রাহকদের আনাগোনাও বাড়ছে। কামারদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়- কুরবানির ঈদ উপলক্ষে তাদের বেচাকেনা দ্বিগুণ বেড়ে গেছে। তবে ঈদের দুদিন আগে বেশী বেচাকেনা হবে। কুরবানির ঈদ উপলক্ষে কয়লা ও শ্রমিকের মূল্য বেড়ে গেছে। দুই মাস আগেও প্রতি বস্তা কয়লার দাম ছিল ৪শ- ৪৫০ টাকা। সেই কয়লা এখন ৮শ-৮৫০ টাকায় কিনতে হচ্ছে। তাই তারা চাপাতি, ছুরি ও দা’র দাম একটু বেশি নিচ্ছেন। ভোলাচং, সোহাতা,শ্যামগ্রাম ,কাদৈর, শ্রীঘরসহ উপজেলার বিভিন্ন বাজার ও কামার পাড়া ঘুরে দেখা যায়- লাল আগুনের লোহায় পিটুনিতে সরগরম হয়ে উঠেছে কামার পল্লী/দোকান গুলো। টুংটাং শব্দের ছন্দে তালমিলিয়ে চলছে হাতুড়ি আর ছেনির কলাকৌশল। ঈদুল আজহার আর মাত্র কয়েক দিন বাকি আছে, তাই কামার পল্লী গুলো মুখরিত হয়ে উঠেছে। আসন্ন ঈদকে কেন্দ্র করে উপজেলার প্রত্যন্ত আঞ্চলে কামার পল্লীগুলো ও ব্যস্থ সময় পাড় করছে। ঈদের বিপুল চাহিদার জোগান দিতে মাস খানেক আগে থেকেই তারা কাজ শুরু হয়েছে। একই ধরনের কথা জানান- উপজেলার তপন ও সুনিল কামার । তারা আরো বলেন- কাজের ব্যস্থতায় নিশ্বাস ফেলার সময় নেই। তারা পুরোদমে ঈদুল আজহার আগ পর্যন্ত কাজ চালিয়ে যাবেন বলে জানান।
নবীনগর প্রপতিনিধি।।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের ঐতিহ্যবাহী সাংবাদিকদের সংগঠন নবীনগর প্রেস ক্লাবের নির্বাচন ব্যপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (১২ জানুয়ারি) সকাল ১০টা থেকে -দুপুর ১টা পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট গ্রহণ শেষে ফলাফল ঘোষণা করা হয়।নবীনগর প্রেস ক্লাবের নির্বাচিত হয়েছেন তারা হলেন, সভাপতি পদে মাই টিভি ও মানব জমিনের প্রতিনিধি শ্যামা প্রসাদ চক্রবর্তী শ্যামল, সাধারণ সম্পাদক পদে মোহনা টেলিভিশনের প্রতিনিধি সাইদুল আলম সোরাফ, সিনিয়র সহ-সভাপতি পদে দৈনিত রুপসি বাংলা মোঃ আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া মিনাজ,সহ-সভাপতি পদে এশিয়ান টিভি ও দৈনিক দেশ রুপান্তরের প্রতিনিধি মোহাম্মদ জহিরুল হক (জ.ই বুলবুল), সহ-সম্পাদক পদে দৈনিক ভোরের দর্পণের দেলোয়ার হোসেন, অর্থ সম্পাদক দৈনিক প্রজাবন্ধু মোঃ মনিরুল ইসলাম বাবু, দপ্তর ও আপ্যায় সম্পাদক পদে জয়ী হয়েছেন দৈনিক মানবকন্ঠের প্রতিনিধি মিঠু সূত্রধর পলাশ, সাহিত্য, সাংস্কৃতি ও পাঠাগার সম্পাদক পদে দৈনিক ঢাকা প্রতিদিনের সাধন সাহা জয়, এবং তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদে টিভি ওয়ানের সম্পাদক এস এ রুবেল।কার্যকরী সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন বাংলাটিভির প্রতিনিধি পিয়াল হাসান রিয়াজ, ঢাকা প্রতিদিনের প্রতিনিধি মোঃ মনির হোসেন। উল্লেখ, নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন ৫ জন প্রার্থী। ফলে নির্বাচনে ১২ প্রার্থীর অংশগ্রহণে ৬টি পদে নির্বাচন হয়ে ৬ জন জয়ী হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরের সীতারামপুর নতুন ব্রিজ সংলগ্ন সড়কের ভূমি অধিগ্রহণকৃত ১২টি চেকের মাধ্যমে, ভূমি মালিকের হাতে ক্ষতিপূরণের ১ কোটি ৭২ লাখ ৪৮ হাজার নয়শত ৬৬ টাকা হস্তান্তর করা হয়েছে। এদিকে ভূমি মালিকগণ টাকা না পেলে জমি ছাড়বেন না এই মর্মে দীর্ঘদিন ধরে সড়কের কাজ বন্ধ ছিল। এবাদুল করিম বুলবুল এম.পি’র সার্বিক প্রচেষ্টায় কোনো রকম হয়রানি ছাড়াই আজ ২৬ মে শুক্রবার দুপুরে উপজেলার সিতারামপুরে নিজ হাতে ক্ষতিগ্রস্ত ভূমি মালিকদের কাছে চেক বিতরণ করেন এবং আজ থেকে আবার বন্ধ থাকা কাজের শুভ সূচনা করেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোহাম্মদ এবাদুল করিম বুলবুল এম.পি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনামলেই দুর্নীতিমুক্ত, স্বচ্ছ ও জবাবদিহিতামূলক সরকার ব্যবস্থার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী দ্রুত অধিগ্রহণের টাকা ক্ষতিগ্রস্ত ভূমি মালিকদের কাছে হস্তান্তর করা হচ্ছে। সভাপতির বক্তব্যে নবীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একরামুল সিদ্দিক বলেন, এই চেক বিতরণে কোনো প্রকারের দুর্নীতি ও হয়রানির শিকার কোনো ভূমি মালিককে হতে হয়নি।
এই ক্ষতিপূরণ পাওয়ার জন্য কেউ কোনো টাকা দাবি করে থাকলে তা সরাসরি অবহিত করার জন্য আহ্বান জানান তিনি। নবীনগর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান বলেন, কোনো দালাল বা তৃতীয়পক্ষ না ধরে ভূমি অধিগ্রহণে ক্ষগ্রিস্ত ব্যক্তি জমির প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের এলএ শাখায় যোগাযোগ করলে অতি সহজে স্বল্প সময়ের মধ্যে ক্ষতিপূরণ পাবেন।
চেক হস্তাস্তরকালে বিশেষ অতিথি ছিলেন নবীনগর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট (ভূমি) মাহমুদা জাহান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ সদস্য মো. নাসির উদ্দিন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান জাকির হোসেন, নবীনগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মো. নজরুল ইসলাম নুজু, ত্রাণ সম্পাদক নিয়াজুল হক কাজল,উপ-প্রচার সম্পাদক প্রণয় কুমার ভদ্র সদস্য মো.সুহেল, মডেল প্রেসক্লাব সভাপতি আবু কাউসার, প্রেসক্লাব সিনিয়র সহ- সভাপতি আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া মিনাজ প্রমুখ।
অধিগ্রহণকৃত ভূমি মালিকরা হচ্ছেন, মোহাম্মদ ইয়াকুব আলী, ইয়াসিন মিয়া, জয়নালউদ্দিন, হাসান মিয়া, মকবুল হোসেন, আক্কাস আলী, মোজাম্মেল মিয়া, মাইনুদ্দিন, ওসমান গনি, আব্দুল মোতালিব, রিপন মিয়া, রাবিয়া খাতুন।
চলারপথে রিপোর্ট :
পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, দেশে মতবিরোধ থাকতে পারে। তবে শেখ হাসিনার জন্যই আজ দেশে এত পরিবর্তন হয়েছে, যা আমাদের জীবদ্দশায় আশা করিনি।
আজ ৯ আগস্ট বুধবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে লাউর ফতেহপুরে ব্যারিস্টার জাকির আহমেদ কলেজের শিক্ষাবৃত্তি ও শেখ হাসিনা একাডেমিক ভবন উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
একমাত্র শিক্ষাই পারে আমাদের আলোকিত পথে নিয়ে যেতে উল্লেখ করে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, প্রত্যেক জেলায় পর্যায়ক্রমে একটি করে বিশ্ববিদ্যালয় করার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। নবীনগরে হবে কি না জানি না, তবে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করবো।
কলেজের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ব্যারিস্টার জাকির আহমেদের সভাপতিত্বে ও অধ্যক্ষ ইকবাল হোসেনের সঞ্চালনায় উদ্বোধক হিসেবে বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ (নবীনগর) আসনের সংসদ সদস্য মোহাম্মদ এবাদুল করিম বুলবুল।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক শাহগীর আলম, পুলিশ সুপার শাখাওয়াত হোসেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একরামুল ছিদ্দিক, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহমুদা জাহান প্রমুখ।